A
আমিষ
B
স্নেহ
C
আয়োডিন
D
লৌহ
উত্তরের বিবরণ
হিমোগ্লোবিন
- হিমোগ্লোবিন এক ধরনের আমিষ বা প্রোটিন জাতীয় পদার্থ।
- হিমোগ্লোবিন নামক রঞ্জক পদার্থের উপস্থিতির জন্য রক্তের রং লাল হয়।
- এর প্রধান কাজ হলো ধমনি থেকে দেহের সব স্থানে অক্সিজেন ও বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করা।
- হিমোগ্লোবিনের প্রতিটি অণুতে চারটি আয়রন পরমাণু থাকে। আর প্রতিটি আয়রন পরমাণু একটি করে অক্সিজেন গ্রহণ করে।
- রক্তে ৯৭-৯৮% অক্সিজেন পরিবাহিত হয় লোহত কণিকার অক্সিজেনের মাধ্যমে।
- একটি হিমোগ্লোবিন অণু একই সাথে ৪টি অক্সিজেন অণুর সাথে যুক্ত হতে পারে।

- অক্সিজেনের সাথে হিমোগ্লোবিনের রাসায়নিক বিক্রিয়া উভমুখী।
উৎস: জীববিজ্ঞান, দ্বিতীয় পত্র, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি (ড. গাজী আজমল) এবং প্রাণিবিজ্ঞান, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago
ডিএনএ অণুর দ্বি-হেলিক্স কাঠামোর জনক কে?
Created: 1 week ago
A
স্যাংগার ও পলিং
B
ওয়াটসন ও ক্রিক
C
লুই পাস্তুর ও ওয়াটসন
D
পলিং ও ক্রিক
ডিএনএ অণুর ডাবল হেলিক্স কাঠামো
ডিএনএ হলো একটি নিউক্লিক এসিড, যা জীবদেহের গঠন ও কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজনীয় জিনগত তথ্য বহন করে। ১৯৫৩ সালে, ইংল্যান্ডের বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন এবং মার্কিন বিজ্ঞানী ফ্রান্সিস ক্রিক ডিএনএ অণুর ডাবল হেলিক্স (দ্বি-হেলিক্স) কাঠামো প্রথম বর্ণনা করেন। এজন্য তাদেরকে ডিএনএ অণুর ডাবল হেলিক্স কাঠামোর জনক হিসেবে খ্যাতি রয়েছে এবং এই আবিষ্কারের জন্য তারা পরে নোবেল পুরস্কারও পান।
উল্লেখযোগ্যভাবে, ডিএনএ অণুকে প্রথমবার ফ্রেডরিক মেসচার উপস্থাপন করেছিলেন।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 week ago
কোনো বস্তুতে আধানের অস্তিত্ব নির্ণয়ের যন্ত্র হলো-
Created: 1 week ago
A
অ্যামিটার
B
ভোল্টামিটার
C
অণুবীক্ষণ যন্ত্র
D
তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র
আধানের অস্তিত্ব সনাক্তকরণ (Detection of Charge)
কোনো বস্তুর মধ্যে আধান বা চার্জ আছে কিনা তা নির্ণয় করতে তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহার করা হয়। এর পদ্ধতি হলো:
-
বস্তুর সাথে যন্ত্রের সোনার পাত যুক্ত ধাতব গোলক স্পর্শ করানো হয়।
-
যদি স্পর্শ করার পর সোনার দুটি পাতা একে অপর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তবে বোঝা যায় বস্তুর মধ্যে আধান আছে।
-
যদি পাত দুটি না ছড়িয়ে যায়, তবে বোঝা যায় বস্তুর মধ্যে আধান নেই।
উল্লেখযোগ্য বিষয়: তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে কেবল আধানের অস্তিত্বই নয়, আধানের ধরণও নির্ণয় করা সম্ভব।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়; পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 week ago
পরমাণুর নিউক্লিয়াসে কী কী থাকে?
Created: 1 week ago
A
নিউট্রন ও প্রোটন
B
ইলেকট্রন ও প্রোটন
C
নিউট্রন ও পজিট্রন
D
ইলেকট্রন ও পজিট্রন
মৌলিক কণিকা (Elementary Particles)
-
পরমাণু তৈরি হয় সূক্ষ্ম কণিকাগুলো দিয়ে। এই কণিকাগুলোকে মৌলিক কণিকা বলা হয়।
-
পরমাণুর মধ্যে প্রধানত তিন ধরনের মৌলিক কণিকা থাকে:
১. ইলেকট্রন (Electron)
২. প্রোটন (Proton)
৩. নিউট্রন (Neutron) -
পরমাণুর কেন্দ্রে থাকে নিউক্লিয়াস (Nucleus)।
-
নিউক্লিয়াসে প্রোটন ও নিউট্রন অবস্থান করে।
-
ইলেকট্রন নিউক্লিয়াসের বাইরে ঘূর্ণায়মান অবস্থায় থাকে।
-
একটি পরমাণু আধান নিরপেক্ষ (Electrically Neutral), কারণ এতে প্রোটনের সংখ্যা = ইলেকট্রনের সংখ্যা।
উৎস: রসায়ন প্রথম পত্র, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 week ago