A
৪৫০০
B
৪৫৫০
C
৫৬০০
D
৪৬০০
উত্তরের বিবরণ
এটি পরিবর্তনশীল প্রশ্ন । বাংলাদেশে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) হলো গ্রামীণ প্রশাসনের সবচেয়ে ছোট ইউনিট। বাংলাদেশ সরকারের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ইউনিয়ন পরিষদের সংখ্যা ৪৫৫০।
-
বাংলাদেশে মোট ৮টি বিভাগ, যেগুলোর অধীনে ৬৪ জেলা আছে।
-
প্রতিটি জেলার অধীনে উপজেলা বা থানা থাকে।
-
প্রতিটি উপজেলার অধীনে মোটামুটি ৫-১০ টি ইউনিয়ন থাকে, এবং সবগুলো যোগ করলে মোট ৪৫৫০ ইউনিয়ন হয়।
সুতরাং সঠিক উত্তর: ৪৫৫০।

0
Updated: 1 week ago
আলুর একটি জাত-
Created: 3 days ago
A
ডায়মন্ড
B
রূপালী
C
ড্রামহেড
D
ব্রিশাইল
উচ্চ ফলনশীল ফসল ও তাদের জাত
কৃষি খাতে বিভিন্ন ফসলের উন্নত জাত নির্বাচনের মাধ্যমে ভালো ফলন নিশ্চিত করা যায়। নিচে কয়েকটি প্রধান ফসল ও তাদের উচ্চ ফলনশীল জাতের তালিকা দেওয়া হলো:
১. আলু:
উচ্চ ফলনশীল আলুর জাতের মধ্যে উল্লেখযোগ্য:
-
হীরা
-
আইলসা
-
ডায়মন্ড
-
কার্ডিনাল
-
চমক
-
সুন্দরী
-
কুফরী
২. তুলা:
উন্নত জাতের তুলা শস্যের একটি জনপ্রিয় জাত হলো:
-
রূপালী
৩. বাঁধাকপি:
উচ্চ ফলনশীল জাতের মধ্যে:
-
গ্রীন এক্সপ্রেস
-
ড্রামহেড
-
গোল্ডেন ক্রস
-
প্রভাতী
-
অগ্রদূত
৪. ধান:
উচ্চ ফলনশীল ধানের জাতের মধ্যে রয়েছে:
-
বিপ্লব
-
ইরাটম
-
ব্রিশাইল
-
ময়না
-
চান্দিনা
-
হরিধান
-
নারিফা
-
প্রগতি
৫. অন্যান্য:
-
সরিষা: সফল
-
ভুট্টা: উত্তরণ
-
বেগুন: শুকতারা
সূত্র: কৃষি তথ্য সার্ভিস (Agricultural Information Service) ও কৃষি শিক্ষা বোর্ডবই।

0
Updated: 3 days ago
বাংলা (দেশ ও ভাষা) নামের উৎপত্তির বিষয়টি কোন গ্রন্থে সর্বাধিক উল্লেখিত হয়েছে?
Created: 6 days ago
A
আলমগীরনামা
B
আইন-ই-আকবরী
C
আকবরনামা
D
তুজুক-ই-আকবরী
বাংলা (দেশ ও ভাষা) নামের উৎপত্তি
আইন-ই-আকবরী গ্রন্থে বাংলা নামের উৎপত্তি প্রসঙ্গে সবচেয়ে বেশি উল্লেখ পাওয়া যায়।
আইন-ই-আকবরী
-
মুঘল সম্রাট আকবরের (১৫৫৬-১৬০৫) রাজদরবারের ঐতিহাসিক আবুল ফজল এই গ্রন্থটি রচনা করেন।
-
এটি মূলত আকবরনামা নামের বৃহৎ ইতিহাসগ্রন্থের তৃতীয় খণ্ড।
-
আকবর যে সব প্রশাসনিক আইন ও নীতি কার্যকর করেছিলেন, সেগুলোর বিস্তারিত বিবরণ এখানে পাওয়া যায়।
-
যদিও এটি আকবরনামার অংশ, তবুও আইন-ই-আকবরী নিজেই একটি পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ হিসেবে স্বীকৃত।
-
বাংলার ইতিহাস পুনর্গঠনে এ গ্রন্থের তথ্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
বাংলা নামের উৎপত্তি
গ্রন্থে উল্লেখ আছে—
-
বাংলার প্রাচীন নাম ছিল বঙ্গাল।
-
কারণ, এই দেশের রাজারা সারাদেশে চওড়া ‘আল’ (উঁচু বাঁধ/মাটি তোলা রাস্তা) নির্মাণ করতেন।
-
তাই ‘বঙ্গ’ + ‘আল’ = ‘বঙ্গাল’, যেখান থেকে বাংলা নামের উৎপত্তি হয়েছে।
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 6 days ago
পরিকল্পনা কমিশনের গৃহীত পদক্ষেপ অনুযায়ী সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা কোন মেয়াদে হবে?
Created: 1 week ago
A
২০১৫-২০১৯
B
২০১৬-২০২০
C
২০১৭-২০২১
D
২০১৮-২০২২
সপ্তম ও অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা
বাংলাদেশে পরিকল্পনা কমিশন এ পর্যন্ত মোট ৮টি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে ৭টি পরিকল্পনা শেষ হয়েছে এবং বর্তমানে অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (২০২০-২৫) কার্যকর রয়েছে।
পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার মেয়াদকালসমূহ
-
১ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ১৯৭৩-১৯৭৮
-
২য় পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ১৯৮০-১৯৮৫
-
৩য় পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ১৯৮৫-১৯৯০
-
৪র্থ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ১৯৯০-১৯৯৫
-
৫ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ১৯৯৭-২০০২
-
৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ২০১১-২০১৫
-
৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ২০১৬-২০২০
-
৮ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা: ২০২০-২০২৫ (চলমান)
অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার (জুলাই ২০২০ – জুন ২০২৫) মূল লক্ষ্যসমূহ
-
বাস্তবায়ন ব্যয়ের লক্ষ্যমাত্রা: ৬৪ লাখ ৯৫ হাজার ৯৮০ কোটি টাকা
-
মোট বিনিয়োগ জিডিপির অনুপাতে: ৩৭.৪%
-
বার্ষিক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য: ৮.৫১%
-
কর্মসংস্থান সৃষ্টি: প্রায় ১ কোটি ১৩ লাখ
-
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ: ৪.৬%
-
গড় আয়ু বৃদ্ধি: ৭৪ বছর
-
বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা: ৩০ হাজার মেগাওয়াট
-
দারিদ্র্যের হার: ১৫.৬%
-
চরম দারিদ্র্যের হার: ৭.৪%
দীর্ঘমেয়াদি দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী, ২০৩১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করা এবং চরম দারিদ্র্য নির্মূল করা হবে।
উৎস: পরিকল্পনা বিভাগ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

0
Updated: 1 week ago