মূল্যবোধ শিক্ষা সমাজে কোনটি বৃদ্ধি করে?
A
অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা
B
সামাজিক বিভাজন
C
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা
D
রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব
উত্তরের বিবরণ
মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসনের উপযোগিতা:
- "মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসনের উপযোগিতা" বলতে বোঝানো হয়, মূল্যবোধ শিক্ষা এবং সুশাসন সমাজ ও রাষ্ট্রের উন্নয়নে কীভাবে সহায়ক হতে পারে।
- মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসন একে অপরের সাথে গভীরভাবে সম্পর্কিত এবং সমাজের উন্নয়নে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে।
⇒ তাদের উপযোগিতা হল:
• সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা।
• নীতি ও ঔচিত্যবোধ প্রতিষ্ঠা।
• স্বাধীন ও নিরপেক্ষ বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠা।
• আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা।
• আমলাতন্ত্রের জবাবদিহিতা।
• মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকারের প্রতিষ্ঠা।
• দুর্নীতিমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা।
• দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ বৃদ্ধি।
• সমাজে শৃঙ্খলাবোধ বিরাজ করা।
• নাগরিক সচেতনতা ইত্যাদি।

0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি অবস্তুগত সংস্কৃতি?
Created: 1 month ago
A
শিল্পকলা
B
আদর্শ
C
মূল্যবোধ
D
উপরের সবগুলো
সংস্কৃতি: - সংস্কৃতির ইংরেজি প্রতিশব্দ Culture যার উৎপত্তিগত অর্থ চাষ করা বা কর্ষণ করা। - মানুষ তার জীবন চলার পথে বা জীবন মান বৃদ্ধির জন্য তার চার পাশের পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য যে সমস্ত কার্যাবলি করে থাকে তাকে সংস্কৃতি বলে। - কোনো কোনো সমাজে যেটা সংস্কৃতি অন্য সমাজে সেটা অপসংস্কৃতি বলে গণ্য হতে পারে। - পৃথিবীতে রাষ্ট্রভেদে সংস্কৃতি আলাদা। - সংস্কৃতিতে সর্বজনীন বলে কিছু নেই। ⇒ সংস্কৃতি দুই প্রকার। যথা: i) বস্তুগত সংস্কৃতি এবং ii) অবস্তুগত সংস্কৃতি। • বস্তুগত সংস্কৃতি: - সকল বস্তুগত জিনিসপত্র যা মানুষ দৈনন্দিন জীবন যাপনের জন্য ব্যবহার করে তাকে বস্তুগত সংস্কৃতি বলে। এসব বস্তুগত জিনিসের মধ্যে ঘরবাড়ি, আসবাবপত্র, যন্ত্রপাতি, পোষাক, বাসন বা তৈজসপত্র, হাতিয়ার অন্যতম। • অবস্তুগত সংস্কৃতি: - যেসব বিষয়ের বস্তুগুণ নেই অথচ আমাদের সংস্কৃতির অংশ তাকে অবস্তুগত সংস্কৃতি বলে। যেমন-চিন্তাভাবনা, ধ্যান-ধারণা, রীতিনীতি, সাহিত্য, দর্শন, ধর্ম, নীতিবোধ ইত্যাদি। এক কথায় ভাবগত সংস্কৃতিকে অবস্তুগত সংস্কৃতি বলে। এছাড়াও মানুষের ভাষা, জ্ঞান-বিজ্ঞান, আইন, আদর্শ, মূল্যবোধ, প্রথা, শিল্পকলা, অভ্যাস, বিশ্বাস, সামর্থ্য ইত্যাদি উপাদানও অবস্তুগত সংস্কৃতির অংশ।
সংস্কৃতি:
- সংস্কৃতির ইংরেজি প্রতিশব্দ Culture যার উৎপত্তিগত অর্থ চাষ করা বা কর্ষণ করা।
- মানুষ তার জীবন চলার পথে বা জীবন মান বৃদ্ধির জন্য তার চার পাশের পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য যে সমস্ত কার্যাবলি করে থাকে তাকে সংস্কৃতি বলে।
- কোনো কোনো সমাজে যেটা সংস্কৃতি অন্য সমাজে সেটা অপসংস্কৃতি বলে গণ্য হতে পারে।
- পৃথিবীতে রাষ্ট্রভেদে সংস্কৃতি আলাদা।
- সংস্কৃতিতে সর্বজনীন বলে কিছু নেই।
⇒ সংস্কৃতি দুই প্রকার। যথা:
i) বস্তুগত সংস্কৃতি এবং
ii) অবস্তুগত সংস্কৃতি।
• বস্তুগত সংস্কৃতি:
- সকল বস্তুগত জিনিসপত্র যা মানুষ দৈনন্দিন জীবন যাপনের জন্য ব্যবহার করে তাকে বস্তুগত সংস্কৃতি বলে। এসব বস্তুগত জিনিসের মধ্যে ঘরবাড়ি, আসবাবপত্র, যন্ত্রপাতি, পোষাক, বাসন বা তৈজসপত্র, হাতিয়ার অন্যতম।
• অবস্তুগত সংস্কৃতি:
- যেসব বিষয়ের বস্তুগুণ নেই অথচ আমাদের সংস্কৃতির অংশ তাকে অবস্তুগত সংস্কৃতি বলে। যেমন-চিন্তাভাবনা, ধ্যান-ধারণা, রীতিনীতি, সাহিত্য, দর্শন, ধর্ম, নীতিবোধ ইত্যাদি। এক কথায় ভাবগত সংস্কৃতিকে অবস্তুগত সংস্কৃতি বলে। এছাড়াও মানুষের ভাষা, জ্ঞান-বিজ্ঞান, আইন, আদর্শ, মূল্যবোধ, প্রথা, শিল্পকলা, অভ্যাস, বিশ্বাস, সামর্থ্য ইত্যাদি উপাদানও অবস্তুগত সংস্কৃতির অংশ।

0
Updated: 1 month ago
What is Ribon's rating?
Created: 1 month ago
A
Jute decomposition method
B
Wheat threshing method
C
Jute planting method
D
Rice Cultivation Method
রিবন রেটিং (Ribbon Rating)
-
সংজ্ঞা: স্বল্প পানি অঞ্চলে পাট পচন ব্যবস্থাপনা কে বলা হয় রিবন রেটিং পদ্ধতি।
-
উদ্ভাবন: বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (BJRI) গবেষণার পর বাঁশের হুক ব্যবহার করে পাটের ছালকরণ (Ribboning) ও ছাল পচন (Ribbon Rating) পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছে।
-
উপকরণ:
১. সিঙ্গেল রোলার
২. ডাবল রোলার রিবনার-
কারিগরি দিক থেকে ডাবল রোলার রিবনার সবচেয়ে সুবিধাজনক প্রমাণিত।
-
-
সুবিধা:
-
পুরো পাট গাছ না পচিয়ে কাঁচা গাছ থেকে ছাল আলাদা করা হয়।
-
পচানোর জন্য কম পানি প্রয়োজন।
-
পচনের জন্য কম জায়গা ও সময় লাগে।
-
বহন খরচ কমে যায়।
-
আঁশে কোনো কাটিংস থাকে না, এবং আঁশের মান ভালো থাকে।
-
ফলে আঁশের মূল্য বৃদ্ধি পায়।
-
উৎস: কৃষি তথ্য সার্ভিস

0
Updated: 1 month ago
What level of goods and services are considered when calculating national income?
Created: 1 month ago
A
Primary
B
Final
C
Secondary
D
Capital
জাতীয় আয়
সংজ্ঞা:
একটি নির্দিষ্ট সময়ে (সাধারণত এক অর্থবছরে) একটি দেশে মোট চূড়ান্ত দ্রব্য ও সেবা উৎপাদনের বাজার মূল্য এবং বিদেশ থেকে প্রাপ্ত নীট আর্থিক আয় এর সমষ্টিকে জাতীয় আয় বলা হয়।
অন্যভাবে বলতে গেলে, একটি দেশের সকল জনগণ সম্পদ, শ্রম ও মূলধন ব্যবহার করে মোট যে পরিমাণ চূড়ান্ত দ্রব্য ও সেবা উৎপাদন করে তার বাজার মূল্যকেই জাতীয় আয় বলা হয়।
অর্থনীতিবিদদের সংজ্ঞা:
-
অধ্যাপক মার্শাল:
"কোন দেশের শ্রম ও মূলধন তার প্রাকৃতিক সম্পদকে কাজে লাগিয়ে প্রতি বছর মোট যে পরিমাণ বস্তুগত ও অ-বস্তুগত দ্রব্যসামগ্রী ও সেবা সৃষ্টি করে তার বাজার মূল্যকে জাতীয় আয় বলে।"
-
অধ্যাপক পিগু:
"জাতীয় আয় হলো একটি দেশের বিদেশ থেকে প্রাপ্ত আয়সহ সমাজের বৈষয়িক আয়ের সেই অংশ যা অর্থের মাধ্যমে পরিমাপ করা যায়।"
উৎস: অর্থনীতি ২য় পত্র, দ্বাদশ শ্রেণি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 month ago