A
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
B
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
C
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
D
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
উত্তরের বিবরণ
‘শকুন্তলা’ (ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর রচিত)
-
১৮৫৪ খ্রিষ্টাব্দে প্রাচীন সংস্কৃত মহাকবি কালিদাস রচিত অভিজ্ঞান শকুন্তলম্ নাটক অবলম্বনে বিদ্যাসাগর একটি আখ্যান/উপন্যাসোপম কাহিনি রচনা করেন।
-
এর নাম দেন ‘শকুন্তলা’।
-
কাহিনি নির্মাণ ও ভাষাব্যবহারে বিদ্যাসাগর যথেষ্ট স্বাধীনতা নিয়েছেন।
-
এতে তাঁর সৃজনশীল দৃষ্টিভঙ্গি, আধুনিক মনোভাব, শিল্পবোধ ও পরিমিতি প্রকাশ পেয়েছে।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
-
জন্ম: ২৬ সেপ্টেম্বর, ১৮২০ খ্রি., পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে।
-
১৮৩৯ সালে সংস্কৃত কলেজ থেকে ‘বিদ্যাসাগর’ উপাধি লাভ করেন। (মূল নাম: ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা)।
-
তাঁকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়।
-
তিনি প্রথম বাংলা গদ্যে যতিচিহ্ন/বিরামচিহ্ন ব্যবহার করেন।
-
তাঁর প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ: বেতাল পঞ্চবিংশতি (১৮৪৭)—এ গ্রন্থেই প্রথমবার বিরামচিহ্নের ব্যবহার দেখা যায়।

0
Updated: 1 week ago
‘রূপজালাল’ গ্রন্থটি কী ধরনের রচনা?
Created: 6 days ago
A
গবেষণামূলক প্রবন্ধ
B
নাট্য রচনা
C
আত্মজীবনীমূলক
D
ঐতিহাসিক উপন্যাস
নওয়াব ফয়জুন্নেসা
-
জন্ম: ১৮৩৪, পশ্চিমগাঁও, লাকসাম, কুমিল্লা
-
পেশা ও পরিচয়: জমিদার, নারীশিক্ষার প্রবর্তক, সমাজসেবক, কবি
-
সামাজিক অবদান:
-
সমাজ উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে নিয়োজিত ছিলেন
-
দীন-দরিদ্রের কল্যাণে কাজ করেছেন
-
বাংলা পত্রপত্রিকা যেমন: ‘বান্ধব’, ‘ঢাকা প্রকাশ’, ‘মুসলমান বন্ধু’, ‘সুধাকর’, ‘ইসলাম প্রচারক’-এর আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন
-
-
উপাধি: মহারানী ভিক্টোরিয়া ১৮৮৯ সালে ‘নওয়াব’
-
সাহিত্যকর্ম:
-
গদ্য ও পদ্যে রচিত রূপজালাল (১৮৭৬) – আত্মজীবনীমূলক রচনা
-
কাব্য: সঙ্গীতসার, সঙ্গীতলহরী
-
-
মৃত্যু: ১৯০৩, স্বগ্রামে সমাহিত
-
সম্মাননা: ২০০৪ সালে একুশে পদক (মরণোত্তর)

0
Updated: 6 days ago
আসছে ফাল্গুনে আমরা দ্বিগুণ হবো’ — এটি কোন প্রসঙ্গে বলা হয়েছে?
Created: 1 week ago
A
প্রেমের প্রসঙ্গ
B
রাজনৈতিক নির্বাচন নিয়ে
C
উৎসব উদ্যাপন নিয়ে
D
ভাষা দিবসে পুলিশের দমন-পীড়নের প্রতিক্রিয়ায়
‘আরেক ফাল্গুন’
-
রচয়িতা: জহির রায়হান
-
প্রকাশকাল: ১৯৫৫
-
বিষয়: ভাষা আন্দোলন; ২১ ফেব্রুয়ারি পালনের অভিজ্ঞতা
-
উল্লেখযোগ্য চরিত্র: মুনিম, আসাদ, রসুল, সালমা
-
উপন্যাসের বৈশিষ্ট্য: বাঙালির জাতীয় ঐতিহাসিক ঘটনা রূপায়িত
জহির রায়হান
-
জন্ম: ১৯৩৫, ফেনি জেলা
-
প্রকৃত নাম: মোহাম্মদ জহিরুল্লাহ
-
পেশা: কথাশিল্পী, চলচ্চিত্র পরিচালক
-
প্রথম পরিচালিত চলচ্চিত্র: ‘কখনো আসে নি’
-
সৃষ্ট সিনেমাস্কোপ ছবি: ‘বাহানা’
-
প্রাপ্তি: 'কাঁচের দেয়াল' শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হিসেবে নিগার পুরস্কার লাভ
উল্লেখযোগ্য উপন্যাসসমূহ
-
হাজার বছর ধরে
-
আরেক ফাল্গুন
-
বরফ গলা নদী
-
আর কতদিন
-
শেষ বিকেলের মেয়ে
-
তৃষ্ণা
-
কয়েকটি মৃত্যু

0
Updated: 1 week ago
‘মানুষ মরে গেলে পচে যায়। বেঁচে থাকলে বদলায়।' - উক্তিটি মুনীর চৌধুরী রচিত কোন নাটকের অন্তর্ভুক্ত?
Created: 6 days ago
A
রক্তাক্ত প্রান্তর
B
কবর
C
মহাশ্মশান
D
জোহরা
‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ নাটক
-
লেখক: মুনীর চৌধুরী
-
উৎসাহ / প্রেরণা: মহাকবি কায়কোবাদের ‘মহাশ্মশান’ গ্রন্থের কাহিনি
-
ধরণ: ইতিহাস-আশ্রিত নাটক (ঐতিহাসিক নয়)
-
ঘটনার প্রেক্ষাপট: পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ (১৭৬১)
-
গঠন: তিন অঙ্ক বিশিষ্ট নাটক
-
জনপ্রিয় উক্তি:
‘মানুষ মরে গেলে পচে যায়। বেঁচে থাকলে বদলায়।’ — নবাব সুজাউদ্দৌলা
-
প্রধান চরিত্র: ইব্রাহিম কার্দি, জোহরা, হিরণবালা
মুনীর চৌধুরী
-
জন্ম: ২৭ নভেম্বর ১৯২৫, মানিকগঞ্জ
-
পেশা: শিক্ষাবিদ, নাট্যকার, সাহিত্য সমালোচক
-
রাজনৈতিক/সাংস্কৃতিক সংযোগ: বামপন্থী রাজনীতি ও প্রগতিশীল সাংস্কৃতিক আন্দোলন
মুনীর চৌধুরীর নাটকসমূহ
মৌলিক নাটক
-
রক্তাক্ত প্রান্তর
-
চিঠি
-
কবর
-
দণ্ডকারণ্য
অনুবাদ নাটক
-
কেউ কিছু বলতে পারে না
-
রূপার কৌটা
-
মুখরা রমণী বশীকরণ
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর; বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 6 days ago