A
৭নং সেক্টর
B
৬নং সেক্টর
C
৯নং সেক্টর
D
৮নং সেক্টর
উত্তরের বিবরণ
মুক্তিযুদ্ধে ৯নং সেক্টর
-
অঞ্চল: বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলা এবং খুলনা ও ফরিদপুর জেলার অংশবিশেষ
-
হেডকোয়ার্টার: বশিরহাটের নিকটবর্তী টাকি
-
সেক্টর কমান্ডার:
-
প্রাথমিক: মেজর এম.এ জলিল
-
পরে: মেজর এম.এ মঞ্জুর ও মেজর জয়নাল আবেদীন
-
-
মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা: প্রায় ২০,০০০
-
সাব-সেক্টর: টাকি, হিঙ্গলগঞ্জ ও শমসেরনগর
-
ডিসেম্বর মাস: চূড়ান্ত আক্রমণের পূর্বে ৯নং সেক্টরকে ৮নং সেক্টরের সঙ্গে একীভূত করা হয়; দায়িত্ব অর্পিত হয় মেজর মঞ্জুরের উপর
উল্লেখযোগ্য অন্যান্য সেক্টর কমান্ডার:
-
৭নং সেক্টর: মেজর নাজমুল হক, পরে সুবেদার মেজর এ. রব ও মেজর কাজী নূরুজ্জামান
-
৬নং সেক্টর: উইং কমান্ডার এম. খাদেমুল বাশার
-
৮নং সেক্টর: মেজর আবু ওসমান চৌধুরী, পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর
সূত্র: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর চূড়ান্ত রিপোর্ট অনুযায়ী, বাংলাদেশে বসবাসকারী ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে কোন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি?
Created: 5 days ago
A
চাকমা
B
মারমা
C
ত্রিপুরা
D
লুসাই
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী
চাকমা / কার্পাস বিদ্রোহ
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
No subjects available.
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২: ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী
-
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মোট জনসংখ্যা: ১৬,৫০,৪৭৮ জন।
-
বিভাগভিত্তিক অবস্থান:
-
চট্টগ্রাম বিভাগে সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী বাস করে (৬০.০৪%)।
-
বরিশাল বিভাগে সবচেয়ে কম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী (০.২৫%)।
-
-
বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: চাকমা (৪,৮৩,৩৬৫ জন)।
-
অন্যান্য প্রধান ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী:
-
মারমা: ২,২৪,২৯৯ জন
-
ত্রিপুরা: ১,৫৬,৬২০ জন
-
সাঁওতাল: ১,২৯,০৫৬ জন
-
ওরাওঁ: ৮৫,৮৫৮ জন
-
গারো: ৭৬,৮৫৪ জন
-
তথ্যসূত্র: পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েবসাইট।

0
Updated: 5 days ago
স্বাধীনতা যুদ্ধকালে বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছিল?
Created: 3 months ago
A
৯ টি
B
১০ টি
C
১১ টি
D
১২ টি
মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর ও সাব-সেক্টরসমূহ
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে দেশকে সামরিকভাবে পরিচালনার সুবিধার্থে মোট ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়। এই ১১টি সেক্টরের অধীনে আরও ৬৪টি সাব-সেক্টর গঠন করা হয়।
১ নম্বর সেক্টর গঠিত হয় চট্টগ্রাম অঞ্চল নিয়ে। শুরুতে এই সেক্টরের নেতৃত্বে ছিলেন মেজর জিয়াউর রহমান; পরে এই দায়িত্বে ছিলেন মেজর রফিকুল ইসলাম।
২ নম্বর সেক্টর গঠন করা হয় ঢাকা ও কুমিল্লা অঞ্চল নিয়ে। প্রাথমিকভাবে এর দায়িত্বে ছিলেন মেজর খালেদ মোশাররফ, যার পর নেতৃত্ব দেন মেজর এ.টি.এম. হায়দার।
এছাড়া, নৌবাহিনীর কার্যক্রম পরিচালনার জন্য একটি বিশেষ সেক্টর, ১০ নম্বর সেক্টর, গঠন করা হয়। এই সেক্টরে নিয়মিত কোনো সেক্টর কমান্ডার নিযুক্ত ছিলেন না।
তথ্যসূত্র:
-
বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 3 months ago
স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম সামরিক আইন জারি করেন কে?
Created: 5 days ago
A
হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ
B
এ. এম. সয়েম
C
আ. এফ. মোসাদ্দেক
D
খন্দকার মোশতাক আহমদ
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
ভাষা আন্দোলন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
No subjects available.
বাংলাদেশের প্রথম সামরিক শাসন
-
ঘটনা: ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারকে নির্মমভাবে হত্যা করার পর খন্দকার মোশতাক আহমদ রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেন।
-
শাসনকাল: প্রায় তিন মাসের জন্য ক্ষমতায় ছিলেন।
-
প্রভাব:
-
মোশতাকের স্বল্পকালীন শাসন বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্টি করে।
-
মুক্তিযুদ্ধের অর্জনগুলোকে ধ্বংস করার চেষ্টা করা হয় এবং পাকিস্তানের প্রভাব পুনঃপ্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা শুরু হয়।
-
-
সামরিক আইন: ক্ষমতা দখলের মাত্র পাঁচ দিনের মাথায় মোশতাক স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম সামরিক আইন জারি করেন।
তথ্যসূত্র: বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 5 days ago