A
Private Computer
B
Prime Computer
C
Personal Computer
D
Professional Computer
উত্তরের বিবরণ
ক্ষুদ্র কম্পিউটার (Micro Computer):
- পূর্বে কম্পিউটার তৈরি করতে অসংখ্য ট্রানজিস্টর, রেজিষ্ট্যান্স, ডায়োড ইত্যাদি ব্যবহার করা হতো।
- কিন্ত ১৯৭১ সালের নভেম্বর মাসে ইনটেল নামক একটি প্রতিষ্ঠান ইনটেল-৪০০৪ (Intel 4004) নামক প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর বা ক্ষুদ্র প্রক্রিয়াকারক (Microprocessor) তৈরি করে।
- এই ক্ষুদ্রাকৃতি মাইক্রোপ্রসেসর দিয়ে তৈরি ক্ষুদ্রাকারের কম্পিউটারকে মাইক্রোকম্পিউটার নামে অভিহিত করা হয়।
- ক্ষুদ্র প্রক্রিয়াকারকের সাথে স্মৃতি অংশ এবং ইনপুট-আউটপুট অংশের সংযোগ সাধন করা হয়।
- এই কম্পিউটার সহজেই এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তর করা যায় এবং একজন ব্যবহারকারী একাই একটি কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন।
- এজন্য এই কম্পিউটারকে পার্সোনাল কম্পিউটার (Personal Computer) বা সংক্ষেপে পিসি (PC) বলা হয়।
- IBM 486, IBM Pentium প্রভৃতি মাইক্রোকম্পিউটারের উদাহরণ।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago
নিচের কোনটি ভাইরাসের (VIRUS) জন্য সত্য নয়?
Created: 2 days ago
A
ডিএনএ বা আরএনএ থাকে
B
শুধুমাত্র জীবদেহের অভ্যন্তরে সংখ্যাবৃদ্ধি করে
C
স্ফটিক দানায় রূপান্তরিত (CRYSTALIZATION)
D
রাইবোজোম (Ribosome) থাকে
ভাইরাসের জীব বৈশিষ্ট্য
-
ভাইরাসের ভেতরে জেনেটিক উপাদান হিসেবে DNA অথবা RNA থাকে।
-
এরা নিজে থেকে সংখ্যা বাড়াতে পারে না; কেবলমাত্র পোষক জীবের কোষের ভেতর প্রবেশ করলে বৃদ্ধি পায়।
-
ভাইরাসকে স্ফটিক বা ক্রিস্টালে রূপান্তর করা সম্ভব।
-
এদের মধ্যে জেনেটিক রিকম্বিনেশন বা বংশগত উপাদানের বিন্যাস পরিবর্তন হতে দেখা যায়।
-
ভাইরাসে মিউটেশন বা পরিবর্তন ঘটে এবং নতুন নতুন প্রকরণ (ভ্যারাইটি) তৈরি হয়।
-
একবার ভাইরাস সৃষ্টি হলে, সেটি তার মূল বৈশিষ্ট্য বজায় রেখে অনুরূপ ভাইরাস উৎপন্ন করতে সক্ষম।
ভাইরাসের জড় বৈশিষ্ট্য
-
ভাইরাস আসলে অকোষীয় কণা; এদের সাইটোপ্লাজম, কোষ ঝিল্লি, মাইটোকন্ড্রিয়া, রাইবোসোম বা নিউক্লিয়াসের মতো কোনো কোষীয় গঠন নেই।
-
ভাইরাসের এনজাইম নেই, তাই এরা খাদ্য গ্রহণ, পরিপাক বা শক্তি উৎপাদনের মতো বিপাকীয় কাজ করতে পারে না।
-
ভাইরাস কখনোই নিজের থেকে প্রজনন করতে পারে না; এ কাজের জন্য সবসময় অন্য জীবন্ত কোষের ওপর নির্ভরশীল।
-
এদেরকে রাসায়নিক কণার মতোই কেলাসিত, সেন্ট্রিফিউজ, ব্যাপন, পানিতে মিশিয়ে সাসপেনশন তৈরি এবং তলানি করা যায়।
-
জীবকোষের বাইরে ভাইরাস একেবারে নিষ্ক্রিয় অবস্থায় থাকে।
উৎস: উদ্ভিদবিজ্ঞান, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 2 days ago
ডায়োড সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়-
Created: 2 weeks ago
A
ক্যাপাসিটর হিসেবে
B
ট্রান্সফরমার হিসেবে
C
রেজিস্টর হিসেবে
D
রেক্টিফায়ার হিসেবে
ডায়োড হলো এমন একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র, যা বিদ্যুতের প্রবাহকে একদিকে যেতে দেয়, কিন্তু উল্টো দিকে যেতে দেয় না।
এটি নানা কাজে ব্যবহৃত হয়।
সাধারণ ডায়োড ছাড়াও Light Emitting Diode (LED) নামে ছোট ছোট রঙিন আলোও আছে।
ডায়োড তৈরি হয় যখন একটি p-টাইপ অর্ধপরিবাহী এবং একটি n-টাইপ অর্ধপরিবাহী একসাথে যুক্ত হয়। একে বলা হয় p-n জাংশন ডায়োড।
ডায়োড মূলত রেকটিফায়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। রেকটিফায়ারের কাজ হলো AC (অলটারনেটিং কারেন্ট) কে DC (ডাইরেক্ট কারেন্ট) এ পরিবর্তন করা।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 weeks ago
প্রাণিজগতের উৎপত্তি ও বংশসম্মন্ধীয় বিদ্যাকে বলে-
Created: 5 days ago
A
বায়োলজী
B
জুওলজী
C
জেনেটিক
D
ইভোলিউশন
জেনেটিক্স (Genetics):
-
জেনেটিক্স বা বংশগতি হলো বাবা-মার বৈশিষ্ট্য জিনের মাধ্যমে সন্তানের মধ্যে চলে আসা। এর ফলে সন্তান ও বাবা-মার মধ্যে শারীরিক ও চারিত্রিক মিল পাওয়া যায়।
-
আবার, জীব ও প্রাণীর উৎপত্তি ও বংশগত বৈশিষ্ট্য কিভাবে এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মে ছড়িয়ে পড়ে তা নিয়ে যে শাখা আলোচনা করে, সেটিই হলো জেনেটিক্স বা বংশগতিবিদ্যা।
ইভোলিউশন (Evolution)
-
বিবর্তন হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে দীর্ঘ সময় ধরে জীবের গঠন ও স্বভাব ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হয় এবং নতুন বৈশিষ্ট্য দেখা দেয়।
-
জুওলজি (Zoology)-এর বাংলা নাম হলো প্রাণিবিজ্ঞান, যেখানে প্রাণী ও তাদের গঠন, জীবনধারা ও বিবর্তন নিয়ে আলোচনা করা হয়।
উৎস: জীববিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 5 days ago