A
বেকেরেল রশ্মি
B
গামা রশ্মি
C
X-রশ্মি
D
বিটা-রশ্মি
উত্তরের বিবরণ
এক্স-রশ্মি (রঞ্জন রশ্মি)
-
এক্স-রশ্মি আবিষ্কার করেন জার্মান পদার্থবিদ উইলহেলম রন্টজেন।
-
এটি আবিষ্কৃত হয় ১৮৯৫ সালে।
-
এক্স-রশ্মি আবিষ্কারের জন্য রন্টজেনকে ১৯০১ সালে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়।
-
এক্স-রশ্মি হলো তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গের এক প্রকার।
-
এর তরঙ্গদৈর্ঘ্য প্রায় ১০⁻⁸ মি. থেকে ১০⁻¹³ মি. পর্যন্ত।
-
এক্স-রশ্মি উচ্চভেদন ক্ষমতাসম্পন্ন, অর্থাৎ কঠিন পদার্থের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করতে পারে।
এক্স-রশ্মির ব্যবহার
-
হীরক সনাক্তকরণ।
-
হাড়ে ফাটল বা দাগ শনাক্তকরণ, যেমন স্থানচ্যুত বা ভাঙা হাড়।
-
মানবদেহের ভিতরের অবস্থা নির্ণয়, যেমন ফুসফুস বা শরীরের ভেতরের ক্ষত।
-
গোয়েন্দা কাজে, যেমন কাঠের বাক্স বা চামড়ার ব্যাগে লুকানো বিস্ফোরক চিহ্নিত করা।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 week ago
কোনটি জৈব অম্ল?
Created: 2 weeks ago
A
নাইট্রিক এসিড
B
হাইড্রোক্লোরিক এসিড
C
এসিটিক এসিড
D
সালফিউরিক এসিড
দুর্বল এসিড
-
সাধারণভাবে বেশিরভাগ জৈব এসিড দুর্বল প্রকৃতির হয়।
-
এগুলো নানা রকম ফল, সবজি ও খাদ্যদ্রব্যে স্বাভাবিকভাবে পাওয়া যায়।
-
তাই এগুলো সাধারণত খাওয়ার উপযোগী ও নিরাপদ।
-
উদাহরণ: ইথানয়িক এসিড (ভিনেগারে), টারটারিক এসিড (আঙুরে), এসিটিক এসিড, সাইট্রিক এসিড (লেবুতে), এসকরবিক এসিড (ভিটামিন–সি), ম্যালিক এসিড (আপেলে) ইত্যাদি।
শক্তিশালী এসিড
-
সাধারণত বেশিরভাগ অজৈব এসিড শক্তিশালী হয়ে থাকে।
-
এগুলো মানুষের শরীরের জন্য ক্ষতিকর ও বিষাক্ত।
-
তাই এসব এসিড খাওয়া যায় না।
-
উদাহরণ: হাইড্রোক্লোরিক এসিড, সালফিউরিক এসিড, নাইট্রিক এসিড ইত্যাদি।
উৎস: রসায়ন প্রথম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 weeks ago
ক্যান্সার রোগের কারণ কি?
Created: 1 month ago
A
কোষের অস্বাভাবিক মৃত্যু
B
কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি
C
কোষের অস্বাভাবিক জমাট বাঁধা
D
উপরের সবগুলো
ক্যান্সার হয় যখন কোষগুলো অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যেতে শুরু করে।
-
ক্ষতিগ্রস্ত কোষের ভেতরের DNA থেকে এমন কোষ তৈরি হয় যা নিয়ন্ত্রণহীনভাবে বেড়ে ওঠে।
-
শরীরে প্রদাহ, সংক্রমণ বা ক্ষতিকর রাসায়নিকের প্রভাব পড়লে কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তখন সেই মৃত কোষের DNA থেকে এমন কোষ তৈরি হয় যেগুলো দ্রুত ও অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়।
উৎস: ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago
সূর্য পৃষ্ঠের উত্তাপ কত?
Created: 1 month ago
A
৬০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
B
৮০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
C
১০০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
D
১২০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
সূর্য (Sun)
-
সূর্য হলো একটি নক্ষত্র।
-
এর গায়ের তাপমাত্রা প্রায় ৬০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
-
এটি আগুনের মতো জ্বলন্ত একটি গ্যাসের গোলা।
-
সূর্য মূলত হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাস দিয়ে গঠিত।
-
এটি মাঝারি আকারের এবং হলুদ রঙের।
-
সূর্যের ব্যাস প্রায় ১৩,৮৪,০০০ কিলোমিটার।
-
এটি পৃথিবী থেকে প্রায় ১৫ কোটি কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
-
সূর্য থেকে যে তাপ বের হয়, তার খুবই অল্প অংশ পৃথিবীতে পৌঁছে—প্রায় ২০০ কোটিতে ১ ভাগ।
-
আলো প্রতি সেকেন্ডে ৩ লক্ষ কিলোমিটার পথ চলে।
-
তাই সূর্যের আলো পৃথিবীতে আসতে সময় লাগে প্রায় ৮ মিনিট ১৯ সেকেন্ড।
-
সূর্যের সবচেয়ে কাছের অন্য একটি নক্ষত্রের নাম হলো প্রক্সিমা সেন্টোরাই।

0
Updated: 1 month ago