কোনো বস্তুতে আধানের অস্তিত্ব নির্ণয়ের যন্ত্র হলো-
A
অ্যামিটার
B
ভোল্টামিটার
C
অণুবীক্ষণ যন্ত্র
D
তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র
উত্তরের বিবরণ
আধানের অস্তিত্ব সনাক্তকরণ (Detection of Charge)
কোনো বস্তুর মধ্যে আধান বা চার্জ আছে কিনা তা নির্ণয় করতে তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহার করা হয়। এর পদ্ধতি হলো:
-
বস্তুর সাথে যন্ত্রের সোনার পাত যুক্ত ধাতব গোলক স্পর্শ করানো হয়।
-
যদি স্পর্শ করার পর সোনার দুটি পাতা একে অপর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তবে বোঝা যায় বস্তুর মধ্যে আধান আছে।
-
যদি পাত দুটি না ছড়িয়ে যায়, তবে বোঝা যায় বস্তুর মধ্যে আধান নেই।
উল্লেখযোগ্য বিষয়: তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে কেবল আধানের অস্তিত্বই নয়, আধানের ধরণও নির্ণয় করা সম্ভব।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়; পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 month ago
জীবজগতের জন্যে সবচেয়ে ক্ষতিকারক রশ্মি কোনটি?
Created: 2 months ago
A
আলট্রা-ভায়োলেট রশ্মি
B
বিটা রশ্মি
C
আলফা রশ্মি
D
গামা রশ্মি
জীবজগতের জন্য গামা রশ্মি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকর।
-
গামা রশ্মির ভেদ করার ক্ষমতা আলফা ও বিটা রশ্মির চেয়ে অনেক বেশি।
-
এটি সীসা প্রায় কয়েক সেন্টিমিটার পর্যন্ত পার করতে পারে।
-
সূর্যের আলট্রাভায়োলেট (অতিবেগুনি) রশ্মি তেজস্ক্রিয় রশ্মির তুলনায় কম ক্ষতিকর।
-
গামা রশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্য সবচেয়ে ছোট হওয়ায় এর ভেদন ক্ষমতাও সবচেয়ে বেশি।
-
পারমাণবিক বিস্ফোরণের সময় গামা রশ্মি মুক্ত হয়।
-
বিটা ও আলফা রশ্মি গামার তুলনায় কম ক্ষতি করে।
উৎস: নাসা ওয়েবসাইট।

0
Updated: 2 months ago
বিদ্যুতের উচ্চতর ভোল্ট থেকে নিম্নতর ভোল্ট পাওয়া যায়-
Created: 2 months ago
A
ট্রান্সমিটারের সাহায্যে
B
স্টেপ-আপ ট্রান্সফর্মারের সাহায্যে
C
স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফর্মারের সাহায্যে
D
এডাপটারের সাহায্যে
ট্রান্সফর্মার
ট্রান্সফর্মার হলো একটি স্থির বৈদ্যুতিক যন্ত্র, যা বিদ্যুৎ শক্তি একটি সার্কিট থেকে অন্য সার্কিটে স্থানান্তর করতে সাহায্য করে।
ট্রান্সফর্মারের প্রধানত দুই প্রকার:
১. স্টেপ-আপ ট্রান্সফর্মার (Step-up Transformer)
২. স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফর্মার (Step-down Transformer)
স্টেপ-আপ ট্রান্সফর্মার
-
এটি কম ভোল্টের বেশি কারেন্টকে বেশি ভোল্টের কম কারেন্টে রূপান্তর করে।
-
এখানে সেকেন্ডারি কয়েলের প্যাঁচ সংখ্যা প্রাইমারি কয়েলের চেয়ে বেশি থাকে।
-
এই ধরনের ট্রান্সফর্মার সাধারণত বিদ্যুৎ দূরদূরান্তে পাঠানোর জন্য ব্যবহার করা হয়।
স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফর্মার:
-
এটি বেশি ভোল্টের কম কারেন্টকে কম ভোল্টের বেশি কারেন্টে রূপান্তর করে।
-
এর মাধ্যমে আমরা উচ্চ ভোল্টের বিদ্যুৎ থেকে কম ভোল্টের বিদ্যুৎ পেতে পারি।
-
স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফর্মার সাধারণত এমন যন্ত্রে ব্যবহৃত হয় যা কম ভোল্ট ব্যবহার করে, যেমন: রেডিও, টেলিভিশন, টেপ রেকর্ডার, ভিসিআর, ইলেকট্রিক ঘড়ি, ওয়াকম্যান ইত্যাদি।
-
বাসা-বাড়িতে বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্যও স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফর্মার ব্যবহার করা হয়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 months ago
কাঁদুনে গ্যাসের অপর নাম কী?
Created: 1 month ago
A
ক্লোরোপিক্রিন
B
মিথেন
C
নাইট্রোজেন
D
ইথেন
কাঁদুনে গ্যাসকে ক্লোরোপিকরিন নামেও ডাকা হয়। এটি চোখে অশ্রু সৃষ্টি করে বলে একে কাঁদুনে গ্যাস বলা হয়। এর রাসায়নিক নাম হলো নাইট্রোক্লোরোফরম, আর এর রাসায়নিক সংকেত হচ্ছে CCl₃NO₂।
তথ্যসূত্র: ব্রিটানিকা

0
Updated: 1 month ago