জাতীয় শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠায় রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান কোনটি?
A
সুশীলসমাজ
B
এনজিও
C
বিচার বিভাগ
D
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
উত্তরের বিবরণ
জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল: - শুদ্ধাচার বলতে সাধারণভাবে নৈতিকতা ও সততা দ্বারা প্রভাবিত আচরণগত উৎকর্ষ বোঝায়। এর দ্বারা একটি সমাজের কালোত্তীর্ণ মানদণ্ড, নীতি ও প্রথার প্রতি আনুগত্যও বোঝানো হয়। ব্যক্তি-পর্যায়ে এর অর্থ হল কর্তব্যনিষ্ঠা ও সততা, তথা চরিত্রনিষ্ঠা। এই দলিলটিতে শুদ্ধাচারের এই অর্থই গ্রহণ করা হয়েছে। - গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ২০১২ সালে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল প্রণয়ন করেছে। - এ কৌশলের মূল লক্ষ্য হল শুদ্ধাচার চর্চা ও দুর্নীতি প্রতিরোধের মাধ্যমে রাষ্ট্র ও সমাজে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা। - এ কৌশলে রাষ্ট্র ও সমাজে শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠা সরকারের সাংবিধানিক ও আইনগত স্থায়ী দায়িত্ব; সুতরাং সরকারকে অব্যাহতভাবে এই লক্ষ্যে কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে মর্মে উল্লেখ আছে। ⇒ শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠায় রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান: ১. নির্বাহী বিভাগ ও জনপ্রশাসন, ২. জাতীয় সংসদ, ৩. বিচার বিভাগ, ৪. নির্বাচন কমিশন, ৫. অ্যাটর্নি জেনারেল, ৬. সরকারি কর্ম কমিশন, ৭. মহাহিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়, ৮. ন্যায়পাল, ৯. দুর্নীতি দমন কমিশন, ১০. স্থানীয় সরকার। ⇒ শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠায় অরাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান: ১. রাজনৈতিক দল, ২. বেসরকারি খাতের শিল্প ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, ৩. এনজিও ও সুশীলসমাজ, ৪. পরিবার, ৫. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং ৬ গণমাধ্যম।
জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল:
- শুদ্ধাচার বলতে সাধারণভাবে নৈতিকতা ও সততা দ্বারা প্রভাবিত আচরণগত উৎকর্ষ বোঝায়। এর দ্বারা একটি সমাজের কালোত্তীর্ণ মানদণ্ড, নীতি ও প্রথার প্রতি আনুগত্যও বোঝানো হয়। ব্যক্তি-পর্যায়ে এর অর্থ হল কর্তব্যনিষ্ঠা ও সততা, তথা চরিত্রনিষ্ঠা। এই দলিলটিতে শুদ্ধাচারের এই অর্থই গ্রহণ করা হয়েছে।
- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ২০১২ সালে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল প্রণয়ন করেছে।
- এ কৌশলের মূল লক্ষ্য হল শুদ্ধাচার চর্চা ও দুর্নীতি প্রতিরোধের মাধ্যমে রাষ্ট্র ও সমাজে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা।
- এ কৌশলে রাষ্ট্র ও সমাজে শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠা সরকারের সাংবিধানিক ও আইনগত স্থায়ী দায়িত্ব; সুতরাং সরকারকে অব্যাহতভাবে এই লক্ষ্যে কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে মর্মে উল্লেখ আছে।
⇒ শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠায় রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান:
১. নির্বাহী বিভাগ ও জনপ্রশাসন, ২. জাতীয় সংসদ, ৩. বিচার বিভাগ, ৪. নির্বাচন কমিশন, ৫. অ্যাটর্নি জেনারেল, ৬. সরকারি কর্ম কমিশন, ৭. মহাহিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়, ৮.
ন্যায়পাল, ৯. দুর্নীতি দমন কমিশন, ১০. স্থানীয় সরকার।
⇒ শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠায় অরাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান:
১. রাজনৈতিক দল, ২. বেসরকারি খাতের শিল্প ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, ৩. এনজিও ও সুশীলসমাজ, ৪. পরিবার, ৫. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং ৬ গণমাধ্যম।

0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের বর্তমান প্রধান বিচারপতির নাম কী? [সেপ্টেম্বর, ২০২৫]
Created: 1 month ago
A
মোঃ আসাদুজ্জামান
B
সৈয়দ রেফাত আহমেদ
C
ওবায়দুল হাসান
D
ড. আসিফ নজরুল ইসলাম
প্রধান বিচারপতি
বাংলাদেশের বর্তমান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ [সেপ্টেম্বর, ২০২৫ অনুযায়ী]। তিনি দেশের ২৫তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সংবিধানের ৯৫(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, প্রধান বিচারপতিকে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত করা হয় এবং প্রধান বিচারপতির পরামর্শে রাষ্ট্রপতি অন্যান্য বিচারককে নিয়োগ দেন।
সৈয়দ রেফাত আহমেদের কর্মজীবন:
-
১৯৮৪ সালে জেলা আদালতের একজন আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন
-
১৯৮৬ সালে হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন
-
২০০২ সালে আপীল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়
-
২০০৩ সালের ২৭ এপ্রিল হাইকোর্ট বিভাগের একজন অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন
-
২০০৫ সালের ২৭ এপ্রিল হাইকোর্ট বিভাগের স্থায়ী বিচারক হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন

0
Updated: 1 month ago