A
২০১৫-২০১৯
B
২০১৬-২০২০
C
২০১৭-২০২১
D
২০১৮-২০২২
উত্তরের বিবরণ
সপ্তম ও অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা
বাংলাদেশে পরিকল্পনা কমিশন এ পর্যন্ত মোট ৮টি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে ৭টি পরিকল্পনা শেষ হয়েছে এবং বর্তমানে অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (২০২০-২৫) কার্যকর রয়েছে।
পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার মেয়াদকালসমূহ
-
১ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ১৯৭৩-১৯৭৮
-
২য় পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ১৯৮০-১৯৮৫
-
৩য় পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ১৯৮৫-১৯৯০
-
৪র্থ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ১৯৯০-১৯৯৫
-
৫ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ১৯৯৭-২০০২
-
৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ২০১১-২০১৫
-
৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ২০১৬-২০২০
-
৮ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ২০২০-২০২৫ (চলমান)
অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার (জুলাই ২০২০ – জুন ২০২৫) মূল লক্ষ্যসমূহ
-
বাস্তবায়ন ব্যয়ের লক্ষ্যমাত্রা: ৬৪ লাখ ৯৫ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা
-
মোট বিনিয়োগ জিডিপির অনুপাতে: ৩৭.৪%
-
বার্ষিক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য: ৮.৫১%
-
কর্মসংস্থান সৃষ্টি: প্রায় ১ কোটি ১৩ লাখ
-
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ: ৪.৬%
-
গড় আয়ু বৃদ্ধি: ৭৪ বছর
-
বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা: ৩০ হাজার মেগাওয়াট
-
দারিদ্র্যের হার: ১৫.৬%
-
চরম দারিদ্র্যের হার: ৭.৪%
দীর্ঘমেয়াদি দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী, ২০৩১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করা এবং চরম দারিদ্র্য নির্মূল করা হবে।
উৎস: পরিকল্পনা বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

0
Updated: 1 week ago
খাসিয়া গ্রামগুলো কি নামে পরিচিত?
Created: 1 week ago
A
বারাং
B
পাড়া
C
পুঞ্জি
D
মৌজা
খাসিয়া ও চাকমা গ্রাম ব্যবস্থাপনা
-
খাসিয়া জনগোষ্ঠী:
-
বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চল এবং ভারতের আসামে বাস করে।
-
এরা মঙ্গোলীয় বংশোদ্ভূত।
-
সিলেটের খাসিয়ারা মূলত সিনতেং গোত্রভুক্ত।
-
খাসিয়াদের গ্রামকে পুঞ্জি বলা হয়। গ্রামের প্রধানকে বলা হয় সিয়েম।
-
তাদের আদি নিবাস ছিল তিব্বত।
-
পরিবার কাঠামো মাতৃতান্ত্রিক।
-
ধর্ম প্রধানত খ্রিস্টান, এবং প্রধান দেবতার নাম উব্লাই নাংথউ।
-
তারা পান ও মধু চাষে দক্ষ।
-
-
চাকমা জনগোষ্ঠী:
-
তাদের গ্রামকে আদাম বা পাড়া বলা হয়।
-
একাধিক পাড়া মিলেই গঠিত হয় মৌজা।
-
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago
বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম ইউরোপীয় দেশ কোনটি?
Created: 6 days ago
A
যুক্তরাজ্য
B
পূর্ব জার্মানি
C
স্পেন
D
গ্রিস
মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান
-
৬ ডিসেম্বর ১৯৭১: মুক্তিযুদ্ধের পর প্রথম দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ভুটান, এবং দ্বিতীয় দেশ হিসেবে ভারত।
-
১১ জানুয়ারি ১৯৭২: বিশ্বের তৃতীয় দেশ ও প্রথম ইউরোপীয় দেশ হিসেবে পূর্ব জার্মানি বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। একই দিন বুলগেরিয়া চতুর্থ দেশ হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে।
-
১২ জানুয়ারি ১৯৭২: পোল্যান্ড বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়।
-
৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২: যুক্তরাজ্য বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।
-
১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২: ফ্রান্স স্বীকৃতি দেয়।
-
১২ মে ১৯৭২: স্পেন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে।
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া, প্রথম আলো, নিউইয়র্ক টাইমস

0
Updated: 6 days ago
ম্যানগ্রোভ কি?
Created: 1 week ago
A
কেওড়া বন
B
শালবন
C
উপকূলীয় বন
D
চিরহরিৎ বন
ম্যানগ্রোভ বন
ম্যানগ্রোভ বলতে সাধারণভাবে সেই বিস্তীর্ণ জলাভূমিকে বোঝায় যা জোয়ার-ভাটার সময় প্লাবিত হয়। অর্থাৎ, এটি এমন উপকূলীয় বন যেখানে জোয়ার-ভাটার কারণে জমি মাঝে মাঝে পানিতে ডুবে যায়। ম্যানগ্রোভ বন সাধারণত লবণাক্ত মাটিতে জন্মায়।
সুন্দরবন
-
সুন্দরবন হলো বিশ্বের বৃহত্তম প্রাকৃতিক ম্যানগ্রোভ বন।
-
এর মোট আয়তন প্রায় ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার।
-
বাংলাদেশের সুন্দরবন প্রায় ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার বিস্তৃত, যা মোট সুন্দরবনের প্রায় ৬২%।
-
সুন্দরবন বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলার সঙ্গে সংলগ্ন।
-
প্রধান বৃক্ষ হলো সুন্দরী। এছাড়াও এখানে গরান, গেওয়া, কেওড়া, ধুন্দল, গোলপাতা ইত্যাদি গাছ পাওয়া যায়।
-
১৮৭৮ সালে সুন্দরবনের পুরো এলাকা সংরক্ষিত বন হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
-
৭ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো সুন্দরবনকে বিশ্বের ৭৯৮তম ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ স্থান হিসেবে ঘোষণা করে।
সূত্রঃ বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago