ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে সার্ক অঞ্চলের বাহিরে আমন্ত্রিত রাষ্ট্রের সংখ্যা-
A
২
B
৩
C
৪
D
১
উত্তরের বিবরণ
ভারতের প্রধানমন্ত্রী
-
নরেন্দ্র মোদী ২০১৪ সালে প্রথমবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
-
তার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে শুধুমাত্র মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন।
-
নরেন্দ্র মোদী ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP) থেকে নির্বাচিত হন এবং তিনি ভারতের ১৪তম প্রধানমন্ত্রী।
ভারত সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
ভারত দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় দেশ।
-
রাজধানী: নয়া দিল্লি।
-
মুদ্রা: ভারতীয় রুপি।
-
প্রধান নদী: গঙ্গা, যমুনা, সিন্ধু, ব্রহ্মপুত্র।
-
১৯৪৭ সালে ভারত দুইভাগে বিভক্ত হয়ে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে জন্ম নেয়: হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ ভারত এবং মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ পাকিস্তান।
-
২৬ জানুয়ারি ১৯৫০ সালে ভারতীয় সংবিধান কার্যকর হয়। তাই এই দিনটি ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে পালিত হয়।
-
২১ এপ্রিলকে সিভিল সার্ভিস দিবস (Civil Service Day) হিসেবে পালন করা হয়।
উৎস: টাইমস অফ ইন্ডিয়া রিপোর্ট, নরেন্দ্র মোদী ওয়েবসাইট, Britannica.

0
Updated: 1 month ago
২০১৮ সালের বিশ্ব পরিবেশ দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় কোনটি?
Created: 1 month ago
A
জলবায়ু উষ্ণতা প্রতিরোধ তহবিল গড়ি
B
প্লাস্টিক (plastic) দূষণকে পরাজিত করি
C
সবুজ বিশ্ব গড়ে তুলি
D
জলবায়ু উষ্ণতাকে রুখে দেই
২০১৮ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত বিশ্বের পরিবেশ দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয়গুলি বিভিন্ন বছর অনুযায়ী আলাদা ছিল। সেগুলো হলো:
-
২০১৮: “প্লাস্টিক দূষণকে পরাস্ত করুন” – প্লাস্টিকের অপচয় ও দূষণ কমানো।
-
২০১৯: “Beat Air Pollution” – বায়ু দূষণ রোধের ওপর গুরুত্বারোপ।
-
২০২০: “Time for Nature” – প্রকৃতির প্রতি গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান।
-
২০২১: “Ecosystem Restoration” – ইকোসিস্টেম পুনরুদ্ধার।
-
২০২২: “Only One Earth” – একমাত্র পৃথিবী রক্ষার বার্তা।
-
২০২৩: “Solving Plastic Pollution” – পুনরায় প্লাস্টিক দূষণ মোকাবেলা।
-
২০২৪: “Restore Land, Stop Desertification; Achieve Drought Resilience” – ভূমি পুনরুদ্ধার ও খরা প্রতিরোধে সচেতনতা।
এই তথ্য UNEP (United Nations Environment Programme) এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত।

0
Updated: 1 month ago
যুক্তরাষ্ট্রের পরিচালিত 'অপারেশন মিডনাইট হ্যামার' ইরানে কবে হামলা করে?
Created: 3 weeks ago
A
২০ জুন ২০২৫
B
২১ জুন ২০২৫
C
২২ জুন ২০২৫
D
২৩ জুন ২০২৫
২২ জুন ২০২৫ তারিখে যুক্তরাষ্ট্রের পরিচালিত অপারেশন মিডনাইট হ্যামার (Operation Midnight Hammer) ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় সরাসরি আক্রমণ চালানো হয়। এটি ছিল একটি বড় ধরনের সামরিক অভিযান যেখানে উন্নত প্রযুক্তি ও কৌশল ব্যবহার করা হয়েছিল।
অপারেশন মিডনাইট হ্যামার (Operation Midnight Hammer):
-
২২ জুন ২০২৫ তারিখে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় এ আক্রমণ পরিচালনা করে।
-
এই অভিযানে ইরানের তিনটি মূল পরমাণু স্থাপনা—ফর্দো, ইস্ফাহান এবং নাতাঞ্জ—প্রধান লক্ষ্যবস্তু ছিল।
-
মার্কিন সেনা জানিয়েছে, হামলার সময় ছিল শনিবার রাত ২২:৪০ GMT থেকে ২৩:০৫ GMT, যা ইরানের স্থানীয় সময় অনুযায়ী রবিবার রাত ০২:৪০ থেকে ০৩:০৫।
-
অর্থাৎ পুরো অভিযানটি চলেছিল প্রায় ২৫ মিনিট।
অভিযানে ব্যবহৃত শক্তি ও সামরিক সরঞ্জাম:
-
এই অভিযানে ১২৫টি যুদ্ধবিমান অংশ নেয়।
-
যুক্তরাষ্ট্রের সাতটি বি-২ বোমারু বিমান মিসৌরি থেকে উড্ডয়ন করে প্রায় ৩৭ ঘণ্টার দীর্ঘ ফ্লাইট শেষে ইরানে পৌঁছে।
-
বি-২ বোমারু বিমানগুলো ১৪টি বাংকার বাস্টার বোমা নিক্ষেপ করে।
-
প্রতিটি বি-২ বিমান দুটি করে ৩০ হাজার পাউন্ড ওজনের বোমা বহনে সক্ষম।
-
অভিযানে অংশ নেয় আরও ফুয়েল ট্যাংকার প্লেন (জ্বালানি ভরার বিমান) এবং সারভেইলেন্স এয়ারক্রাফট (নজরদারি বিমান)।
যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান:
-
প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিটার হেগসেথ জানান, এই মিশনের মূল লক্ষ্য ছিল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ধ্বংসের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা হুমকি দূর করা।
প্রাসঙ্গিক ঘটনাপ্রবাহ:
-
এর আগে ১৩ জুন ২০২৫ তারিখে ইসরায়েল ইরানে অপারেশন রাইজিং লায়ন (Operation Rising Lion) পরিচালনা করে, যেখানে ডজনখানেক পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনায় আঘাত হানা হয়।
-
এর জবাবে ইরান শুরু করে অপারেশন ট্রু প্রমিজ থ্রি, যার ফলে উভয় দেশের মধ্যে বিমানযুদ্ধ অব্যাহত থাকে।

0
Updated: 3 weeks ago
ভারতীয় জনতা পার্টির মতে অধিকৃত কাশ্মীরীদের সংগ্রামের একমাত্র সমাধান হচ্ছে _________।
Created: 4 months ago
A
জাতিসংঘের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গণভোট অনুষ্ঠান
B
সিমলা চুক্তি অনুযায়ী সমস্যার সমাধান করা
C
পাকিস্তানের সাথে যোগ দিতে না দিয়ে স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিণত করা
D
সংবিধান থেকে কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করা
ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)
ভারতীয় জনতা পার্টি বা বিজেপি একটি জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। এটি কোনো জাতিভিত্তিক, প্রাদেশিক বা ধর্মীয় সংগঠন নয়, বরং সব ভারতীয় নাগরিকের জন্য উন্মুক্ত,যেখানে জাতি, ধর্ম ও ভাষা নির্বিশেষে পার্টির দর্শন ও নীতিতে বিশ্বাস করাই মূল শর্ত।
বিজেপি একটি কর্মী নির্ভর বা ক্যাডারভিত্তিক দল, যেখানে পূর্ণকালীন ও আংশিককালীন দুই ধরনের কর্মী এবং কার্যকর্তা আছেন। দলের কাজকর্ম একটি সুসংগঠিত ও লিখিত গঠনতন্ত্রের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।
দলের দর্শনকে বলা হয় ‘একাত্ম মানববাদ’, যা প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন পার্টির অন্যতম প্রধান নেতা স্বর্গীয় দীনদয়াল উপাধ্যায়।
কাশ্মীর সংক্রান্ত রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি
বিজেপির মতে, অধিকৃত কাশ্মীরের সমস্যার একমাত্র সমাধান হল ভারতের সংবিধান থেকে জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করা। দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে সরকার ২০১৯ সালের ৫ আগস্ট সংবিধানের ৩৭০ নম্বর অনুচ্ছেদ বাতিলের ঘোষণা দেয়, যা জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদাকে বিলুপ্ত করে।
৩৭০ এর অন্তর্গত ৩৫-এ অনুচ্ছেদও বিলুপ্ত হয়। জম্মু-কাশ্মীরকে পূর্ণাঙ্গ অঙ্গরাজ্য থেকে দুইটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ভাগ করা হয়—জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখ।
উৎস: BBC

0
Updated: 4 months ago