A
খালেদ মোশাররফ
B
এম এ রব
C
এ কে খন্দকার
D
কে এম সফিউল্লাহ
উত্তরের বিবরণ
• কর্নেল এম এ রব:
- ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ আবদুর রব যুদ্ধে যোগ দেন।
- সিলেট অঞ্চলে ৪ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার মেজর চিত্তরঞ্জন দাশের নেতৃত্বে দুর্ধর্ষ সব যুদ্ধের অন্যতম পরিকল্পনাকারী ছিলেন এম এ রব।
- মুজিবনগর সরকার তাকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চিফ অফ স্টাফ ও সেকেন্ড-ইন-কমান্ড হিসেবে নিয়োগ দেয়।
- মুক্তিযুদ্ধের পরে লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবদুর রবকে মেজর জেনারেল পদ দেওয়া হয় এবং বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করা হয়।
- ১৯৭৫ সালের ১৪ নভেম্বর শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
অন্যদিকে,
- কে এম সফিউল্লাহ সিলেট অঞ্চলের অধিনায়ক ছিলেন।
- মুক্তিযুদ্ধে উপসেনাপতির দায়িত্ব পালন করেন এ কে খন্দকার।
- ২নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার ছিলেন খালেদ মোশারফ।
উৎস: বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, নবম-দশম শ্রেণি ও বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 1 week ago
বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ কত নং সেক্টরের অধীনে মুক্তিযুদ্ধ করেন?
Created: 1 week ago
A
৭নং সেক্টর
B
৫নং সেক্টর
C
৬নং সেক্টর
D
৮নং সেক্টর
সাধারণ জ্ঞান
বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধা
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
No subjects available.
বীরশ্রেষ্ঠ ও তাঁদের সেক্টর (উৎস: বাংলাপিডিয়া ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়)
-
ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ: ১নং সেক্টর
-
সিপাহী মোস্তফা কামাল: ২নং সেক্টর
-
সিপাহী হামিদুর রহমান: ৪নং সেক্টর
-
ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর: ৭নং সেক্টর
-
ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ: ৮নং সেক্টর
-
ইঞ্জিন রুম আর্টিফিসার রুহুল আমীন: ১০নং সেক্টর
-
ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান: কোনো সেক্টরের অধীনে ছিলেন না

0
Updated: 1 week ago
জাতীয় পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয় কোথায়?
Created: 1 week ago
A
শহীদ মিনার
B
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
C
সোহরাওয়ার্দী উদ্যান
D
রমনা পার্ক
জাতীয় পতাকা ও প্রথম উত্তোলন
• জাতীয় পতাকা প্রথম উত্তোলন:
-
১৯৭১ সালের ২ মার্চ, ছাত্র সংগঠনগুলো মিলিত হয়ে ‘স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ’ গঠন করে।
-
একই দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের বটতলায় ছাত্রসভায় ডাকসু ভিপি আ.স.ম. আবদুর রব প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।
-
এই স্মরণীয় ঘটনাকে উৎসর্গ করে ২ মার্চকে ‘জাতীয় পতাকা দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়।
• জাতীয় পতাকার বর্ণনা ও নিয়ম:
-
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অন্যান্য দেশের মতো কিছু অনুমোদিত আকৃতি, গঠন, রং ও উত্তোলনের নিয়মকানুন অনুসরণ করে।
-
পতাকা বিধি (১৯৭২) অনুযায়ী:
-
পতাকার রং হবে গাঢ় সবুজ, আয়তনের অনুপাত ১০:৬।
-
সবুজ অংশের মাঝখানে থাকবে একটি লাল বৃত্ত।
-
লাল বৃত্তের ব্যাসার্ধ হবে পতাকার দৈর্ঘ্যের ১/৫ অংশ।
-
বৃত্তের কেন্দ্রবিন্দু হবে পতাকার দৈর্ঘ্যের ৯/২০ অংশ থেকে টানা লম্বের এবং প্রস্থের মাঝ দিয়ে টানা আনুভূমিক রেখার ছেদবিন্দুতে।
-
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্যে একমাত্র বিদেশি নাগরিক হিসেবে বীর প্রতীক খেতাব লাভ করেন-
Created: 1 week ago
A
ডব্লিউ এ.এস. ওডারল্যান্ড
B
সাইমন ড্রিং
C
অ্যালেন গিন্সবার্গ
D
রবিশঙ্কর
সাধারণ জ্ঞান
১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসের ঘটনাবলি
বীরত্বসূচক খেতাব
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
No subjects available.
ডব্লিউ এ.এস. ওডারল্যান্ড
-
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য একমাত্র বিদেশি নাগরিক হিসেবে বীরপ্রতীক খেতাব লাভ করেন ডব্লিউ এ.এস. ওডারল্যান্ড।
-
তিনি অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক, তবে জন্ম নেদারল্যান্ডসে।
-
১৯৭১ সালে তিনি ঢাকা বাটা সু কোম্পানিতে কর্মরত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ২ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন।
-
ডব্লিউ এ.এস. ওডারল্যান্ড ২০০১ সালের ১৮ মে অস্ট্রেলিয়ায় মৃত্যু বরণ করেন।
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago