A
পরমাণু শক্তি
B
কয়লা
C
পেট্রোল
D
প্রাকৃতিক গ্যাস
উত্তরের বিবরণ
শক্তির উৎস
শক্তির উৎস প্রধানত দুটি প্রকারে বিভক্ত:
নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস (Renewable Energy Sources)
-
নবায়নযোগ্য শক্তি হলো এমন ধরনের শক্তি যা স্বল্প সময়ের মধ্যে পুনরায় ব্যবহার করা যায় এবং কখনও শেষ হয় না।
-
এটি পরিবেশের জন্য বন্ধুত্বপূর্ণ, তাই এটিকে “গ্রীন শক্তি” ও বলা হয়।
-
বর্তমান সময়ে মানুষ যে পরিমাণ শক্তি ব্যবহার করে তার প্রায় পাঁচভাগের এক ভাগই নবায়নযোগ্য শক্তি থেকে আসে।
-
উদাহরণ:
-
সৌর শক্তি (Solar Energy)
-
বায়ু শক্তি (Wind Energy)
-
সমুদ্রস্রোত শক্তি (Tidal Energy)
-
ভূ-তাপীয় শক্তি (Geothermal Energy)
-
পরমাণু শক্তি (Nuclear Energy)
-
অনবায়নযোগ্য শক্তির উৎস (Non-Renewable Energy Sources)
-
অনবায়নযোগ্য শক্তি হলো এমন শক্তি যা একবার ব্যবহার হয়ে গেলে পুনরায় পাওয়া যায় না।
-
প্রকৃতিতে এর পরিমাণ সীমিত এবং চাহিদার তুলনায় আমাদের দেশে মজুদও খুব বেশি নয়।
-
এর উৎপাদন খরচ বেশি এবং অনেক সময় পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
-
উদাহরণ:
-
কয়লা (Coal)
-
প্রাকৃতিক গ্যাস (Natural Gas)
-
খনিজ তেল (Petroleum)
-
নিউক্লিয় শক্তি (Nuclear Energy)
-
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 week ago
গ্রিন হাউজে গাছ লাগানো হয় কেন?
Created: 1 month ago
A
উষ্ণতা থেকে রক্ষার জন্য
B
অত্যধিক ঠাণ্ডা থেকে রক্ষার জন্য
C
আলো থেকে রক্ষার জন্য
D
ঝড়-বৃষ্টি থেকে রক্ষার জন্য
গ্রিন হাউজ
-
শীতের সময় বেশি ঠান্ডা থেকে গাছকে বাঁচাতে কাঁচ দিয়ে তৈরি এক ধরনের ঘর বানানো হয়।
-
এই কাঁচের ঘরকে বলা হয় গ্রিন হাউজ।
-
এতে সূর্যের আলো ভেতরে ঢুকে ঘরের ভিতরটা গরম রাখে, যা গাছের জন্য উপকারি।
-
তাই ঠান্ডা জায়গায় গাছ বাঁচিয়ে রাখতে গ্রিন হাউজে গাছ লাগানো হয়।

0
Updated: 1 month ago
আকৃতি, অবস্থান ও কাজের প্রকৃতিভেদে আবরণী টিস্যু কত ধরনের?
Created: 1 week ago
A
২
B
৩
C
৪
D
৫
আবরণী টিস্যুর প্রকারভেদ
কোষের আকার, প্রাণীদেহে অবস্থান ও কাজের ধরন অনুযায়ী আবরণী টিস্যু (Epithelium tissue) মূলত তিন ভাগে বিভক্ত—
স্কোয়ামাস (আইশাকার) আবরণী টিস্যু
-
এই টিস্যুর কোষগুলো খুব পাতলা ও চ্যাপ্টা, দেখতে মাছের আঁশের মতো।
-
এদের নিউক্লিয়াস তুলনামূলক বড় হয়।
-
উদাহরণ: বৃক্কের বোম্যান্স ক্যাপসুলের প্রাচীর।
কিউবয়ডাল (ঘনাকার) আবরণী টিস্যু
-
এই টিস্যুর কোষগুলোর দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা প্রায় সমান হওয়ায় এগুলো ঘনক্ষেত্র বা কিউব আকৃতির দেখা যায়।
-
উদাহরণ: বৃক্কের সংগ্রাহক নালিকা।
কলামনার (স্তম্ভাকার) আবরণী টিস্যু
-
এই টিস্যুর কোষগুলো লম্বাটে ও সরু, স্তম্ভের মতো গঠনযুক্ত।
-
প্রধানত ক্ষরণ, রক্ষণ ও শোষণ কাজে যুক্ত থাকে।
-
উদাহরণ: প্রাণীর অন্ত্রের অন্তঃপ্রাচীরের কোষ।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 week ago
কোন খাদ্যে প্রোটিন বেশি?
Created: 1 week ago
A
ভাত
B
গরুর মাংস
C
মসুর ডাল
D
ময়দা
ডাল প্রোটিনে সমৃদ্ধ একটি খাবার। যদিও গরুর মাংসেও প্রোটিন থাকে, সেখানে চর্বির পরিমাণ বেশি থাকায় ডাল তুলনামূলকভাবে বেশি প্রোটিন সাপ্লাই করে। উদাহরণস্বরূপ, প্রতি ১০০ গ্রাম মসুর ডালে প্রায় ২৫.১ গ্রাম প্রোটিন থাকে, যেখানে গরুর মাংসে প্রায় ২২.৬ গ্রাম প্রোটিন থাকে।
সরকারের কৃষি তথ্য সার্ভিস (AIS) অনুযায়ী, বিভিন্ন খাবারে প্রোটিনের আনুমানিক পরিমাণ হলো:
-
ডাল বীজ: ২০–২৫%
-
লাল মাংস: ১২–১৬%
-
মাছ: ১৮–২৫%
-
মুরগির মাংস: ২০–২৫%
উৎস: ais.gov.bd

0
Updated: 1 week ago