A
সিকিম
B
মিজোরাম
C
নাগাল্যান্ড
D
মণিপুর
উত্তরের বিবরণ
সিকিম:
- সিকিম ভারতের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম রাজ্য,
- এটি পৃথিবীর উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘার পাদদেশে অবস্থিত।
- সিকিমের রাজধানী গ্যাংটক।
- একসময় এটি একটি স্বাধীন অঞ্চল ছিল, কিন্তু ১৯৭৫ সালে ভারতের প্রজাতন্ত্রের অংশ হয়ে ওঠে।
- ১৯৭৩ সালে নির্বাচনী কারচুপির অভিযোগের পর সিকিম ন্যাশনাল কংগ্রেসের নেতৃত্বে রাজতন্ত্রবিরোধী আন্দোলন শুরু হয়।
- ১৯৭৪ সালের পুনর্নির্বাচনে লেন্দুপ দর্জির নেতৃত্বে সিকিম ন্যাশনাল কংগ্রেস বিপুল বিজয় অর্জন করে।
- ১৯৭৫ সালের ২৭ মার্চ গণভোটের মাধ্যমে রাজতন্ত্র বিলুপ্ত করা হয়।
উল্লেখ্য,
- ২৬ এপ্রিল ১৯৭৫ সালে সিকিম ভারতের ২২তম রাজ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।

0
Updated: 1 week ago
ভারতীয় জনতা পার্টির মতে অধিকৃত কাশ্মীরীদের সংগ্রামের একমাত্র সমাধান হচ্ছে _________।
Created: 3 months ago
A
জাতিসংঘের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গণভোট অনুষ্ঠান
B
সিমলা চুক্তি অনুযায়ী সমস্যার সমাধান করা
C
পাকিস্তানের সাথে যোগ দিতে না দিয়ে স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিণত করা
D
সংবিধান থেকে কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করা
ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)
ভারতীয় জনতা পার্টি বা বিজেপি একটি জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। এটি কোনো জাতিভিত্তিক, প্রাদেশিক বা ধর্মীয় সংগঠন নয়, বরং সব ভারতীয় নাগরিকের জন্য উন্মুক্ত,যেখানে জাতি, ধর্ম ও ভাষা নির্বিশেষে পার্টির দর্শন ও নীতিতে বিশ্বাস করাই মূল শর্ত।
বিজেপি একটি কর্মী নির্ভর বা ক্যাডারভিত্তিক দল, যেখানে পূর্ণকালীন ও আংশিককালীন দুই ধরনের কর্মী এবং কার্যকর্তা আছেন। দলের কাজকর্ম একটি সুসংগঠিত ও লিখিত গঠনতন্ত্রের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।
দলের দর্শনকে বলা হয় ‘একাত্ম মানববাদ’, যা প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন পার্টির অন্যতম প্রধান নেতা স্বর্গীয় দীনদয়াল উপাধ্যায়।
কাশ্মীর সংক্রান্ত রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি
বিজেপির মতে, অধিকৃত কাশ্মীরের সমস্যার একমাত্র সমাধান হল ভারতের সংবিধান থেকে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করা। দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে সরকার ২০১৯ সালের ৫ আগস্ট সংবিধানের ৩৭০ নম্বর অনুচ্ছেদ বাতিলের ঘোষণা দেয়, যা জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদাকে বিলুপ্ত করে।
৩৭০ এর অন্তর্গত ৩৫-এ অনুচ্ছেদও বিলুপ্ত হয়। জম্মু-কাশ্মীরকে পূর্ণাঙ্গ অঙ্গরাজ্য থেকে দুইটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ভাগ করা হয়—জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখ।
উৎস: BBC

0
Updated: 3 months ago
'ব্লাক ক্যাট' কোন দেশের কমান্ডো বাহিনী?
Created: 1 month ago
A
নেপাল
B
ভারত
C
মিয়ানমার
D
ইরান
ব্ল্যাক ক্যাট – ভারতের অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাসবিরোধী কমান্ডো ইউনিট
‘ব্ল্যাক ক্যাট’ নামটি আসলে ভারতের ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (NSG)-এর জন্য ব্যবহৃত একটি জনপ্রিয় উপাধি। এটি একটি বিশেষায়িত অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বাহিনী,
যা মূলত সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের জন্য গঠিত। NSG হচ্ছে একটি অভিজাত কমান্ডো ফোর্স, যেখানে দেশের বিভিন্ন সামরিক ও আধা-সামরিক বাহিনী থেকে দক্ষ সদস্য বাছাই করে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
এই ইউনিটটি শুধুমাত্র ভারতের অভ্যন্তরে কাজ করে এবং দেশের ভেতরে যেকোনো ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম মোকাবিলায় দ্রুত ও কার্যকর ভূমিকা রাখে। ব্ল্যাক ক্যাট বাহিনী ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সরাসরি নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হয়।
এই বিশেষ বাহিনীর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয় ১৬ই অক্টোবর, ১৯৮৪ সালে। বর্তমানে এর প্রধান কার্যালয় অবস্থিত ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে।
তথ্যসূত্র: National Security Guard (NSG) – Government of India Official Website.

0
Updated: 1 month ago
ভারত প্রথম পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা করেছিল কবে?
Created: 2 weeks ago
A
১৯৭৪ সালে
B
১৯৮২ সালে
C
২০০১ সালে
D
১৯৮৫ সালে
ভারতের পারমাণবিক পরীক্ষা
-
প্রথম পরীক্ষা (Smiling Buddha)
-
তারিখ: ১৮ মে, ১৯৭৪
-
স্থান: পোখরান টেস্টিং সাইট, রাজস্থান
-
সরকারি দাবি: শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে (মাটি সরানো, খননকাজ, খাল খনন)
-
বাস্তবতা: ১৯৯৭ সালে দলের প্রধান রাজা রামান্না স্বীকার করেন যে এটি আসলে একটি অস্ত্র পরীক্ষা ছিল
-
-
দ্বিতীয় বড় পরীক্ষা
-
তারিখ: মে ১৯৯৮, একই পোখরান সাইটে
-
পরীক্ষার সংখ্যা: ৫টি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা
-
ফলাফল: ভারত আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেকে পারমাণবিক অস্ত্রধারী রাষ্ট্র ঘোষণা করে
-
উৎস: Arms Control Association

0
Updated: 2 weeks ago