পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধিত্ব করেন কে?
A
খালেদ মোশাররফ
B
এম. এ. জি. ওসমানী
C
এ. কে. খন্দকার
D
জিয়াউর রহমান
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়)
-
১৯৭১ সালের ৬ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত যৌথ বাহিনীর প্রবল আক্রমণে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী সম্পূর্ণভাবে পরাজিত হয়ে আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়।
-
১৬ ডিসেম্বর ঢাকার তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তান বাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ড প্রধান লে. জেনারেল আমীর আবদুল্লাহ খান নিয়াজী ৯৩ হাজার সৈন্যসহ যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেন।
-
আত্মসমর্পণ দলিলে পাকিস্তানের পক্ষে স্বাক্ষর করেন নিয়াজী এবং যৌথ বাহিনীর পক্ষে স্বাক্ষর করেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ড প্রধান লে. জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা।
-
বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ.কে. খন্দকার।

0
Updated: 1 month ago
মুক্তিযুদ্ধকালীন ঢাকা কত নং সেক্টরের অধীনে ছিলো?
Created: 1 month ago
A
১নং
B
২নং
C
৩নং
D
৪নং
২ নং সেক্টর
-
২ নং সেক্টর গঠিত হয় ঢাকা, কুমিল্লা, ফরিদপুর ও নোয়াখালি জেলার অংশ নিয়ে।
-
এ সেক্টরের বাহিনী গঠিত হয় ৪ নং ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্ট এবং কুমিল্লা ও নোয়াখালির ইপিআর বাহিনী নিয়ে।
-
সদরদপ্তর ছিল আগরতলার ২০ মাইল দক্ষিণে মেলাঘরে।
-
সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন প্রথমে মেজর খালেদ মোশাররফ এবং পরে মেজর এ.টি.এম হায়দার।
-
এই সেক্টরের অধীনে প্রায় ৩৫ হাজার গেরিলা যুদ্ধ করেছে।
-
নিয়মিত বাহিনীর সংখ্যা ছিল প্রায় ৬ হাজার।
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago
তারামন বিবি কোন সেক্টরে যুদ্ধ করেন?
Created: 1 day ago
A
৮
B
৯
C
১০
D
১১
তারামন বিবি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ৮ নম্বর সেক্টরে যুদ্ধ করেন। ৮ নম্বর সেক্টর ছিল যশোর, খুলনা ও বরিশাল অঞ্চলের অংশবিশেষ অন্তর্ভুক্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধক্ষেত্র। তারামন বিবি সাহস ও ত্যাগের প্রতীক ছিলেন, যিনি মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে দেশের স্বাধীনতা অর্জনে অবদান রেখেছেন।

0
Updated: 1 day ago
মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের দিন আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করেন?
Created: 1 month ago
A
জেনারেল মোহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী
B
ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
C
মেজর জিয়াউর রহমান
D
গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) পাকিস্তানী বাহিনী আত্মসমর্পণ করে, যা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ সমাপ্তি নির্দেশ করে।
-
পাকিস্তান ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান লে. জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজী ৯৩ হাজার সৈন্য ও অস্ত্র-শস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করেন ভারতীয় ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান লে. জেনারেল জগজিৎ সিং আরোরার নিকট।
-
নিয়াজী পাকিস্তান সরকার ও সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে যৌথ কমান্ডের কাছে আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর করেন।
-
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ.কে. খন্দকার।
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
আতাউল গণি ওসমানী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনীর প্রধান সেনাপতি ছিলেন।
-
মেজর জিয়াউর রহমান জেড ফোর্সের প্রধান ছিলেন।
উৎস:

0
Updated: 1 month ago