A
Desert Ecosystem
B
Mountain Ecosystem
C
Freshwater Ecosystem
D
Marine Ecosystem
উত্তরের বিবরণ
The Marine Ecosystem is the largest existing ecosystem on our planet.
- Covering over 71% of the Earth’s surface, it’s a source of livelihood for over 3 billion people.
- The ocean also works as the main “lung” of our planet, releasing more oxygen into the atmosphere, notably through marine plants, than all the forests in the world, and absorbing 30% of the carbon dioxide produced by humans.
উৎস: un.org

0
Updated: 1 week ago
কোনো বস্তুতে আধানের অস্তিত্ব নির্ণয়ের যন্ত্র হলো-
Created: 1 week ago
A
অ্যামিটার
B
ভোল্টামিটার
C
অণুবীক্ষণ যন্ত্র
D
তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র
আধানের অস্তিত্ব সনাক্তকরণ (Detection of Charge)
কোনো বস্তুর মধ্যে আধান বা চার্জ আছে কিনা তা নির্ণয় করতে তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্র ব্যবহার করা হয়। এর পদ্ধতি হলো:
-
বস্তুর সাথে যন্ত্রের সোনার পাত যুক্ত ধাতব গোলক স্পর্শ করানো হয়।
-
যদি স্পর্শ করার পর সোনার দুটি পাতা একে অপর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তবে বোঝা যায় বস্তুর মধ্যে আধান আছে।
-
যদি পাত দুটি না ছড়িয়ে যায়, তবে বোঝা যায় বস্তুর মধ্যে আধান নেই।
উল্লেখযোগ্য বিষয়: তড়িৎবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে কেবল আধানের অস্তিত্বই নয়, আধানের ধরণও নির্ণয় করা সম্ভব।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়; পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 week ago
কত বছর পর পর হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়?
Created: 4 weeks ago
A
৭০ বছর
B
৬৫ বছর
C
৭৬ বছর
D
৮০ বছর
ধূমকেতু (Comet)
-
মহাকাশে কখনো কখনো একটি বিশেষ ধরনের জ্যোতিষ্ক দেখা যায়, যার মাথা ও লেজ থাকে— একে ধূমকেতু বলে।
-
ধূমকেতু আকাশে একটি বিস্ময়কর দৃশ্য তৈরি করে।
-
যদিও ধূমকেতু সৌরজগতের অংশ, এটি অনেক সময় অদৃশ্য অবস্থায় থাকে এবং নির্দিষ্ট সময় পর পর দেখা যায়।
-
এরা সূর্যকে অনেক দূর দিয়ে পরিক্রমণ করে এবং যখন সূর্যের কাছাকাছি আসে, তখন এদের লেজ বড় হয়ে ওঠে।
-
ধূমকেতুর কক্ষপথ অনেক দীর্ঘ হওয়ায় এটি বহু বছর পর পর দেখা যায়।
-
বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী এডমন্ড হ্যালি একটি ধূমকেতুর গতি নির্ণয় করেন, যেটি "হ্যালির ধূমকেতু" নামে পরিচিত।
-
হ্যালির ধূমকেতু প্রতি ৭৬ বছর পর পর দৃশ্যমান হয়।
-
এটি প্রথম দেখা যায় ২৪০ খ্রিস্টপূর্বে এবং সর্বশেষ দেখা গেছে ১৯৮৬ সালে।
-
তাই আবার দেখা যাবে ১৯৮৬ + ৭৬ = ২০৬২ সালে।
উৎস: ভূগোল ও পরিবেশ, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 4 weeks ago
কোনটি জৈব অম্ল?
Created: 2 weeks ago
A
নাইট্রিক এসিড
B
হাইড্রোক্লোরিক এসিড
C
এসিটিক এসিড
D
সালফিউরিক এসিড
দুর্বল এসিড
-
সাধারণভাবে বেশিরভাগ জৈব এসিড দুর্বল প্রকৃতির হয়।
-
এগুলো নানা রকম ফল, সবজি ও খাদ্যদ্রব্যে স্বাভাবিকভাবে পাওয়া যায়।
-
তাই এগুলো সাধারণত খাওয়ার উপযোগী ও নিরাপদ।
-
উদাহরণ: ইথানয়িক এসিড (ভিনেগারে), টারটারিক এসিড (আঙুরে), এসিটিক এসিড, সাইট্রিক এসিড (লেবুতে), এসকরবিক এসিড (ভিটামিন–সি), ম্যালিক এসিড (আপেলে) ইত্যাদি।
শক্তিশালী এসিড
-
সাধারণত বেশিরভাগ অজৈব এসিড শক্তিশালী হয়ে থাকে।
-
এগুলো মানুষের শরীরের জন্য ক্ষতিকর ও বিষাক্ত।
-
তাই এসব এসিড খাওয়া যায় না।
-
উদাহরণ: হাইড্রোক্লোরিক এসিড, সালফিউরিক এসিড, নাইট্রিক এসিড ইত্যাদি।
উৎস: রসায়ন প্রথম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 weeks ago