মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় খেতাব কোনটি?
A
বীরপ্রতীক
B
বীরশ্রেষ্ঠ
C
বীরউত্তম
D
বীরবিক্রম
উত্তরের বিবরণ
বীরত্বসূচক খেতাব
-
মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদান ও বীরত্বের জন্য ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর তৎকালীন সরকার ৬৭৬ জনকে চারটি বীরত্বসূচক খেতাব বা উপাধি প্রদান করে।
বীরত্বসূচক খেতাবসমূহ
-
বীরশ্রেষ্ঠ – সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় খেতাব, ৭ জনকে প্রদান।
-
বীরউত্তম – দ্বিতীয় সর্বোচ্চ, ৬৮ জন।
-
বীরবিক্রম – তৃতীয় সর্বোচ্চ, ১৭৫ জন।
-
বীরপ্রতীক – চতুর্থ সর্বোচ্চ, ৪২৬ জন।
উৎস:
১) বাংলাপিডিয়া
২) মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়

0
Updated: 1 month ago
বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ কত নং সেক্টরের অধীনে মুক্তিযুদ্ধ করেন?
Created: 1 month ago
A
৭নং সেক্টর
B
৫নং সেক্টর
C
৬নং সেক্টর
D
৮নং সেক্টর
বীরশ্রেষ্ঠ ও তাঁদের সেক্টর (উৎস: বাংলাপিডিয়া ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়)
-
ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ: ১নং সেক্টর
-
সিপাহী মোস্তফা কামাল: ২নং সেক্টর
-
সিপাহী হামিদুর রহমান: ৪নং সেক্টর
-
ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর: ৭নং সেক্টর
-
ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ: ৮নং সেক্টর
-
ইঞ্জিন রুম আর্টিফিসার রুহুল আমীন: ১০নং সেক্টর
-
ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান: কোনো সেক্টরের অধীনে ছিলেন না

0
Updated: 1 month ago
মুক্তিযুদ্ধের সময় ১১ নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার কে ছিলেন?
Created: 1 month ago
A
মেজর এ.এন.এম নূরুজ্জামান
B
মেজর এম. আবু তাহের
C
মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত
D
মেজর নাজমুল হক
⇒ ১১ নং সেক্টর:
- টাঙ্গাইল জেলা এবং কিশোরগঞ্জ মহকুমা ব্যতীত সমগ্র ময়মনসিংহ জেলা নিয়ে গঠিত।
- সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর এম. আবু তাহের।
- মেজর তাহের যুদ্ধে গুরুতর আহত হলে স্কোয়াড্রন লীডার হামিদুল্লাহকে সেক্টরের দায়িত্ব দেয়া হয়।
- মহেন্দ্রগঞ্জ ছিল এই সেক্টরের হেডকোয়ার্টার।
উল্লেখ্য:
- ১নং সেক্টর: সেক্টর প্রধান ছিলেন প্রথমে মেজর জিয়াউর রহমান এবং পরে মেজর রফিকুল ইসলাম।
- ২ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন প্রথমে মেজর খালেদ মোশাররফ এবং পরে মেজর এ.টি.এম হায়দার।
- ৩ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর কে.এম শফিউল্লাহ এবং পরে মেজর এ.এন.এম নূরুজ্জামান।
- ৪নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত এবং পরে ক্যাপ্টেন এ রব।
- ৫ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর মীর শওকত আলী।
- ৬ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন উইং কমান্ডার এম খাদেমুল বাশার।
- ৭ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর নাজমুল হক এবং পরে সুবেদার মেজর এ. রব ও মেজর কাজী নূরুজ্জামান।
- ৮ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর আবু ওসমান চৌধুরী এবং পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর।
- ৯ নং সেক্টর: সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর এম.এ জলিল এবং পরে মেজর এম.এ মঞ্জুর ও মেজর জয়নাল আবেদীন।
- ১০ নং সেক্টর: নৌ-কমান্ডো বাহিনী নিয়ে এই সেক্টর গঠিত হয়। এই সেক্টরের নিয়মিত সেক্টর কমান্ডার ছিলেন না।
তথ্যসূত্র - বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 1 month ago
মুক্তিযুদ্ধকালীন নিয়মিত সেক্টর কমান্ডার ছিল না কোন সেক্টরে?
Created: 1 month ago
A
৭ নং
B
৮ নং
C
১০ নং
D
১১ নং
সাধারণ জ্ঞান
১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসের ঘটনাবলি
মুক্তিযুদ্ধে সাত বীরশ্রেষ্ঠ
সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডারগণ
১০ নং সেক্টর
-
মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার সুবিধার্থে সমগ্র বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরের অধীনে ৬৪টি সাব-সেক্টরে ভাগ করা হয়।
-
১০ নং সেক্টর গঠিত হয় নৌ-কমান্ডো বাহিনী নিয়ে।
-
এই সেক্টরটি ছিল দেশের সমুদ্র এলাকা ও নৌপথ সংরক্ষণের জন্য।
-
বাহিনী গঠনের উদ্যোগ নেন ফ্রান্সে প্রশিক্ষণরত পাকিস্তান নৌবাহিনীর আট জন বাঙালি নৌ-কর্মকর্তা।
-
১০ নং সেক্টরে নিয়মিত কোনো সেক্টর কমান্ডার ছিল না।
-
যখন যে সেক্টর এলাকায় অভিযান পরিচালিত হতো, সেই এলাকার কমান্ডার ১০ নং সেক্টরের দায়িত্ব পালন করতেন।
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago