A
অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা
B
সামাজিক বিভাজন
C
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা
D
রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব
উত্তরের বিবরণ
মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসনের উপযোগিতা:
- "মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসনের উপযোগিতা" বলতে বোঝানো হয়, মূল্যবোধ শিক্ষা এবং সুশাসন সমাজ ও রাষ্ট্রের উন্নয়নে কীভাবে সহায়ক হতে পারে।
- মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসন একে অপরের সাথে গভীরভাবে সম্পর্কিত এবং সমাজের উন্নয়নে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে।
⇒ তাদের উপযোগিতা হল:
• সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা।
• নীতি ও ঔচিত্যবোধ প্রতিষ্ঠা।
• স্বাধীন ও নিরপেক্ষ বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠা।
• আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা।
• আমলাতন্ত্রের জবাবদিহিতা।
• মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকারের প্রতিষ্ঠা।
• দুর্নীতিমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা।
• দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ বৃদ্ধি।
• সমাজে শৃঙ্খলাবোধ বিরাজ করা।
• নাগরিক সচেতনতা ইত্যাদি।

0
Updated: 1 week ago
Who is the current Chairman of the Board of Directors of Bangladesh Bank? (August-2025)
Created: 1 week ago
A
Dr. Md. Khairuzzaman Majumder
B
Dr. Ahsan H. Mansur
C
Dr. Fahmida Khatun
D
Dr. Md. Habibur Rahman
বাংলাদেশ ব্যাংকের গঠনপ্রণালী
-
প্রতিষ্ঠান: বাংলাদেশ ব্যাংক হলো দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং সম্পূর্ণ সরকারী মালিকানায় পরিচালিত।
-
পরিচালনা পর্ষদ: ব্যাংকের পরিচালনা ও নীতি নির্ধারণের জন্য একটি পরিচালনা পর্ষদ রয়েছে।
-
সদস্য: ১ জন গভর্নর, ২ জন ডেপুটি গভর্নর এবং ৮ জন পরিচালক
-
সভাপতি: গভর্নর
-
গভর্নরের মেয়াদ: ৪ বছর, সরকার কর্তৃক মনোনীত; মেয়াদ শেষে পুনঃনিয়োগ সম্ভব
-
ডেপুটি গভর্নর: সরকার কর্তৃক ৪ বছরের জন্য মনোনীত
-
-
কার্যনির্বাহী কমিটি:
-
সদস্য: গভর্নর, ডেপুটি গভর্নরগণ, এবং পরিচালকদের মধ্য থেকে সরকার কর্তৃক মনোনীত একজন সদস্য
-
দায়িত্ব: ব্যাংকের কাজকর্ম পরিচালনা করা
-
উল্লেখ্য: আগস্ট ২০২৫ পর্যন্ত
-
পরিচালক পর্ষদের সভাপতি ও গভর্নর: ড. আহসান এইচ মনসুর
উৎস: বাংলাদেশ ব্যাংক

0
Updated: 1 week ago
মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসনের ধারণা পরস্পরের
Created: 1 week ago
A
বিপরীত
B
সাংঘর্ষিক
C
পরিপূরক
D
উপরের সবগুলো
মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসন: - মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসনের ধারণা পরস্পরের পরিপূরক। - মূল্যবোধ শিক্ষার যথার্থ উপস্থিতি ছাড়া সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। - মূল্যবোধ শিক্ষা ব্যক্তিকে দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন করে তোলার মাধ্যমে সুশাসনের ভিতকে মজবুত করে। - মূল্যবোধ ও সুশাসনের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। - সমাজজীবনে মানুষের ব্যক্তিগত ও সমষ্টিগত আচার ব্যবহার ও কর্মকান্ড যে সব নীতিমালার মাধ্যমে পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয় তাদের সমষ্টিকে মূল্যবোধ বলে। - মূল্যবোধ না থাকলে সুশাসনের উপাদানগুলো প্রতিষ্ঠা ও বিকশিত করা সম্ভব নয়। তথ্যসূত্র - পৌরনীতি ও সুশাসন, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রফেসর মোঃ মোজাম্মেল হক।
মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসন:
- মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসনের ধারণা পরস্পরের পরিপূরক।
- মূল্যবোধ শিক্ষার যথার্থ উপস্থিতি ছাড়া সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়।
- মূল্যবোধ শিক্ষা ব্যক্তিকে দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন করে তোলার মাধ্যমে সুশাসনের ভিতকে মজবুত করে।
- মূল্যবোধ ও সুশাসনের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে।
- সমাজজীবনে মানুষের ব্যক্তিগত ও সমষ্টিগত আচার ব্যবহার ও কর্মকান্ড যে সব নীতিমালার মাধ্যমে পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয় তাদের সমষ্টিকে মূল্যবোধ বলে।
- মূল্যবোধ না থাকলে সুশাসনের উপাদানগুলো প্রতিষ্ঠা ও বিকশিত করা সম্ভব নয়।
তথ্যসূত্র - পৌরনীতি ও সুশাসন, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রফেসর মোঃ মোজাম্মেল হক।

0
Updated: 1 week ago
নিচের কোনটি অবস্তুগত সংস্কৃতি?
Created: 1 week ago
A
শিল্পকলা
B
আদর্শ
C
মূল্যবোধ
D
উপরের সবগুলো
সংস্কৃতি: - সংস্কৃতির ইংরেজি প্রতিশব্দ Culture যার উৎপত্তিগত অর্থ চাষ করা বা কর্ষণ করা। - মানুষ তার জীবন চলার পথে বা জীবন মান বৃদ্ধির জন্য তার চার পাশের পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য যে সমস্ত কার্যাবলি করে থাকে তাকে সংস্কৃতি বলে। - কোনো কোনো সমাজে যেটা সংস্কৃতি অন্য সমাজে সেটা অপসংস্কৃতি বলে গণ্য হতে পারে। - পৃথিবীতে রাষ্ট্রভেদে সংস্কৃতি আলাদা। - সংস্কৃতিতে সর্বজনীন বলে কিছু নেই। ⇒ সংস্কৃতি দুই প্রকার। যথা: i) বস্তুগত সংস্কৃতি এবং ii) অবস্তুগত সংস্কৃতি। • বস্তুগত সংস্কৃতি: - সকল বস্তুগত জিনিসপত্র যা মানুষ দৈনন্দিন জীবন যাপনের জন্য ব্যবহার করে তাকে বস্তুগত সংস্কৃতি বলে। এসব বস্তুগত জিনিসের মধ্যে ঘরবাড়ি, আসবাবপত্র, যন্ত্রপাতি, পোষাক, বাসন বা তৈজসপত্র, হাতিয়ার অন্যতম। • অবস্তুগত সংস্কৃতি: - যেসব বিষয়ের বস্তুগুণ নেই অথচ আমাদের সংস্কৃতির অংশ তাকে অবস্তুগত সংস্কৃতি বলে। যেমন-চিন্তাভাবনা, ধ্যান-ধারণা, রীতিনীতি, সাহিত্য, দর্শন, ধর্ম, নীতিবোধ ইত্যাদি। এক কথায় ভাবগত সংস্কৃতিকে অবস্তুগত সংস্কৃতি বলে। এছাড়াও মানুষের ভাষা, জ্ঞান-বিজ্ঞান, আইন, আদর্শ, মূল্যবোধ, প্রথা, শিল্পকলা, অভ্যাস, বিশ্বাস, সামর্থ্য ইত্যাদি উপাদানও অবস্তুগত সংস্কৃতির অংশ।
সংস্কৃতি:
- সংস্কৃতির ইংরেজি প্রতিশব্দ Culture যার উৎপত্তিগত অর্থ চাষ করা বা কর্ষণ করা।
- মানুষ তার জীবন চলার পথে বা জীবন মান বৃদ্ধির জন্য তার চার পাশের পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য যে সমস্ত কার্যাবলি করে থাকে তাকে সংস্কৃতি বলে।
- কোনো কোনো সমাজে যেটা সংস্কৃতি অন্য সমাজে সেটা অপসংস্কৃতি বলে গণ্য হতে পারে।
- পৃথিবীতে রাষ্ট্রভেদে সংস্কৃতি আলাদা।
- সংস্কৃতিতে সর্বজনীন বলে কিছু নেই।
⇒ সংস্কৃতি দুই প্রকার। যথা:
i) বস্তুগত সংস্কৃতি এবং
ii) অবস্তুগত সংস্কৃতি।
• বস্তুগত সংস্কৃতি:
- সকল বস্তুগত জিনিসপত্র যা মানুষ দৈনন্দিন জীবন যাপনের জন্য ব্যবহার করে তাকে বস্তুগত সংস্কৃতি বলে। এসব বস্তুগত জিনিসের মধ্যে ঘরবাড়ি, আসবাবপত্র, যন্ত্রপাতি, পোষাক, বাসন বা তৈজসপত্র, হাতিয়ার অন্যতম।
• অবস্তুগত সংস্কৃতি:
- যেসব বিষয়ের বস্তুগুণ নেই অথচ আমাদের সংস্কৃতির অংশ তাকে অবস্তুগত সংস্কৃতি বলে। যেমন-চিন্তাভাবনা, ধ্যান-ধারণা, রীতিনীতি, সাহিত্য, দর্শন, ধর্ম, নীতিবোধ ইত্যাদি। এক কথায় ভাবগত সংস্কৃতিকে অবস্তুগত সংস্কৃতি বলে। এছাড়াও মানুষের ভাষা, জ্ঞান-বিজ্ঞান, আইন, আদর্শ, মূল্যবোধ, প্রথা, শিল্পকলা, অভ্যাস, বিশ্বাস, সামর্থ্য ইত্যাদি উপাদানও অবস্তুগত সংস্কৃতির অংশ।

0
Updated: 1 week ago