হিমোগ্লোবিন কোন জাতীয় পদার্থ?
A
আমিষ
B
স্নেহ
C
আয়োডিন
D
লৌহ
উত্তরের বিবরণ
হিমোগ্লোবিন
- হিমোগ্লোবিন এক ধরনের আমিষ বা প্রোটিন জাতীয় পদার্থ।
- হিমোগ্লোবিন নামক রঞ্জক পদার্থের উপস্থিতির জন্য রক্তের রং লাল হয়।
- এর প্রধান কাজ হলো ধমনি থেকে দেহের সব স্থানে অক্সিজেন ও বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করা।
- হিমোগ্লোবিনের প্রতিটি অণুতে চারটি আয়রন পরমাণু থাকে। আর প্রতিটি আয়রন পরমাণু একটি করে অক্সিজেন গ্রহণ করে।
- রক্তে ৯৭-৯৮% অক্সিজেন পরিবাহিত হয় লোহত কণিকার অক্সিজেনের মাধ্যমে।
- একটি হিমোগ্লোবিন অণু একই সাথে ৪টি অক্সিজেন অণুর সাথে যুক্ত হতে পারে।

- অক্সিজেনের সাথে হিমোগ্লোবিনের রাসায়নিক বিক্রিয়া উভমুখী।
উৎস: জীববিজ্ঞান, দ্বিতীয় পত্র, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি (ড. গাজী আজমল) এবং প্রাণিবিজ্ঞান, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
বৈদ্যুতিক মিটারে এক ইউনিট বিদ্যুৎ খরচ বলতে বুঝায়-
Created: 2 months ago
A
এক কিলোওয়াট-ঘণ্টা
B
এক ওয়াট-ঘণ্টা
C
এক কিলোওয়াট
D
এক ওয়াট
কিলোওয়াট-ঘণ্টা (kWh)
-
যখন ১ ওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন কোনো বৈদ্যুতিক যন্ত্র এক ঘণ্টা কাজ করে, তখন যে পরিমাণ শক্তি ব্যবহার হয় তাকে ১ ওয়াট-ঘণ্টা বলা হয়।
-
বড় ক্ষমতার যন্ত্রের ক্ষেত্রে কিলোওয়াট-ঘণ্টা ব্যবহার করা হয়।
অর্থাৎ, ১ কিলোওয়াট-ঘণ্টা শক্তি = প্রায় ৩.৬ মেগা জুল।
-
আন্তর্জাতিকভাবে, বিদ্যুৎ সরবরাহকে কিলোওয়াট-ঘণ্টা এককে পরিমাপ করা হয়।
-
বাংলাদেশে, বিল দেওয়ার সময় এক ইউনিট বিদ্যুৎ বলতে ১ কিলোওয়াট-ঘণ্টা বোঝানো হয়।
-
সুতরাং, আমাদের বিদ্যুৎ বিল কিলোওয়াট-ঘণ্টা অনুযায়ী হিসাব করা হয়।
উৎস: বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago
পারস্পরিক আবেশকে ব্যবহার করা হয় কোনটিতে?
Created: 2 months ago
A
ডায়োড
B
ট্রান্সফরমার
C
ট্রানজিস্টার
D
অ্যামপ্লিফায়ার
পারস্পারিক আবেশ
পারস্পারিক আবেশ হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে পাশাপাশি রাখা দুটি কুন্ডলীর মধ্যে একটি কুন্ডলীতে যখন বৈদ্যুতিক প্রবাহের মাত্রা পরিবর্তিত হয়, তখন অন্য কুন্ডলীতে একটি বৈদ্যুতিক বল (ইএমএফ) উদ্ভূত হয়। সহজভাবে বললে, এক কুন্ডলীর পরিবর্তন অন্য কুন্ডলীতে প্রভাব ফেলে।
ব্যবহার: জেনারেটর, মোটর এবং ট্রান্সফরমারে এই প্রক্রিয়াটি কাজে লাগে।
ট্রান্সফরমার:
ট্রান্সফরমার হলো একটি যন্ত্র যা বৈদ্যুতিক বিভব (ভোল্টেজ) পরিবর্তনের কাজে ব্যবহৃত হয়। এটি উচ্চ বিভবকে নিম্ন বিভবে এবং নিম্ন বিভবকে উচ্চ বিভবে রূপান্তর করতে সক্ষম।
ধরন:
-
স্টেপ-আপ ট্রান্সফরমার: যেখানে গৌণ কুন্ডলীর পাক সংখ্যা মুখ্য কুন্ডলীর থেকে বেশি।
-
স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফরমার: যেখানে মুখ্য কুন্ডলীর পাক সংখ্যা গৌণ কুন্ডলীর থেকে বেশি।
সূত্র/উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 months ago
সূর্য পৃষ্ঠের উত্তাপ কত?
Created: 2 months ago
A
৬০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
B
৮০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
C
১০০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
D
১২০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
সূর্য (Sun)
-
সূর্য হলো একটি নক্ষত্র।
-
এর গায়ের তাপমাত্রা প্রায় ৬০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
-
এটি আগুনের মতো জ্বলন্ত একটি গ্যাসের গোলা।
-
সূর্য মূলত হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাস দিয়ে গঠিত।
-
এটি মাঝারি আকারের এবং হলুদ রঙের।
-
সূর্যের ব্যাস প্রায় ১৩,৮৪,০০০ কিলোমিটার।
-
এটি পৃথিবী থেকে প্রায় ১৫ কোটি কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
-
সূর্য থেকে যে তাপ বের হয়, তার খুবই অল্প অংশ পৃথিবীতে পৌঁছে—প্রায় ২০০ কোটিতে ১ ভাগ।
-
আলো প্রতি সেকেন্ডে ৩ লক্ষ কিলোমিটার পথ চলে।
-
তাই সূর্যের আলো পৃথিবীতে আসতে সময় লাগে প্রায় ৮ মিনিট ১৯ সেকেন্ড।
-
সূর্যের সবচেয়ে কাছের অন্য একটি নক্ষত্রের নাম হলো প্রক্সিমা সেন্টোরাই।

0
Updated: 2 months ago