A
Aedes aegypti mosquito
B
Common House flies
C
Anopheles mosquito
D
Rats and squirrels
উত্তরের বিবরণ
ডেঙ্গু জ্বর
ডেঙ্গু জ্বর হলো একটি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় রোগ যা এডিস মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। বিশেষ করে Aedes aegypti প্রজাতির মশা ডেঙ্গু ভাইরাস বাহক। সংক্রমণের ৩ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে সাধারণত রোগীর শরীরে জ্বর, মাথাব্যথা, বমি, পেশি ও গাঁটের ব্যথা এবং চামড়ায় ফুসকুড়ি দেখা দেয়। সাধারণত ২ থেকে ৭ দিনের মধ্যে রোগী সুস্থ হয়ে যায়।
ইতিহাস অনুযায়ী, চীনে ডেঙ্গু প্রথম শনাক্ত হয় ৯৯২ খ্রিস্টাব্দে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) জানায়, ১৯৫০-এর দিকে ফিলিপিন্স এবং থাইল্যান্ডে মহামারী আকারে প্রথম ডেঙ্গু রোগ দেখা যায়। বাংলাদেশে ডেঙ্গু প্রথম শনাক্ত হয় ১৯৬০ সালে। প্রথমবারের মতো ঢাকায় একসাথে অনেকের মধ্যে এই জ্বর দেখা যাওয়ায় এটিকে ‘ঢাকা ফিভার’ বলা হয়। ২০০০ সালে বাংলাদেশে এটি মহামারী আকার ধারণ করে।
উৎস: World Health Organization (WHO) ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 week ago
ডায়োড সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়-
Created: 2 weeks ago
A
ক্যাপাসিটর হিসেবে
B
ট্রান্সফরমার হিসেবে
C
রেজিস্টর হিসেবে
D
রেক্টিফায়ার হিসেবে
ডায়োড হলো এমন একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র, যা বিদ্যুতের প্রবাহকে একদিকে যেতে দেয়, কিন্তু উল্টো দিকে যেতে দেয় না।
এটি নানা কাজে ব্যবহৃত হয়।
সাধারণ ডায়োড ছাড়াও Light Emitting Diode (LED) নামে ছোট ছোট রঙিন আলোও আছে।
ডায়োড তৈরি হয় যখন একটি p-টাইপ অর্ধপরিবাহী এবং একটি n-টাইপ অর্ধপরিবাহী একসাথে যুক্ত হয়। একে বলা হয় p-n জাংশন ডায়োড।
ডায়োড মূলত রেকটিফায়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। রেকটিফায়ারের কাজ হলো AC (অলটারনেটিং কারেন্ট) কে DC (ডাইরেক্ট কারেন্ট) এ পরিবর্তন করা।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 weeks ago
কোনটি পানিতে দ্রবীভূত হত না?
Created: 1 month ago
A
গ্লিসারিন
B
ফিটকিরি
C
সোডিয়াম ক্লোরাইড
D
ক্যালসিয়াম কার্বনেট
লবণ
-
ক্যালসিয়াম কার্বনেট (CaCO₃) এক ধরনের লবণ, যা পানিতে গলে না বা দ্রবীভূত হয় না।
-
সাধারণ খাবারে যে লবণ ব্যবহৃত হয় তা হলো –
-
সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl) – যা আমরা রান্নায় ব্যবহার করি,
-
সোডিয়াম গ্লুটামেট (C₅H₈NO₄Na) – যা খাবারের স্বাদ বাড়ায় (বিশেষ করে চাইনিজ খাবারে)।
-
-
মাটির অম্লতা (এসিডিটি) দূর করতে চুনাপাথর (CaCO₃) ব্যবহার করা হয়। এটি একটি লবণ।
-
মাটির উর্বরতা বাড়াতে আমরা যে সার ব্যবহার করি, তার অনেকগুলোই আসলে লবণ। যেমন –
-
অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট (NH₄NO₃)
-
অ্যামোনিয়াম ফসফেট ((NH₄)₃PO₄)
-
পটাসিয়াম নাইট্রেট (KNO₃)
-
-
তুঁতে বা কপার সালফেট (CuSO₄) একটি লবণ যা কৃষিজমিতে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া দমন করতে ব্যবহৃত হয়।
-
বেশিরভাগ লবণ পানিতে গলে যায়, তবে কিছু লবণ পানিতে গলে না এবং শৈবাল (algae) নিয়ন্ত্রণে কার্যকর।
যেমন:-
ক্যালসিয়াম কার্বোনেট (CaCO₃)
-
সিলভার সালফেট (Ag₂SO₄)
-
সিলভার ক্লোরাইড (AgCl)
-
এইভাবেই লবণ বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয় – খাবার, কৃষি ও পরিবেশ ব্যবস্থাপনায়।
উৎস: নবম-দশম শ্রেণির বিজ্ঞান বই।

0
Updated: 1 month ago
নিউক্লিয়াসের বিভাজনকে কি বলা হয়?
Created: 2 days ago
A
ফিশন
B
মেসন
C
ফিউশন
D
ফিউশন ও মেসন
নিউক্লিয়াস থেকে শক্তি উৎপাদনের প্রক্রিয়া
পরমাণুর নিউক্লিয়াস থেকে শক্তি উৎপন্ন করার দুটি প্রধান পদ্ধতি রয়েছে:
নিউক্লিয়ার ফিশন (নিউক্লিয়াস বিভাজন):
যে প্রক্রিয়ায় একটি ভারী পরমাণুর নিউক্লিয়াস শক্তিশালী কণার আঘাতের ফলে দুই বা তার বেশি সমান অংশে বিভক্ত হয় এবং বিপুল পরিমাণ শক্তি নির্গত হয়, তাকে নিউক্লিয়ার ফিশন বলা হয়।
নিউক্লিয়ার ফিউশন (নিউক্লিয়াস সংযোজন):
যে প্রক্রিয়ায় একাধিক হালকা নিউক্লিয়াস মিলিত হয়ে একটি ভারী নিউক্লিয়াস গঠন করে এবং এতে প্রচুর শক্তি উৎপন্ন হয়, তাকে নিউক্লিয়ার ফিউশন বলা হয়।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 2 days ago