হাইফা কোন দেশের প্রধান বন্দরনগরী?
A
জর্ডান
B
ইসরায়েল
C
তুরস্ক
D
সিরিয়া
উত্তরের বিবরণ
হাইফা হলো ইসরায়েলের প্রধান বন্দর নগরী।
ইসরাইল:
- মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলোর মাঝখানে ছোট্ট একটি দেশ ইসরাইল।
- ফিলিস্তিন অংশের ভূমি দখল করে রাষ্ট্র গঠন করে ইসরাইল।
- মুসলমান, ইহুদি ও খ্রিস্টান এই তিন ধর্মাবলম্বীদের কাছে পবিত্রভূমি ফিলিস্তিনের জেরুজালেম।
- বেলফোর ঘোষণা ইসরাইল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সম্পর্কিত।
- ১৯৪৮ সালের ১৪ই মে ব্রিটিশ ও মার্কিনদের সহায়তায় ইহুদিরা আরব ভূমিতে ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে।
- গোয়েন্দা সংস্থা: মোসাদ, আমান।
- ইসরাইলের স্বপ্নদ্রষ্টা অস্ট্রিয়ান সাংবাদিক থিওডর হার্জেল।
- ইহুদিবাদ অন্দোলনের প্রবক্তা থিওডোর হার্জল।
- হাইফা ইসরায়েলের প্রধান বন্দরনগরী।

0
Updated: 1 month ago
ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা কোনটি?
Created: 1 week ago
A
মোসাদ
B
আমান
C
শিন বেট
D
সাভাক
ইসরায়েলের প্রধান গোয়েন্দা সংস্থাগুলো বিভিন্ন কাজ ও দায়িত্বের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
-
আমান: ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা, যা প্রতিরক্ষা বাহিনীর সাধারণ সদর দপ্তরের অধীনে কাজ করে। এর মূল কাজ হলো তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে সামরিক কমান্ডকে গোয়েন্দা তথ্য সরবরাহ করা। ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থার ইতিহাস দেশের অস্তিত্বের চেয়ে পুরনো।
-
মোসাদ: ইসরায়েল প্রতিষ্ঠার প্রায় দেড় বছর পর, ১৯৪৯ সালের ডিসেম্বর মাসে গঠিত। এটি মূলত ইসরায়েলকে বাইরের হুমকি থেকে রক্ষা করা এবং দেশের অস্তিত্ব নিরাপদ রাখা লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে।
-
শাবাক বা শিন বেট: গঠিত হয় ১৯৪৯ সালে, এবং দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এ সংস্থার প্রধান দায়িত্ব। শিন বেট দাবি করে, তারা পশ্চিম তীর ও গাজা থেকে আসা হুমকির বিরুদ্ধে ‘অদৃশ্য ঢাল’ হিসেবে কাজ করে।
অন্যদিকে, ইরানের গোয়েন্দা সংস্থা হলো সাভাক।

0
Updated: 1 week ago
ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে চলমান সংঘাতের কারণ কোনটি?
Created: 2 months ago
A
বাণিজ্যিক
B
পারমানবিক শক্তি
C
অর্থনৈতিক
D
কোনটিই নয়
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধের মূল কারণ
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান উত্তেজনার প্রধান কারণ ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি। ইসরায়েলের দাবি, ইরান গোপনে পারমাণবিক বোমা তৈরি করতে চায়, যা ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি। এই কারণেই ইসরায়েল একতরফাভাবে ইরানের উপর হামলা চালায়।
যুদ্ধের শুরু ও পরিস্থিতি
-
২০২৫ সালের ১৩ জুন, ইসরায়েল হঠাৎ করেই ইরানের বিভিন্ন স্থানে বড় ধরনের হামলা চালায়।
-
এর প্রতিক্রিয়ায় ইরানও ইসরায়েলের উপর পাল্টা হামলা শুরু করে।
-
এভাবে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধ শুরু হয়।
-
এরপর ২১ জুন, যুক্তরাষ্ট্রও ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়।
-
অবশেষে ২৩ জুন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দেন যে, ইরান ও ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে। ওই দিনই উভয় দেশ যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে।
বিশেষ অভিযান
-
ইসরায়েলের হামলার নাম ছিল ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’, যার লক্ষ্য ছিল ইরানের রাজধানী তেহরানে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কেন্দ্র ধ্বংস করা।
-
ইরানের পাল্টা হামলার নাম ছিল ‘ট্রু প্রমিজ ৩’, যেখানে তারা ইসরায়েলের কয়েকটি সামরিক ঘাঁটি ও বিমানঘাঁটিতে আক্রমণ চালায়।
তথ্যসূত্র: CSIS ওয়েবসাইট ও The Economic Times

0
Updated: 2 months ago
অপারেশন রাইজিং লায়ন কোন দেশের পরিচালিত অভিযান?
Created: 2 months ago
A
ইউক্রেন
B
ইসরায়েল
C
ভারত
D
পাকিস্তান
অপারেশন রাইজিং লায়ন
-
পরিচয়: ইসরায়েল কর্তৃক ইরানে পরিচালিত সামরিক অভিযান
-
নামের অর্থ: বাইবেলের একটি অনুচ্ছেদ থেকে নেওয়া, সিংহের প্রতীকী শক্তি ও ইসরায়েলের যুদ্ধ প্রস্তুতির প্রতীক
-
তারিখ ও সময়: ১৩ জুন ২০২৫-এর ভোর
-
পরিচালন: ইসরায়েলি বিমান বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ যৌথভাবে
-
প্রক্রিয়া:
-
ড্রোন ব্যবহার করে ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দুর্বল করা
-
প্রধান পারমাণবিক ও সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে বিমান হামলা
-
ইরানের প্রতিক্রিয়া:
-
পাল্টা হামলার নাম: অপারেশন টু প্রমিজ থ্রি
-
কার্যক্রম: শতাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন ছোড়া
উৎস: যুগান্তর

0
Updated: 2 months ago