A
১ নং
B
২ নং
C
৩ নং
D
৪ নং
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
মুক্তিযুদ্ধে নারী, শিশু ও ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী
-
নারীদের অবদান ও স্বীকৃতি: মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য দু’জন মহিলাকে বীরত্বসূচক খেতাব ‘বীরপ্রতীক’ প্রদান করা হয়।
-
ক্যাপ্টেন ডা. সেতারা বেগম – ২নং সেক্টর
-
তারামন বিবি – ১১নং সেক্টর
-
-
খেতাবহীন বীর নারী: সুনামগঞ্জের খাসিয়া সম্প্রদায়ের কাঁকন বিবি, যার আসল নাম কাঁকাত হেনিনচিতা, ‘মুক্তিবেটি’ নামে পরিচিত ছিলেন।
-
নারীর উপর নির্যাতন ও ত্যাগ: মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক প্রায় তিন লাখ নারী ধর্ষিত হন।
-
বীরাঙ্গনা উপাধি: এই নারীরা মুক্তিযোদ্ধাদের সহযাত্রী হিসেবে ভূমিকা পালন করায় তাদের ত্যাগের স্বীকৃতিস্বরূপ রাষ্ট্রীয়ভাবে ‘বীরাঙ্গনা’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়।
উৎস: বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, নবম ও দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 week ago
জাতীয় পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয় কোথায়?
Created: 1 week ago
A
শহীদ মিনার
B
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
C
সোহরাওয়ার্দী উদ্যান
D
রমনা পার্ক
জাতীয় পতাকা ও প্রথম উত্তোলন
• জাতীয় পতাকা প্রথম উত্তোলন:
-
১৯৭১ সালের ২ মার্চ, ছাত্র সংগঠনগুলো মিলিত হয়ে ‘স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ’ গঠন করে।
-
একই দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের বটতলায় ছাত্রসভায় ডাকসু ভিপি আ.স.ম. আবদুর রব প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।
-
এই স্মরণীয় ঘটনাকে উৎসর্গ করে ২ মার্চকে ‘জাতীয় পতাকা দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়।
• জাতীয় পতাকার বর্ণনা ও নিয়ম:
-
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অন্যান্য দেশের মতো কিছু অনুমোদিত আকৃতি, গঠন, রং ও উত্তোলনের নিয়মকানুন অনুসরণ করে।
-
পতাকা বিধি (১৯৭২) অনুযায়ী:
-
পতাকার রং হবে গাঢ় সবুজ, আয়তনের অনুপাত ১০:৬।
-
সবুজ অংশের মাঝখানে থাকবে একটি লাল বৃত্ত।
-
লাল বৃত্তের ব্যাসার্ধ হবে পতাকার দৈর্ঘ্যের ১/৫ অংশ।
-
বৃত্তের কেন্দ্রবিন্দু হবে পতাকার দৈর্ঘ্যের ৯/২০ অংশ থেকে টানা লম্বের এবং প্রস্থের মাঝ দিয়ে টানা আনুভূমিক রেখার ছেদবিন্দুতে।
-
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago
বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ এর উপাধি কী ছিল?
Created: 1 week ago
A
সিপাহী
B
সার্জেন্ট
C
ল্যান্স নায়েক
D
ক্যাপ্টেন
সাধারণ জ্ঞান
১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসের ঘটনাবলি
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
ল্যান্স নায়েক নূর মুহাম্মদ শেখ
No subjects available.
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ
-
জন্ম: ১৯৪৩, ফরিদপুর জেলা
-
কর্মস্থল: ১৯৬৩ সালের ৮ মে, ২০ বছর বয়সে ইপিআর-এ যোগদান। প্রশিক্ষণ শেষে পূর্ব পাকিস্তানের সীমান্ত রক্ষার দায়িত্ব পেয়েছিলেন।
-
ইপিআর নম্বর: ১৩১৮৭
-
পদবি: ল্যান্স নায়েক
-
সেক্টর: ১ নং
-
মৃত্যু: ৮ এপ্রিল, ১৯৭১
-
সমাধি: রাঙ্গামাটি জেলার নানিয়ারচর
উৎস: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়

0
Updated: 1 week ago
মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশকে কয়টি সাব সেক্টরে ভাগ করা হয়?
Created: 1 week ago
A
১১ টি
B
৩২ টি
C
৬৪ টি
D
৭২ টি
সাধারণ জ্ঞান
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
মুক্তিযুদ্ধের রণকৌশল
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
No subjects available.
মুক্তিযুদ্ধকালে বাংলাদেশের সেক্টর ও সাব-সেক্টর বিন্যাস
-
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকালে বাংলাদেশকে মোট ৬৪টি সাব-সেক্টরে ভাগ করা হয়।
-
১০ এপ্রিল ১৯৭১ অস্থায়ী প্রবাসী সরকার গঠিত হয়।
-
এ সরকার প্রথমে দেশকে ৪টি সেক্টরে ভাগ করে।
-
১১ এপ্রিল সেক্টরগুলো পুনর্গঠন করে ১১টি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়।
-
এছাড়া তিনটি বিগ্রেড ফোর্স গঠন করা হয় এবং ১১টি সেক্টরকে ৬৪টি সাব-সেক্টরে বিভক্ত করা হয়।
-
১০ নং সেক্টরে কোনও নিয়মিত কমান্ডার ছিলেন না; এটি ছিল মূলত নৌ সেক্টর।
উৎস: বাংলাপিডিয়া এবং বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা (নবম-দশম শ্রেণি)

0
Updated: 1 week ago