'বর্ণালী' এবং 'শুভ্রা' কী?
A
উন্নত জাতের ভুট্টা
B
উন্নত জাতের আম
C
উন্নত জাতের গম
D
উন্নত জাতের চাল
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশে বিভিন্ন ফসলের উন্নত জাত কৃষি গবেষণার মাধ্যমে উদ্ভাবন করা হয়েছে। এর মধ্যে ভুট্টার উল্লেখযোগ্য উন্নত জাত হলো ‘বর্ণালী’, ‘শুভ্রা’ ও ‘উত্তরণ’, যা উদ্ভাবন করেছে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট।
এছাড়াও অন্য ফসলের বেশ কিছু উন্নত জাত রয়েছে, যেমনঃ
-
ধানের উন্নত জাত: ইরাটম, ব্রি হাইব্রিড–১, চান্দিনা, মালা, বিপ্লব, দুলাভোগ, মোহিনী ও সুফলা।
-
গমের উন্নত জাত: সোনালিকা, আকবর।
-
তামাকের উন্নত জাত: সুমাত্রা, ম্যানিলা।
-
আমের উন্নত জাত: মহানন্দা, ল্যাংড়া, মোহনভোগ।
-
টমেটোর উন্নত জাত: বাহার।
-
মরিচের উন্নত জাত: যমুনা।
-
বেগুনের উন্নত জাত: শুকতারা, নয়নতারা, তারাপুরী, ইসলামপুরী, কাজলা, বিজয়, মুক্তকেশী ও ঝুমকো।
-
আলুর উন্নত জাত: হিরা, আইলসা, পেট্রোনিস, মুল্টা, ডায়ামন্ট, কার্ডিনাল, মন্ডিয়াল, কুফরী সিন্দুরী, চমক, ধীরা, গ্রানোলা, ক্লিওপেট্রা ও চিনেলা।
এভাবে বোঝা যায়, প্রতিটি ফসলের জন্যই কৃষি গবেষণার মাধ্যমে আলাদা আলাদা উন্নত জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে, যা কৃষকদের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
উৎস: কৃষি তথ্য সার্ভিস।

0
Updated: 1 month ago
উচ্চ ফলনশীল ভুট্টার জাত কোনটি?
Created: 1 week ago
A
শুভ্রা
B
ময়না
C
প্রভাতী
D
প্রগতি
উচ্চ ফলনশীল ফসলের বিভিন্ন জাতের মধ্যে বাছাই কৃষির উন্নত প্রযুক্তি এবং খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন ফসলের জন্য কিছু উল্লেখযোগ্য উচ্চ ফলনশীল জাত নিচে দেওয়া হলো:
-
ভুট্টা: বর্ণালি, শুভ্রা, খই, মোহর।
-
কলা: সিঙ্গাপুরী, কাবুলী, মেহের সাগর, অমৃত সাগর, সবরি, অনুপম, মালভোগ, মর্তমান, চাঁপা, অগ্নিশ্বর, কবরী।
-
আলু: হীরা, আইলসা, ডায়মন্ড, কার্ডিনাল, চমক, মরিনী, সুন্দরী, কুফরী, মুলটা।
-
গম: কাঞ্চন, আকবর, অঘ্রাণী, প্রতিভা, সৌরভ, গৌরব।
-
পেঁয়াজ: সুখ সাগর, ঝিটকা, কৈলাসনগর, তাহেরপুরী, ভাতি।
-
বাঁধাকপি: গ্রীন এক্সপ্রেস, ড্রামহেড, গোল্ডেন ক্রস, প্রভাতী, অগ্রদূত।
-
ধান: বিপ্লব, হিরা, মালা, ইরাটম, ময়না, চান্দিনা, হরিধান, নারিফা, সুফলা, প্রগতি।
-
আম: মহানন্দা, ল্যাংড়া, ফজলি, হাড়িভাঙ্গা, আম্রপালি, গোপালভোগ, সূর্যপুরী, হিমসাগর, মোহনভোগ।
এই জাতগুলি উচ্চ ফলন, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা এবং মানসম্পন্ন ফসল উৎপাদনের জন্য পরিচিত, যা কৃষকদের জন্য লাভজনক।

0
Updated: 1 week ago
নিচের কোনটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র?
Created: 1 month ago
A
ধীরে বহে মেঘনা
B
কলমিলতা
C
আবার তােরা মানুষ হ
D
হুলিয়া
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্রগুলো বাংলা সিনেমায় যুদ্ধ ও তার প্রভাবকে জীবন্তভাবে তুলে ধরে। এই চলচ্চিত্রগুলোতে মুক্তিযুদ্ধের বাস্তবতা, সামাজিক অবক্ষয়, এবং মানুষের মানসিক যন্ত্রণার চিত্র ফুটে উঠেছে।
মুক্তিযুদ্ধের ভেতরের নানামাত্রিক ঘটনা ও চরিত্রের আবেগকে বিভিন্ন পরিচালক তাদের নিজস্ব ভঙ্গিতে উপস্থাপন করেছেন।
-
হুলিয়া: এটি নির্মাণ করেছেন তানভীর মোকাম্মেল। চলচ্চিত্রটি ষাটের দশকে প্রগতিশীল সংগঠনের কর্মীদের ওপর পশ্চিম পাকিস্তান সরকারের নিপীড়ন-নির্যাতনের প্রেক্ষাপটে লেখা নির্মলেন্দু গুণের কবিতা অনুযায়ী নির্মিত। গল্পে হুলিয়া বুকে নিয়ে ঘরছাড়া এক তরুণের জীবনকে ক্যামেরার ফ্রেমে তুলে ধরা হয়েছে।
-
ধীরে বহে মেঘনা (১৯৭৩): মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক এই চলচ্চিত্রের পরিচালক আলমগীর কবির। গল্পে ভারতীয় মেয়ে অনিতার প্রেমিক মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয় এবং অনিতা ঢাকায় এসে যুদ্ধের ভয়াবহতা প্রত্যক্ষ করে গভীরভাবে মর্মাহত হয়। এতে অভিনয় করেছেন বুলবুল আহমেদ, ববিতা, গোলাম মোস্তফা, আনোয়ার হোসেন, খলিল উল্লাহ প্রমুখ। চলচ্চিত্রটিতে গান রয়েছে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় ও সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় এর কণ্ঠে।
-
তোরা মানুষ হ (১৯৭৩): পরিচালক খান আতাউর রহমান। এই চলচ্চিত্রে যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ের সামাজিক বিশৃঙ্খলা ও অবক্ষয়ের চিত্র ফুটে উঠেছে। চরিত্র হিসেবে অভিনয় করেছেন ফারুক, রাইসুল ইসলাম আসাদ, ববিতা, রোজী আফসারী, রওশন জামিল প্রমুখ। গল্পে উচ্ছৃঙ্খল ছাত্র ও তরুণদের কার্যকলাপ এবং একজন আদর্শবাদী অধ্যক্ষের দৃঢ়তা তুলে ধরা হয়েছে।
-
কলমীলতা: মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের পরিচালক শহীদুল হক খান।

0
Updated: 1 month ago
'আলোকিত মানুষ চাই' - এটি কোন প্রতিষ্ঠানের শ্লোগান?
Created: 2 months ago
A
জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র
B
বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র
C
সুশাসনের জন্য নাগরিক
D
পাবলিক লাইব্রেরী
বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র
-
বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র আজ একটি দেশব্যাপী উদ্যোগ।
-
এটি আলোকিত জাতির মানসিক বিকাশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিশ্রুতি।
-
কেন্দ্রটি মানবজ্ঞান, হৃদয় ও জীবনের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে মানুষকে উন্নত মানসিকতা এবং উচ্চ মানবিক মূল্যবোধে বিকশিত করতে কাজ করে।
-
প্রতিষ্ঠাতা: আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
-
প্রতিষ্ঠার সাল: ১৯৭৮
-
কেন্দ্রের মূল লক্ষ্য হলো দেশের প্রতিটি মানুষকে আলোকিত, সক্রিয় এবং মূল্যবোধসমৃদ্ধ করে গড়ে তোলা, তাদের একত্রিত করে জাতীয় শক্তি হিসেবে তৈরি করা এবং দেশের মানুষের চেতনায় সামগ্রিক আলোকায়ন ঘটানো।
শ্লোগান: ‘আলোকিত মানুষ চাই’
সূত্র: বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র ওয়েবসাইট

0
Updated: 2 months ago