কোন খাদ্যে প্রোটিন বেশি?
A
ভাত
B
গরুর মাংস
C
মসুর ডাল
D
ময়দা
উত্তরের বিবরণ
ডাল প্রোটিনে সমৃদ্ধ একটি খাবার। যদিও গরুর মাংসেও প্রোটিন থাকে, সেখানে চর্বির পরিমাণ বেশি থাকায় ডাল তুলনামূলকভাবে বেশি প্রোটিন সাপ্লাই করে। উদাহরণস্বরূপ, প্রতি ১০০ গ্রাম মসুর ডালে প্রায় ২৫.১ গ্রাম প্রোটিন থাকে, যেখানে গরুর মাংসে প্রায় ২২.৬ গ্রাম প্রোটিন থাকে।
সরকারের কৃষি তথ্য সার্ভিস (AIS) অনুযায়ী, বিভিন্ন খাবারে প্রোটিনের আনুমানিক পরিমাণ হলো:
-
ডাল বীজ: ২০–২৫%
-
লাল মাংস: ১২–১৬%
-
মাছ: ১৮–২৫%
-
মুরগির মাংস: ২০–২৫%
উৎস: ais.gov.bd

0
Updated: 1 month ago
কোনটি মৌলিক পদার্থ?
Created: 2 months ago
A
লোহা
B
ব্রোঞ্জ
C
পানি
D
ইস্পাত
মৌলিক পদার্থ
মৌলিক পদার্থ হলো সেই পদার্থ যা ভেঙে বা বিশ্লেষণ করলে আর কোনো নতুন ধরনের পদার্থ পাওয়া যায় না। সহজভাবে বলতে গেলে, এটি “অটুট” পদার্থ।
উদাহরণ: হাইড্রোজেন, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, হিলিয়াম, কার্বন, গন্ধক, তামা, দস্তা, পারদ, সোনা, রূপা, লৌহ ইত্যাদি।
যৌগিক পদার্থ
যৌগিক পদার্থ হলো সেই পদার্থ যা একাধিক মৌলিক পদার্থের রাসায়নিকভাবে নির্দিষ্ট অনুপাতে মিলিত হয়ে তৈরি হয়। এই পদার্থকে ভাঙলে এক বা একাধিক মৌলিক পদার্থ পাওয়া যায়।
উদাহরণ: পানি (H₂O), কার্বন-ডাই-অক্সাইড (CO₂), খাদ্য লবণ, বিভিন্ন এসিড ও ক্ষার।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, সপ্তম শ্রেণি

0
Updated: 2 months ago
Dengue fever is spread by-
Created: 1 month ago
A
Aedes aegypti mosquito
B
Common House flies
C
Anopheles mosquito
D
Rats and squirrels
ডেঙ্গু জ্বর
ডেঙ্গু জ্বর হলো একটি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় রোগ যা এডিস মশার কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। বিশেষ করে Aedes aegypti প্রজাতির মশা ডেঙ্গু ভাইরাস বাহক। সংক্রমণের ৩ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে সাধারণত রোগীর শরীরে জ্বর, মাথাব্যথা, বমি, পেশি ও গাঁটের ব্যথা এবং চামড়ায় ফুসকুড়ি দেখা দেয়। সাধারণত ২ থেকে ৭ দিনের মধ্যে রোগী সুস্থ হয়ে যায়।
ইতিহাস অনুযায়ী, চীনে ডেঙ্গু প্রথম শনাক্ত হয় ৯৯২ খ্রিস্টাব্দে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) জানায়, ১৯৫০-এর দিকে ফিলিপিন্স এবং থাইল্যান্ডে মহামারী আকারে প্রথম ডেঙ্গু রোগ দেখা যায়। বাংলাদেশে ডেঙ্গু প্রথম শনাক্ত হয় ১৯৬০ সালে। প্রথমবারের মতো ঢাকায় একসাথে অনেকের মধ্যে এই জ্বর দেখা যাওয়ায় এটিকে ‘ঢাকা ফিভার’ বলা হয়। ২০০০ সালে বাংলাদেশে এটি মহামারী আকার ধারণ করে।
উৎস: World Health Organization (WHO) ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
প্রােটিন তৈরি হয়-
Created: 1 month ago
A
ফ্যাটি এসিড দিয়ে
B
সাইট্রিক এসিড দিয়ে
C
অ্যামিনাে এসিড দিয়ে
D
অক্সালিক এসিড দিয়ে
প্রোটিন শরীরের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জৈব যৌগ যা মূলত অ্যামিনো অ্যাসিড দিয়ে গঠিত। এরা আমাদের দেহের বৃদ্ধি, কোষ নির্মাণ, মেরামত ও বিভিন্ন জৈব কার্যক্রম সম্পাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
-
প্রোটিন তৈরি হয় অ্যামিনো অ্যাসিড দিয়ে।
-
কার্বন, হাইড্রোজেন, অক্সিজেন এবং নাইট্রোজেনের সমন্বয়ে আমিষ (প্রোটিন) গঠিত।
-
আমিষের একক হলো অ্যামিনো অ্যাসিড।
-
আমাদের শরীরে আমিষ পরিপাক হওয়ার পর তা ভেঙে অ্যামিনো অ্যাসিডে পরিণত হয়।
-
মানুষের শরীরে এখন পর্যন্ত ২০ প্রকার অ্যামিনো অ্যাসিড শনাক্ত করা হয়েছে, যার মধ্যে ৮টি অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড।
-
এই ৮টি অ্যামিনো অ্যাসিড দেহ নিজে তৈরি করতে পারে না, তাই খাদ্য থেকে গ্রহণ করতে হয়।
-
অত্যাবশ্যকীয় ৮টি অ্যামিনো অ্যাসিড হলো:
১. লাইসিন
২. লিউসিন
৩. আইসোলিউসিন
৪. মিথিওনিন
৫. ট্রিপটোফ্যান
৬. ভ্যালিন
৭. ফেনাইল অ্যালানিন
৮. থ্রিওনিন

0
Updated: 1 month ago