কোন গ্রহের তাপমাত্রা তুলনামূলকভাবে অধিক?
A
শুক্র
B
পৃথিবী
C
মঙ্গল
D
বুধ
উত্তরের বিবরণ
সৌরজগতের গ্রহগুলোর তাপমাত্রা
সূর্য থেকে যত দূরে কোনো গ্রহ অবস্থান করে, সাধারণত তার গড় তাপমাত্রা তত কমে যায়। তবে শুক্র এর ব্যতিক্রম। কারণ এর ঘন কার্বন ডাই অক্সাইডে ভরা বায়ুমণ্ডল ও সূর্যের সান্নিধ্য একে সৌরজগতের সবচেয়ে উষ্ণ গ্রহে পরিণত করেছে।
শুক্র পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী গ্রহ এবং এটি আকাশে সবচেয়ে উজ্জ্বলভাবে দেখা যায়। এর ঘন মেঘাচ্ছন্ন বায়ুমণ্ডল প্রধানত কার্বন ডাই অক্সাইড দিয়ে গঠিত। তাই তাপ আটকে রেখে গ্রহটিকে ভীষণ উষ্ণ করে তোলে। অন্যদিকে পৃথিবী সূর্য থেকে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে।
গ্রহগুলোর গড় তাপমাত্রা (প্রায়)
-
বুধ: ১৬৭° সেলসিয়াস
-
শুক্র: ৪৬৪° সেলসিয়াস
-
পৃথিবী: ১৫° সেলসিয়াস
-
মঙ্গল: –৬৫° সেলসিয়াস
-
বৃহস্পতি: –১১০° সেলসিয়াস
-
শনি: –১৪০° সেলসিয়াস
-
ইউরেনাস: –১৯৫° সেলসিয়াস
-
নেপচুন: –২০০° সেলসিয়াস
সব মিলিয়ে বলা যায়, সূর্য থেকে যত দূরে যাওয়া যায়, তাপমাত্রা তত হ্রাস পায়। তবে শুক্র তার ঘন বায়ুমণ্ডলের কারণে নিয়মের বাইরে থেকে সবচেয়ে উত্তপ্ত গ্রহ হিসেবে পরিচিত।
উৎস: ভূগোল ও পরিবেশ (নবম-দশম শ্রেণি) এবং NASA ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
The term PC means-
Created: 1 month ago
A
Private Computer
B
Prime Computer
C
Personal Computer
D
Professional Computer
ক্ষুদ্র কম্পিউটার (Micro Computer):
- পূর্বে কম্পিউটার তৈরি করতে অসংখ্য ট্রানজিস্টর, রেজিষ্ট্যান্স, ডায়োড ইত্যাদি ব্যবহার করা হতো।
- কিন্ত ১৯৭১ সালের নভেম্বর মাসে ইনটেল নামক একটি প্রতিষ্ঠান ইনটেল-৪০০৪ (Intel 4004) নামক প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা ক্ষুদ্র প্রক্রিয়াকারক (Microprocessor) তৈরি করে।
- এই ক্ষুদ্রাকৃতি মাইক্রোপ্রসেসর দিয়ে তৈরি ক্ষুদ্রাকারের কম্পিউটারকে মাইক্রোকম্পিউটার নামে অভিহিত করা হয়।
- ক্ষুদ্র প্রক্রিয়াকারকের সাথে স্মৃতি অংশ এবং ইনপুট-আউটপুট অংশের সংযোগ সাধন করা হয়।
- এই কম্পিউটার সহজেই এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তর করা যায় এবং একজন ব্যবহারকারী একাই একটি কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন।
- এজন্য এই কম্পিউটারকে পার্সোনাল কম্পিউটার (Personal Computer) বা সংক্ষেপে পিসি (PC) বলা হয়।
- IBM 486, IBM Pentium প্রভৃতি মাইক্রোকম্পিউটারের উদাহরণ।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
কোনো বস্তুতে আধানের অস্তিত্ব নির্ণয়ের যন্ত্র হলো-
Created: 1 month ago
A
অ্যামিটার
B
ভোল্টামিটার
C
অণুবীক্ষণ যন্ত্র
D
তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র
আধানের অস্তিত্ব সনাক্তকরণ (Detection of Charge)
কোনো বস্তুর মধ্যে আধান বা চার্জ আছে কিনা তা নির্ণয় করতে তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহার করা হয়। এর পদ্ধতি হলো:
-
বস্তুর সাথে যন্ত্রের সোনার পাত যুক্ত ধাতব গোলক স্পর্শ করানো হয়।
-
যদি স্পর্শ করার পর সোনার দুটি পাতা একে অপর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তবে বোঝা যায় বস্তুর মধ্যে আধান আছে।
-
যদি পাত দুটি না ছড়িয়ে যায়, তবে বোঝা যায় বস্তুর মধ্যে আধান নেই।
উল্লেখযোগ্য বিষয়: তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে কেবল আধানের অস্তিত্বই নয়, আধানের ধরণও নির্ণয় করা সম্ভব।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়; পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 month ago
স্টিফেন হকিন্স বিশ্বের একজন অতিশয় বিখ্যাত-
Created: 2 months ago
A
দার্শনিক
B
পদার্থবিদ
C
কবি
D
রসায়নবিদ
স্টিফেন হকিং:
- স্টিফেন হকিং ছিলেন ব্রিটিশ বিজ্ঞানী।
- স্টিফেন হকিং বিশ্বের একজন বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী।
- বিগ ব্যাং তত্ত্বের ব্যাখ্যা সম্বলিত স্টিফেন হকিং এর বিখ্যাত বই – A Brief History of Time.
- তিনি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত Centre for Theoretical Cosmology এর পরিচালক ছিলেন।
- সম্মান: রয়্যাল সোসাইটির ফেলো, প্রেসিডেন্টিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম, কপলি মেডেল
- ১৪ মার্চ ২০১৮ স্টিফেন হকিং মৃত্যুবরণ করেন।
• তাঁর রচিত বইসমূহ:
- A Brief History of Time,
- The Universe in a Nutshell,
- The Grand Design,
- A Brief History of Time.
উৎস: ব্রিটানিকা।

0
Updated: 2 months ago