A
কাতার
B
ইরাক
C
কুয়েত
D
ইরান
উত্তরের বিবরণ

0
Updated: 1 week ago
সাভাক (SAVAK) কোন দেশের গোয়েন্দা সংস্থা?
Created: 2 weeks ago
A
ইসরায়েল
B
ইরান
C
মিশর
D
সৌদি আরব
সাভাক (SAVAK)
-
সাভাক ছিল ইরানের একটি গোয়েন্দা সংস্থা।
-
প্রতিষ্ঠা হয়েছিল মোহাম্মদ রেজা শাহের শাসনামলে।
-
বিলুপ্তি হয় ১৯৭৯ সালের ইসলামী বিপ্লবের পর।
অন্য কিছু দেশের গুরুত্বপূর্ণ গোয়েন্দা সংস্থা:
-
যুক্তরাষ্ট্র: CIA, DIA, FBI
-
ভারত: RAW, CBI
-
পাকিস্তান: ISI, FIA
-
ইসরায়েল: MOSSAD, Shin Bet (Shabak), Aman
উৎস: Britannica

0
Updated: 2 weeks ago
ওপেকভুক্ত অ-আরব মুসলিম দেশ কোনটি?
Created: 1 month ago
A
ইন্দোনেশিয়া
B
মালয়েশিয়া
C
ইরাক
D
ইরান
ইরান — একটি ওপেকভুক্ত, কিন্তু অ-আরব মুসলিম দেশ।
OPEC সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
OPEC-এর সম্পূর্ণ নাম হলো: Organization of the Petroleum Exporting Countries।
-
এটি একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা যা পেট্রোলিয়াম রপ্তানিকারক দেশগুলিকে নিয়ে গঠিত।
-
১৯৬০ সালে বাগদাদ, ইরাকে এর প্রতিষ্ঠা হয়।
-
প্রতিষ্ঠাকালে এর সদস্য সংখ্যা ছিল ৫টি, যার মধ্যে ছিল ইরাক, ইরান, কুয়েত, সৌদি আরব ও ভেনিজুয়েলা।
-
বর্তমানে OPEC-এর সদস্য দেশ ১২টি।
-
বর্তমানে সংস্থার সদর দফতর ভিয়েনা, অস্ট্রিয়াতে অবস্থিত।
-
১৯৬৫ সালের আগে সদর দপ্তর সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় ছিল।
-
বর্তমানে OPEC-এর সদস্য দেশসমূহ হলো: আলজেরিয়া, কঙ্গো, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি, গ্যাবন, ইরান, ইরাক, কুয়েত, লিবিয়া, নাইজেরিয়া, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ভেনিজুয়েলা।
বিশেষ দ্রষ্টব্য:
-
১ জানুয়ারি ২০২৪-এ আফ্রিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম তেল উৎপাদক দেশ অ্যাঙ্গোলা উৎপাদনের লক্ষ্য নিয়ে মতপার্থক্যের কারণে OPEC থেকে বেরিয়ে গেছে।
তথ্যের উৎস: OPEC-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago
ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে চলমান সংঘাতের কারণ কোনটি?
Created: 1 month ago
A
বাণিজ্যিক
B
পারমানবিক শক্তি
C
অর্থনৈতিক
D
কোনটিই নয়
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধের মূল কারণ
ইরান ও ইসরায়েলের চলমান উত্তেজনার প্রধান কারণ ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি। ইসরায়েলের দাবি, ইরান গোপনে পারমাণবিক বোমা তৈরি করতে চায়, যা ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি। এই কারণেই ইসরায়েল একতরফাভাবে ইরানের উপর হামলা চালায়।
যুদ্ধের শুরু ও পরিস্থিতি
-
২০২৫ সালের ১৩ জুন, ইসরায়েল হঠাৎ করেই ইরানের বিভিন্ন স্থানে বড় ধরনের হামলা চালায়।
-
এর প্রতিক্রিয়ায় ইরানও ইসরায়েলের উপর পাল্টা হামলা শুরু করে।
-
এভাবে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধ শুরু হয়।
-
এরপর ২১ জুন, যুক্তরাষ্ট্রও ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়।
-
অবশেষে ২৩ জুন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দেন যে, ইরান ও ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে। ওই দিনই উভয় দেশ যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে।
বিশেষ অভিযান
-
ইসরায়েলের হামলার নাম ছিল ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’, যার লক্ষ্য ছিল ইরানের রাজধানী তেহরানে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কেন্দ্র ধ্বংস করা।
-
ইরানের পাল্টা হামলার নাম ছিল ‘ট্রু প্রমিজ ৩’, যেখানে তারা ইসরায়েলের কয়েকটি সামরিক ঘাঁটি ও বিমানঘাঁটিতে আক্রমণ চালায়।
তথ্যসূত্র: CSIS ওয়েবসাইট ও The Economic Times

0
Updated: 1 month ago