A
অ্যামিটার
B
ভোল্টামিটার
C
অণুবীক্ষণ যন্ত্র
D
তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র
উত্তরের বিবরণ
আধানের অস্তিত্ব সনাক্তকরণ (Detection of Charge)
কোনো বস্তুর মধ্যে আধান বা চার্জ আছে কিনা তা নির্ণয় করতে তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহার করা হয়। এর পদ্ধতি হলো:
-
বস্তুর সাথে যন্ত্রের সোনার পাত যুক্ত ধাতব গোলক স্পর্শ করানো হয়।
-
যদি স্পর্শ করার পর সোনার দুটি পাতা একে অপর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তবে বোঝা যায় বস্তুর মধ্যে আধান আছে।
-
যদি পাত দুটি না ছড়িয়ে যায়, তবে বোঝা যায় বস্তুর মধ্যে আধান নেই।
উল্লেখযোগ্য বিষয়: তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে কেবল আধানের অস্তিত্বই নয়, আধানের ধরণও নির্ণয় করা সম্ভব।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়; পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 week ago
চা পাতায় কোন ভিটামিন থাকে?
Created: 1 month ago
A
ভিটামিন-ই
B
ভিটামিন-কে
C
ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স
D
ভিটামিন-এ
- চা পাতা, বৃষ্টির পানিতে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স থাকে।
- শাকসবজি, তৈলবীজ এবং হাঙ্গর মাছের যকৃতের তেলে ভিটামিন-ই পাওয়া যায়।
- সবুজ শাকসবজি, দুগ্ধজাত দ্রব্য ভিটামিন-কে এর প্রধান উৎস।
- মাছের তেল, দুধ, মলা মাছ, মাছের মাথা এবং গাজরে সর্বাধিক ভিটামিন-এ রয়েছে।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 month ago
ডেঙ্গু জ্বরের বাহক কোন মশা?
Created: 4 weeks ago
A
কিউলেক্স
B
এডিস
C
অ্যানোফিলিস
D
সব ধরনের মশা
ডেঙ্গু জ্বর
-
ডেঙ্গু জ্বর ছড়ায় এডিস মশার মাধ্যমে।
-
মূলত দুই ধরনের এডিস মশা ডেঙ্গু ছড়ায়:
-
Aedes aegypti (এডিস এজিপটাই)
-
Aedes albopictus (এডিস এলবোপিকটাস)
-
-
এই মশার কামড়ের পর ৩ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে ডেঙ্গুর লক্ষণ দেখা যায়।
-
ডেঙ্গুর সাধারণ উপসর্গ হলো:
-
জ্বর
-
মাথাব্যথা
-
বমি
-
পেশি ও গাঁটে ব্যথা
-
ত্বকে ফুসকুড়ি
-
-
সাধারণত ২ থেকে ৭ দিনের মধ্যে রোগী সেরে ওঠে।
তবে কিছু ক্ষেত্রে রোগ মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে
-
ডেঙ্গু রক্তক্ষরী জ্বর:
-
এতে রক্তপাত হয়
-
রক্তের অনুচক্রিকা (platelet) কমে যায়
-
রক্ত থেকে প্লাজমা বের হতে থাকে
-
-
ডেঙ্গু শক সিনড্রোম:
-
এতে রক্তচাপ অনেক কমে যায়
-
রোগী খুব বিপজ্জনক অবস্থায় পড়ে
-
অন্যদিকে
-
ম্যালেরিয়া রোগ ছড়ায় অ্যানোফিলিস (Anopheles) মশার মাধ্যমে।
-
ফাইলেরিয়া বা গোদ রোগ ছড়ায় কিউলেক্স (Culex) মশার মাধ্যমে।
উৎস: জীববিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র (একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি) এবং WHO ওয়েবসাইট

0
Updated: 4 weeks ago
সংকর ধাতু পিতলের উপাদান -
Created: 4 weeks ago
A
তামা ও টিন
B
তামা ও দস্তা
C
তামা ও নিকেল
D
তামা ও সিসা
সংকর ধাতু পিতলের উপাদান হলো- তামা ও দস্তা।
সংকর ধাতু
- একাধিক ধাতুর মিশ্রণকে সংকর ধাতু বলা হয়।
- একাধিক ধাতুকে গলিত অবস্থায় মিশ্রিত করে সংকর ধাতু তৈরি করা হয়।
- সাধারণত বিশুদ্ধ ধাতু অপেক্ষা সংকর ধাতু বেশি ব্যবহার উপযোগী হয়ে থাকে।
যেমন বিশুদ্ধ স্বর্ণ দিয়ে গয়না তৈরি করা হয় না কারণ বিশুদ্ধ স্বর্ণ নরম হওয়ায় গয়না টেকসই হয় না। স্বর্ণের সাথে সামান্য পরিমান রূপা মিশ্রিত করে গয়না তৈরি করা হয়।
- আবার লোহার সাথে কার্বন, নিকেল ও ক্রোমিয়াম মিশিয়ে মরিচারোধী বা মরিচাবিহীন স্টিল প্রস্তুত করা হয়। মরিচাবিহীন স্টিল লোহার চেয়ে বেশি শক্ত ও টেকসই হয়ে থাকে।

উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 4 weeks ago