A
পরিপাক
B
খাদ্য গ্রহণ
C
শ্বসন
D
রক্ত সংবহন
উত্তরের বিবরণ
শ্বসন
শ্বসন হলো সেই প্রক্রিয়া যেখানে জটিল খাদ্যদ্রব্য যেমন শর্করা, প্রোটিন, এবং চর্বি এনজাইমের সাহায্যে অক্সিজেনের উপস্থিতিতে ভেঙ্গে সহজ যৌগে পরিণত হয়। এই প্রক্রিয়ার সময় কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO₂) ও পানি (H₂O) উৎপন্ন হয়।
শ্বসনের মাধ্যমে যে শক্তি তৈরি হয়, তা জীবের বিভিন্ন কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়। তাই মানবদেহে শক্তি উৎপাদনের মূল উৎস হলো শ্বসন।
শ্বসন প্রধানত কোষের মাইটোকন্ড্রিয়া ও সাইটোপ্লাজমে ঘটে, তবে মূলভাবে এটি মাইটোকন্ড্রিয়াতেই সংঘটিত হয়।
অক্সিজেনের প্রয়োজন অনুযায়ী শ্বসনকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়:
-
সবাত শ্বসন (Aerobic respiration): যেখানে অক্সিজেন প্রয়োজন।
-
অবাত শ্বসন (Anaerobic respiration): যেখানে অক্সিজেনের প্রয়োজন নেই।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 week ago
ইউরি গ্যাগারিন মহাশূন্যে যান-
Created: 2 weeks ago
A
১৯৫৬ সালে
B
১৯৬১ সালে
C
১৯৬৪ সালে
D
১৯৬৯ সালে
ইউরি গ্যাগারিন
-
ইউরি গ্যাগারিন ছিলেন মহাকাশে যাওয়া পৃথিবীর প্রথম মানুষ।
-
তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের একজন মহাকাশ অভিযাত্রী।
-
১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল (উল্লেখযোগ্য: কিছু জায়গায় ভুলবশত ১৯ এপ্রিল লেখা হয়) তিনি মহাকাশ ভ্রমণ করেন।
-
ভস্টক–১ নামের নভোযানে তিনি পৃথিবীর কক্ষপথে প্রবেশ করেন।
-
তার মহাকাশযাত্রা স্থায়ী হয়েছিল প্রায় ১০৮ মিনিট।
-
এই স্বল্প সময়ে তিনি মাত্র দেড় ঘণ্টার মতো সময় নিয়ে পুরো পৃথিবীকে একবার প্রদক্ষিণ করেন।
উৎস: ব্রিটানিকা

0
Updated: 2 weeks ago
পানির জীব হয়েও বাতাসে নিঃশ্বাস নেয়-
Created: 1 week ago
A
পটকা মাছ
B
হাঙ্গর
C
শুশুক
D
জেলী ফিস
ডলফিন (শুশুক) এবং তিমি সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী প্রাণী। তবে তারা মাছের মতো পানির মধ্যে শ্বাস নেয় না। মানুষের মতো, তাদের ফুসফুস থাকে এবং বাতাসের সাহায্যে শ্বাস নেয়।
এদের নাকের চেয়ে উপরে, মাথার উপরের অংশে একটি বিশেষ ছিদ্র থাকে, যাকে ব্লোহোল বলা হয়। ব্লোহোলের মাধ্যমে তারা শুধু মাথার শীর্ষ অংশ বাতাসে বের করে শ্বাস নিতে পারে। শ্বাস নেওয়ার পর শক্ত পেশির সাহায্যে ব্লোহোল বন্ধ হয়ে যায়, যাতে পানি ফুসফুসে না ঢুকে।
এই কারণে শুশুক ও তিমি পানির মধ্যে থাকলেও নিরাপদে বাতাস নিতে পারে।
উৎস: uk.whales.org

0
Updated: 1 week ago
কোন রং বেশি দূর থেকে দেখা যায়?
Created: 5 days ago
A
সাদা
B
কালো
C
হলুদ
D
লাল
আমরা লাল রঙকে দূর থেকে সহজেই দেখতে পাই। এর কারণ হলো আলোর বিক্ষেপণ বা ছিটকে যাওয়া। আলোর কোন রঙ কতটা ছড়াবে তা নির্ভর করে তার তরঙ্গদৈর্ঘ্যের উপর। তরঙ্গদৈর্ঘ্য যত বেশি হবে, বিক্ষেপণ তত কম হবে।
লাল রঙের তরঙ্গদৈর্ঘ্য সব রঙের চেয়ে বেশি, তাই এটি সবচেয়ে কম বিক্ষিপ্ত হয়। এজন্য লাল রঙ অনেক দূর থেকেও পরিষ্কার দেখা যায়। এই কারণেই উঁচু টাওয়ার বা বিমান চলাচল এলাকায় লাল বাতি ব্যবহার করা হয়, যাতে বিমানের পাইলটরা অনেক দূর থেকেই আলো দেখতে পান।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 5 days ago