A
ভারত
B
চীন
C
সোভিয়েত ইউনিয়ন
D
যুক্তরাষ্ট্র
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও জাতিসংঘে সোভিয়েত ইউনিয়নের ভূমিকা
-
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় সোভিয়েত ইউনিয়ন জাতিসংঘে বাংলাদেশের পক্ষে ভেটো প্রদান করেছিল।
-
একই সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘে পাকিস্তানের পক্ষে মোট তিনবার যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব উত্থাপন করে।
-
তবে প্রতিবারই সোভিয়েত ইউনিয়ন বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষায় সেই প্রস্তাবে ভেটো প্রদান করে, ফলে পাকিস্তানপন্থী প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়।
উৎস: বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, ৯ম-১০ম শেণি

0
Updated: 1 week ago
জাতিসংঘের
কোন শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ প্রথম অংশগ্রহণ করে?
Created: 2 weeks ago
A
UNMIK
B
UNMOGIP
C
UNTSO
D
UNIIMOG
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
সাধারণ জ্ঞান
জাতিসংঘ
জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার সম্মেলন
জাতিসংঘে বাংলাদেশ
শান্তিরক্ষী মিশন ও বাংলাদেশ
No subjects available.
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন ও বাংলাদেশ
-
বাংলাদেশ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষায় প্রথম অংশগ্রহণ করে ১৯৮৮ সালে।
-
প্রথম মিশনের নাম ছিল ইরান-ইরাক মিলিটারি অবজারভেশন গ্রুপ বা ইউনিমগ।
-
শুরুতে মাত্র ১৫ জন সেনা পর্যবেক্ষক পাঠিয়ে এই অগ্রযাত্রা শুরু হয়।
-
১৯৮৯ সালে বাংলাদেশ পুলিশও শান্তিরক্ষা মিশনে যোগ দেয়।
-
বর্তমানে বাংলাদেশ ৯টি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে দক্ষতা ও সুনামের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

0
Updated: 2 weeks ago
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী কোথায় আত্মসমর্পণ করে?
Created: 1 week ago
A
চন্দ্রিমা উদ্যানে
B
ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে
C
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
D
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
সাধারণ জ্ঞান
১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসের ঘটনাবলি
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
মুক্তিযুদ্ধের রণকৌশল
No subjects available.
আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠান (১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১)
-
স্থান: তৎকালীন রেসকোর্স ময়দান (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)।
-
ঘটনা: পাকিস্তান বাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান লে. জেনারেল আমীর আবদুল্লাহ খান নিয়াজী ৯৩ হাজার সৈন্যসহ যৌথ বাহিনীর নিকট আত্মসমর্পণ করেন।
-
যৌথ বাহিনীর পক্ষে স্বাক্ষর: লে. জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা।
-
বাংলাদেশের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন: ক্যাপ্টেন এ. কে. খন্দকার।
-
ভারতীয় বাহিনীর সঙ্গে ঢাকায় উপস্থিত ছিলেন: কাদের সিদ্দিকী।
উৎস: বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 week ago
Who was the Sector Commander of Sector No. 11 during the Liberation War?
Created: 1 week ago
A
Rafiqul Islam
B
Khaled Mosharraf
C
M. Abu Taher
D
K.M. Shafiullah
মুক্তিযুদ্ধের সেক্টরসমূহ ও সেক্টর কমান্ডার
১ নং সেক্টর
-
এলাকা: চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম
-
সেক্টর কমান্ডার:
-
প্রথমে মেজর জিয়াউর রহমান
-
পরে মেজর রফিকুল ইসলাম
-
২ নং সেক্টর
-
এলাকা: ঢাকা, কুমিল্লা, ফরিদপুর, নোয়াখালী
-
সেক্টর কমান্ডার:
-
প্রথমে মেজর খালেদ মোশাররফ
-
পরে মেজর এ.টি.এম হায়দার
-
৩ নং সেক্টর
-
এলাকা: বৃহত্তর সিলেট
-
সেক্টর কমান্ডার:
-
প্রথমে মেজর কে.এম শফিউল্লাহ
-
পরে মেজর এ.এন.এম নূরুজ্জামান
-
৪ নং সেক্টর
-
এলাকা: ময়মনসিংহের কিছু অংশ, চট্টগ্রাম দক্ষিণ
-
সেক্টর কমান্ডার:
-
প্রথমে মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত (সি.আর. দত্ত)
-
পরে ক্যাপ্টেন এ. রব
-
৫ নং সেক্টর
-
এলাকা: রংপুর, দিনাজপুর, বগুড়া, রাজশাহী
-
সেক্টর কমান্ডার: মেজর মীর শওকত আলী
৬ নং সেক্টর
-
এলাকা: বৃহত্তর কুষ্টিয়া ও যশোর
-
সেক্টর কমান্ডার: উইং কমান্ডার এম খাদেমুল বাশার
৭ নং সেক্টর
-
এলাকা: ময়মনসিংহের কিছু অংশ, টাঙ্গাইল
-
সেক্টর কমান্ডার:
-
প্রথমে মেজর নাজমুল হক
-
পরে সুবেদার মেজর এ. রব ও মেজর কাজী নূরুজ্জামান
-
৮ নং সেক্টর
-
এলাকা: কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা
-
সেক্টর কমান্ডার:
-
প্রথমে মেজর আবু ওসমান চৌধুরী
-
পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর
-
৯ নং সেক্টর
-
এলাকা: বরিশাল, পটুয়াখালী, খুলনার কিছু অংশ
-
সেক্টর কমান্ডার:
-
প্রথমে মেজর এম.এ জলিল
-
পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর ও মেজর জয়নাল আবেদীন
-
১০ নং সেক্টর
-
এলাকা: সমুদ্রভিত্তিক অভিযান
-
বৈশিষ্ট্য: নৌ-কমান্ডো বাহিনী নিয়ে গঠিত, স্থায়ী সেক্টর কমান্ডার ছিলেন না।
১১ নং সেক্টর
-
এলাকা: সমগ্র ময়মনসিংহ জেলা (টাঙ্গাইল জেলা ও কিশোরগঞ্জ মহকুমা ব্যতীত)
-
সেক্টর কমান্ডার:
-
প্রথমে মেজর এম. আবু তাহের
-
তিনি গুরুতর আহত হলে দায়িত্ব পান স্কোয়াড্রন লীডার হামিদুল্লাহ
-
-
হেডকোয়ার্টার: মহেন্দ্রগঞ্জ

0
Updated: 1 week ago