Photosynthesis takes place in-
A
Roots of the plants
B
Stems of the plants
C
Green parts of the plants
D
All parts of the plants
উত্তরের বিবরণ
সালোকসংশ্লেষণ ঘটে উদ্ভিদ কোষের ছোট একটি অংশে, যাকে ক্লোরোপ্লাস্ট বলা হয়। এই ক্লোরোপ্লাস্টে থাকে ক্লোরোফিল, একটি সবুজ রঙের পদার্থ। যেহেতু ক্লোরোফিল সবুজ রঙের এবং সালোকসংশ্লেষণে গুরুত্বপূর্ণ, তাই উদ্ভিদের সবুজ অংশে এই প্রক্রিয়াটি প্রধানত ঘটে।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 month ago
হাইড্রোজেন বোমায় ক্রিয়া করে-
Created: 3 weeks ago
A
ফিশন বিক্রিয়া
B
ফিউশন বিক্রিয়া
C
ফিশন ও ফিউশন উভয়টিই
D
সাধারণ রাসায়নিক বিক্রিয়া
হাইড্রোজেন বোমা (Hydrogen bomb / Thermonuclear bomb): হাইড্রোজেন বোমায় মূলত পারমাণবিক বিক্রিয়া ঘটে; এতে ফিশন (fission) ও ফিউশন (fusion)—উভয় প্রক্রিয়া ব্যবহৃত হয়।
প্রাথমিক রিঅ্যাকশন: প্রথমে একটি ফিশন বিক্রিয়া ঘটিয়ে প্রচুর শক্তি উৎপন্ন করা হয়, যা ফিউশন শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয় চরম উষ্ণতা ও চাপে (extremely high temperature and pressure) পৌঁছে দেয়।
ফিউশন স্টেজ: এই শক্তির মাধ্যমে হাইড্রোজেন আইসোটোপ—ডিউটেরিয়াম এবং ট্রিটিয়াম—এর ফিউশন বিক্রিয়া শুরু হয়, এবং অতি সংক্ষিপ্ত সময়ে বিপুল পরিমাণ শক্তি মুক্তি পায়।
শক্তি মাত্রা ও নাম: যেহেতু মূল শক্তি fusion থেকে আসে, হাইড্রোজেন বোমাকে থার্মোনিউক্লিয়ার বোমা বলা হয় এবং এটি সাধারণ পারমাণবিক (fission-only) বোমার তুলনায় অনেকগুণ বেশি শক্তিশালী।
নির্বাচন সম্পর্কিত নোট: প্রশ্নের সঠিক উত্তর—গ) ফিশন ও ফিউশন উভয়টিই; যদি অপশনে “ফিশন ও ফিউশন উভয়টিই” না থাকে, তখন “ফিউশন বিক্রিয়া” গ্রহণযোগ্য হিসেবে ধরা হবে।
নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া (Nuclear reaction): যে বিক্রিয়ায় কোনো মৌলের নিউক্লিয়াস পরিবর্তিত হয় তাকে নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া বলা হয়; এতে ইলেকট্রনদের ভূমিকা নেই—ইলেকট্রনিক স্তরের পরিবর্তন নয়, বরং নিউক্লিয়াসের পরিবর্তন ঘটে।
রসায়ন বনাম নিউক্লিয়ার: রাসায়নিক বিক্রিয়ায় পরমাণুর বাইরের শক্তিস্তর থেকে ইলেকট্রনের আদান‑প্রদান ঘটে, নিউক্লিয়াস অপরিবর্তিত থাকে; অথচ নিউক্লিয়ার বিক্রিয়ায় নিউক্লিয়াসে পরিবর্তন ঘটে এবং নতুন পরমাণু/পরমাণু কোর (nuclei) সৃষ্টি হতে পারে।
ফলাফল ও শক্তি: নিউক্লিয়ার বিক্রিয়ায় প্রচুর পরিমাণে শক্তি মুক্তি পায়; এই শক্তি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বা অস্ত্রে ব্যবহৃত হতে পারে।
প্রকারভেদ: নিউক্লিয়ার ফিউশন এবং নিউক্লিয়ার ফিশন—এরা হলো প্রধান দুই ধরনের নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া।
নিউক্লিয়ার ফিউশন বিক্রিয়া (Nuclear fusion): ছোট ছোট নিউক্লিয়াসসমূহ (light nuclei) একত্রিত হয়ে বৃহৎ নিউক্লিয়াস গঠন করলে সেই প্রক্রিয়াকে ফিউশন (fusion) বলা হয়।
উদাহরণ ও শর্ত: সূর্য ও নক্ষত্রগুলোতে hydrogen fusion ঘটে; fusion সাধারণত অতৈব উষ্ণতা ও উচ্চ চাপ চাই—সেই কারণে কৃত্রিমভাবে নিয়ন্ত্রিত fusion চালানো খুবই চ্যালেঞ্জিং।
নিউক্লিয়ার ফিশন বিক্রিয়া (Nuclear fission): কোনো বড় ও ভারী নিউক্লিয়াস ভেঙে ছোট ছোট নিউক্লিয়াসে বিভক্ত হওয়াকে ফিশন (fission) বলা হয়।
নিউট্রন ও শক্তি: স্বল্পগতির নিউট্রন দিয়ে আঘাত করলে একটি ভারী নিউক্লিয়াস প্রায় দুইটি ভাগে বিভক্ত হয়ে তিনটি নিউট্রন এবং প্রচুর শক্তি উৎপন্ন করতে পারে; এই মুক্ত নিউট্রনগুলো অন্য কোরকে আঘাত করলে চেইন রিঅ্যাকশন (chain reaction) শুরু হয়।
প্রয়োগ: ফিশন থেকে উৎপন্ন শক্তি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং পারমাণবিক অস্ত্র (উদাহরণ: আণবিক বোমা) তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

0
Updated: 3 weeks ago
পরম শূন্য তাপমাত্রা কোনটি?
Created: 4 weeks ago
A
২৭৩° সেন্টিগ্রেড
B
-২৭৩° ফারেনহাইট
C
০° সেন্টিগ্রেড
D
০° কেলভিন
পরম শূন্য তাপমাত্রা এমন একটি তাপমাত্রা যেখানে চার্লস বা গে-লুসাকের সূত্রানুসারে কোনো গ্যাসের আয়তন তাত্ত্বিকভাবে শূন্যে পৌঁছায়। এটি গ্যাসের তাপগত বৈশিষ্ট্য বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি ধারণা।
পরম শূন্য তাপমাত্রা হলো -২৭৩°C, অর্থাৎ এই তাপমাত্রায় কোনো গ্যাসের আয়তন তাত্ত্বিকভাবে শূন্যে পৌঁছায়। তাপমাত্রাকে শুরু বা শূন্য ধরে প্রতি ডিগ্রি তাপমাত্রার ব্যবধানকে এক ডিগ্রি সেলসিয়াসের সমান ধরে যে স্কেল উদ্ভাবন করা হয়েছে তাকে কেলভিন স্কেল বা পরম তাপমাত্রার স্কেল বলা হয়।
তথ্যগুলো সংক্ষেপে:
-
পরম শূন্য তাপমাত্রা: এমন তাপমাত্রা যেখানে গ্যাসের আয়তন তাত্ত্বিকভাবে শূন্য হয়।
-
মান: -২৭৩°C
-
গুরুত্ব: গ্যাসের তাপগত বৈশিষ্ট্য নির্ধারণে ব্যবহার হয়।
-
তাপমাত্রার স্কেল: কেলভিন স্কেল, যেখানে শূন্য ধরে তাপমাত্রা পরিমাপ করা হয়।

0
Updated: 4 weeks ago
কোন কোন স্থানে সলিড ফিনাইল ব্যবহার করা হয়?
Created: 2 months ago
A
পায়খানা, প্রস্রাবখানায়
B
গোসলখানায়
C
পুকুরে
D
নালায়
সলিড ফিনাইল
সলিড ফিনাইল হলো এক ধরনের শক্ত জীবাণুনাশক ও দুর্গন্ধ দূর করার উপকরণ। এটি সাধারণত টয়লেট, প্রস্রাবখানা বা স্যানিটারি জায়গায় ব্যবহার করা হয়, যেখানে দুর্গন্ধ থাকে এবং জীবাণু থাকে। এটি সেই সব দুর্গন্ধ দূর করে এবং জায়গাটিকে জীবাণুমুক্ত রাখে।
দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত কিছু রাসায়নিক জিনিস
-
সাবান ও ডিটারজেন্ট: শরীর ও কাপড় পরিষ্কার করতে ব্যবহার হয়।
-
টুথপেস্ট: দাঁত পরিষ্কার করতে এবং মুখের জীবাণু দূর করতে সাহায্য করে।
-
ব্লিচিং পাউডার: কাপড়ের দাগ তুলতে, পানি জীবাণুমুক্ত করতে ও পরিষ্কারক হিসেবে কাজে লাগে।
-
বেকিং সোডা: কেক বা রুটি ফোলাতে রান্নায় ব্যবহার হয়, আবার ঘর পরিষ্কার করতেও কাজে আসে।
-
ক্লোরোফর্ম: আগে এটি চিকিৎসায় রোগীকে অজ্ঞান করার জন্য ব্যবহার করা হতো।

0
Updated: 2 months ago