A
বড়দিদি
B
শেষের পরিচয়
C
চরিত্রহীন
D
শ্রীকান্ত
উত্তরের বিবরণ
‘চরিত্রহীন’ উপন্যাস
-
‘চরিত্রহীন’ উপন্যাসটি শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত এবং প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯১৭ সালে।
-
এটি রচিত হয়েছে প্রথা বহির্ভূত প্রেম ও নারী-পুরুষ সম্পর্ক নিয়ে, তাই উপন্যাসের নামকরণ করা হয়েছে ‘চরিত্রহীন’।
-
গল্পে মোট চারটি নারী চরিত্র রয়েছে, যার মধ্যে প্রধান দুটি চরিত্র: সাবিত্রী ও কিরণময়ী।
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অন্যান্য উপন্যাসসমূহ
-
দেনা-পাওনা
-
বড়দিদি
-
বিরাজবৌ
-
পণ্ডিতমশাই
-
পরিণীতা
-
চন্দ্রনাথ
-
দেবদাস
-
চরিত্রহীন
-
গৃহদাহ
-
পথের দাবী
-
শেষ প্রশ্ন
-
শেষের পরিচয় প্রভৃতি
উৎস:
১) বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা
২) শরৎ রচনাবলী

0
Updated: 1 week ago
ভাষা আন্দোলন বিষয়ক উপন্যাস কোনটি?
Created: 2 weeks ago
A
আরেক ফাল্গুন
B
জীবন ঘষে আগুন
C
নন্দিত নরকে
D
পিঙ্গল আকাশ
'আরেক ফাল্গুন' উপন্যাস
বাঙালি জাতীয়তাবাদ আন্দোলন ও ১৯৫২ সালে ২১শে ফেব্রুয়ারি পালনের অভিজ্ঞতায় জহির রায়হান ‘আরেক ফাল্গুন ‘ উপন্যাসটি রচনা করেন।
- ‘আরেক ফাল্গুন ‘ উপন্যাসটি ১৯৬৮ সালে প্রকাশিত হয়।
- ১৯৪৮ থেকে ১৯৫২ হয়ে ১৯৫৫ পর্যন্ত চলমান আন্দোলন, জনতার সম্মিলন, ছাত্রছাত্রীদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ, তাদের প্রেম- প্রণয় ইত্যাদি উপন্যাসটির মূল বিষয়।
- 'আসছে ফাল্গুনে আমরা দ্বিগুণ হবো'- এই উপন্যাসের সংলাপ।
• এই উপন্যাসের চরিত্র গুলো হলো:
- মুমিন,
-আসাদ,
- রসুল,
- সালমা।
জহির রায়হান রচিত উপন্যাস:
- হাজার বছর ধরে,
- বরফ গলা নদী,
- আর কতদিন,
- তৃষ্ণা,
- শেষ বিকেলের মেয়ে,
- কয়েকটি মৃত্যু।
অন্যদিক,
• হাসান আজিজুল হক রচিত 'জীবন ঘষে আগুন' গল্পগ্রন্থটি ১৯৭৩ সালে প্রকাশিত হয়।
• 'নন্দিত নরকে' হুমায়ূন আহমেদের প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস।
• পিঙ্গল আকাশ কথা সাহিত্যিক শওকত আলী লিখিত প্রথম উপন্যাস। ১৯৬৩ সালে এটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর, বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 2 weeks ago
কত খ্রিস্টাব্দে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'জগত্তারিণী' পদক লাভ করেন?
Created: 1 month ago
A
১৯১৬
B
১৯২৩
C
১৯৩৩
D
১৯০৩
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বাংলা সাহিত্যে এমন একজন সাহিত্যিক যিনি অপ্রতিদ্বন্দ্বিত জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। ১৯০৩ সালে ভাগ্যের খোঁজে তিনি বার্মার রেঙ্গুন শহরে গিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট্যান্ট অফিসে কেরানি হিসেবে চাকরি গ্রহণ করেন।
প্রবাস জীবনেই তার সাহিত্য চর্চা শুরু হয় এবং ধীরে ধীরে তিনি খ্যাতির শিখরে পৌঁছান। ১৯১৬ সালে কলকাতায় ফিরে এসে নিয়মিত সাহিত্য সৃষ্টি শুরু করেন।
১৯২৩ সালে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগত্তারিণী পদক লাভ করেন এবং পরবর্তীতে ১৯৩৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অফ লিটারেচার (ডি.লিট) উপাধি পান। ১৬ জানুয়ারি ১৯৩৮ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
শরৎচন্দ্রর উল্লেখযোগ্য রচনাসমূহের মধ্যে রয়েছে:
-
বড়দিদি,
-
বিরাজ বৌ,
-
গৃহদাহ,
-
পল্লিসমাজ,
-
চরিত্রহীন,
-
পথের দাবী,
-
দেনা পাওনা।
যদিও বিভিন্ন প্রামাণিক উৎস যেমন বাংলাপিডিয়া, ড. সৌমিত্র শেখরের ‘বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা’, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা পাঠ্যপুস্তক এবং বাংলা একাডেমি চরিতাবিধানে জগত্তারিণী পদক লাভের সঠিক সাল ১৯২৩ হিসেবে উল্লেখ রয়েছে, তথাপি কিছু নবম ও দশম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য বইয়ে ভুলক্রমে ১৯২০ সাল উল্লেখ করা হয়েছে।
সূত্র: বাংলাপিডিয়া, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা (ড. সৌমিত্র শেখর), উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা বই, বাংলা একাডেমি চরিতাবিধান, নবম-দশম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য বই।

0
Updated: 1 month ago
বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম নাটক কোনটি?
Created: 1 week ago
A
ভদ্রার্জুন
B
লিপিমালা
C
শর্মিষ্ঠা
D
কৃষ্ণকুমারী
ভদ্রার্জুন
-
ভদ্রার্জুন বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম নাটক।
-
এটি ১৮৫২ সালে তারাচরণ শিকদারের রচনা হিসেবে প্রকাশিত হয়।
-
‘কীর্তিবিলাস’ বিয়োগান্ত নাটক রচনার প্রথম প্রচেষ্টা হলেও, ‘ভদ্রার্জুন’ হলো ইংরেজি ও সংস্কৃত যুক্ত আদর্শে রচিত প্রথম মৌলিক মধুরান্তিক বাংলা নাটক।
-
নাটকের কাহিনি অর্জুন কর্তৃক সুভদ্রাহরণ নিয়ে।
-
যদিও কাহিনি মহাভারত থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে, তবুও এতে বাঙালি সমাজের বাস্তব পরিবেশ অঙ্কিত হয়েছে।
উৎস: বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস, মাহবুবুল আলম

0
Updated: 1 week ago