জেড ফোর্স এর প্রধান কে ছিলেন?
A
জিয়াউর রহমান
B
সফিউল্লাহ
C
খালেদ মোশাররফ
D
জিয়া হায়দার
উত্তরের বিবরণ
মুক্তিবাহিনীর নিয়মিত ব্রিগেডসমূহ
১. জেড ফোর্স:
-
মুক্তিবাহিনীর প্রথম নিয়মিত ব্রিগেড জুলাই মাসে গঠিত হয়।
-
ব্রিগেডটির নামকরণ করা হয়েছে মেজর জিয়াউর রহমানের নামের ইংরেজি আদ্যক্ষর ‘Z’ অনুসারে।
-
ব্রিগেডটি গঠিত হয় ১ম, ৩য় ও ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈন্যদের নিয়ে।
২. এস ফোর্স:
-
দ্বিতীয় নিয়মিত ব্রিগেড অক্টোবর মাসে গঠিত হয়।
-
ব্রিগেডের সৈন্যরা দ্বিতীয় ও একাদশ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সদস্য।
-
এই ব্রিগেডের অধিনায়ক ছিলেন সফিউল্লাহ।
৩. কে ফোর্স:
-
এই ব্রিগেড ৭ই অক্টোবর গঠিত হয়।
-
এর সদস্যরা ৪র্থ, ৯ম ও ১০ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈন্য।
-
ব্রিগেডের কমান্ডার ছিলেন খালেদ মোশাররফ।
-
নামকরণ করা হয়েছে তার নামের ইংরেজি আদ্যক্ষর ‘K’ অনুসারে।
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago
বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে কোথায় সমাহিত করা হয়?
Created: 1 month ago
A
মৌলভীবাজার
B
চাঁপাইনবাবগঞ্জ
C
যশোর
D
ব্রাহ্মণবাড়িয়া
সাধারণ জ্ঞান
১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসের ঘটনাবলি
ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
-
জন্ম: ১৯৪৯, বরিশাল জেলা
-
সেনা: মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত
-
সেক্টর: ৭ নং সেক্টর
-
শহীদ: ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১, বিজয়ের মাত্র দুই দিন আগে; বীরশ্রেষ্ঠদের মধ্যে সর্বশেষ শহীদ
-
সমাধি: চাঁপাইনবাবগঞ্জের ছোট সোনমসজিদ প্রাঙ্গণ
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago
বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরকে কোন জেলায় সমাহিত করা হয়?
Created: 2 weeks ago
A
যশোর
B
চাঁপাইনবাবগঞ্জ
C
ফেনী
D
সিলেট
মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর ৭ মার্চ ১৯৪৯ সালে বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার রহিমগঞ্জ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
-
শিক্ষা জীবন: ১৯৫৩ সালে পাতারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষাজীবন শুরু করেন। ১৯৬৪ সালে মুলাদি মাহমুদ জান পাইলট হাইস্কুল থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসি এবং ১৯৬৬ সালে বরিশাল ব্রজমোহন কলেজ থেকে এইচএসসি সম্পন্ন করেন।
-
সেনা জীবন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগে অধ্যয়নরত অবস্থায় ১৯৬৭ সালের ৩রা অক্টোবর ১৫তম শর্ট সার্ভিস কোর্সে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ১৯৬৮ সালের ২রা জুন তিনি ইঞ্জিনিয়ারিং কোরে কমিশন লাভ করেন।
-
মুক্তিযুদ্ধ: ৭নং সেক্টরের মহোদিপুর সাব-সেক্টরের অধীনে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি আরগরারহাট, কানসাট, শাহপুর এলাকায় অসামান্য বীরত্ব দেখিয়ে যুদ্ধ পরিচালনা করেন এবং মুক্তাঞ্চল গঠন করেন।
-
চাপাইনবাবগঞ্জ অভিযান: ১২ই ডিসেম্বর তার নেতৃত্বে মুক্তিবাহিনী চাঁপাইনবাবগঞ্জ আক্রমণ করে।
-
শহীদ: ১৪ ডিসেম্বর সকালে পাকিস্তানি বাহিনীর স্নাইপার বুলেটের আঘাতে তিনি শহীদ হন। পরদিন সহযোদ্ধারা তার লাশ উদ্ধার করে শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ চত্বরে সমাহিত করেন।

0
Updated: 2 weeks ago
জাতীয় পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয় কোথায়?
Created: 1 month ago
A
শহীদ মিনার
B
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
C
সোহরাওয়ার্দী উদ্যান
D
রমনা পার্ক
জাতীয় পতাকা ও প্রথম উত্তোলন
• জাতীয় পতাকা প্রথম উত্তোলন:
-
১৯৭১ সালের ২ মার্চ, ছাত্র সংগঠনগুলো মিলিত হয়ে ‘স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ’ গঠন করে।
-
একই দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের বটতলায় ছাত্রসভায় ডাকসু ভিপি আ.স.ম. আবদুর রব প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।
-
এই স্মরণীয় ঘটনাকে উৎসর্গ করে ২ মার্চকে ‘জাতীয় পতাকা দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়।
• জাতীয় পতাকার বর্ণনা ও নিয়ম:
-
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অন্যান্য দেশের মতো কিছু অনুমোদিত আকৃতি, গঠন, রং ও উত্তোলনের নিয়মকানুন অনুসরণ করে।
-
পতাকা বিধি (১৯৭২) অনুযায়ী:
-
পতাকার রং হবে গাঢ় সবুজ, আয়তনের অনুপাত ১০:৬।
-
সবুজ অংশের মাঝখানে থাকবে একটি লাল বৃত্ত।
-
লাল বৃত্তের ব্যাসার্ধ হবে পতাকার দৈর্ঘ্যের ১/৫ অংশ।
-
বৃত্তের কেন্দ্রবিন্দু হবে পতাকার দৈর্ঘ্যের ৯/২০ অংশ থেকে টানা লম্বের এবং প্রস্থের মাঝ দিয়ে টানা আনুভূমিক রেখার ছেদবিন্দুতে।
-
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago