পানির জীব হয়েও বাতাসে নিঃশ্বাস নেয়-
A
পটকা মাছ
B
হাঙ্গর
C
শুশুক
D
জেলী ফিস
উত্তরের বিবরণ
ডলফিন (শুশুক) এবং তিমি সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী প্রাণী। তবে তারা মাছের মতো পানির মধ্যে শ্বাস নেয় না। মানুষের মতো, তাদের ফুসফুস থাকে এবং বাতাসের সাহায্যে শ্বাস নেয়।
এদের নাকের চেয়ে উপরে, মাথার উপরের অংশে একটি বিশেষ ছিদ্র থাকে, যাকে ব্লোহোল বলা হয়। ব্লোহোলের মাধ্যমে তারা শুধু মাথার শীর্ষ অংশ বাতাসে বের করে শ্বাস নিতে পারে। শ্বাস নেওয়ার পর শক্ত পেশির সাহায্যে ব্লোহোল বন্ধ হয়ে যায়, যাতে পানি ফুসফুসে না ঢুকে।
এই কারণে শুশুক ও তিমি পানির মধ্যে থাকলেও নিরাপদে বাতাস নিতে পারে।
উৎস: uk.whales.org

0
Updated: 1 month ago
ডায়োড সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়-
Created: 2 months ago
A
ক্যাপাসিটর হিসেবে
B
ট্রান্সফরমার হিসেবে
C
রেজিস্টর হিসেবে
D
রেক্টিফায়ার হিসেবে
ডায়োড হলো এমন একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র, যা বিদ্যুতের প্রবাহকে একদিকে যেতে দেয়, কিন্তু উল্টো দিকে যেতে দেয় না।
এটি নানা কাজে ব্যবহৃত হয়।
সাধারণ ডায়োড ছাড়াও Light Emitting Diode (LED) নামে ছোট ছোট রঙিন আলোও আছে।
ডায়োড তৈরি হয় যখন একটি p-টাইপ অর্ধপরিবাহী এবং একটি n-টাইপ অর্ধপরিবাহী একসাথে যুক্ত হয়। একে বলা হয় p-n জাংশন ডায়োড।
ডায়োড মূলত রেকটিফায়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। রেকটিফায়ারের কাজ হলো AC (অলটারনেটিং কারেন্ট) কে DC (ডাইরেক্ট কারেন্ট) এ পরিবর্তন করা।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago
রক্তে হিমোগ্লোবিনের কাজ কী?
Created: 1 month ago
A
অক্সিজেন পরিবহন করা
B
রোগ প্রতিরোধ করা
C
রক্ত জমাট বাধতে সাহায্য করা
D
উপরে উল্লিখিত সব কয়টিই
হিমোগ্লোবিনের কাজ
-
রক্তের হিমোগ্লোবিন প্রধানত শরীরে অক্সিজেন পৌঁছে দিতে সাহায্য করে।
-
এটি ফুসফুস থেকে অক্সিজেন সংগ্রহ করে শরীরের প্রত্যেকটি কোষে পৌঁছে দেয়, যাতে কোষগুলো স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে পারে।
-
হিমোগ্লোবিন কার্বন ডাই-অক্সাইডও বের করতে সাহায্য করে, যা কোষের বর্জ্য হিসেবে তৈরি হয়।
-
এছাড়া, হিমোগ্লোবিন রক্তকে লাল রঙ প্রদান করে।

0
Updated: 1 day ago
নবায়নযোগ্য জ্বালানীর উৎস-
Created: 1 month ago
A
তেল
B
গ্যাস
C
কয়লা
D
বায়োগ্যাস
শক্তির উৎস
মানবজীবনে শক্তি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। শক্তির উৎস মূলত দুই প্রকার:
নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস
-
নবায়নযোগ্য শক্তি এমন এক ধরনের শক্তি যা স্বল্প সময়ের মধ্যে পুনঃউৎপাদন করা যায়। অর্থাৎ, এটি ব্যবহার করলেও শেষ হয়ে যায় না।
-
এই শক্তি পরিবেশ বান্ধব এবং ‘গ্রীন শক্তি’ নামে পরিচিত।
-
বর্তমানে পৃথিবীতে ব্যবহৃত মোট শক্তির প্রায় এক-পঞ্চম অংশই নবায়নযোগ্য শক্তি থেকে আসে।
-
উদাহরণ:
-
সৌর শক্তি (সূর্যের আলো থেকে শক্তি)
-
বায়ু শক্তি (বাতাসের গতিতে শক্তি)
-
জ্বালানি গ্যাস (বায়োগ্যাস)
-
সমুদ্র স্রোত ও জলবিদ্যুৎ শক্তি
-
ভূ-তাপীয় শক্তি
-
অনবায়নযোগ্য শক্তির উৎস
-
অনবায়নযোগ্য শক্তি হলো এমন শক্তি যা একবার ব্যবহার করার পর পুনরায় তৈরি করা যায় না।
-
প্রকৃতিতে এর পরিমাণ সীমিত এবং চাহিদার তুলনায় দেশের মজুদ কম।
-
এই শক্তি উৎপাদনে খরচ বেশি এবং অনেক ক্ষেত্রেই পরিবেশ বান্ধব নয়।
-
উদাহরণ:
-
কয়লা
-
প্রাকৃতিক গ্যাস
-
খনিজ তেল (পেট্রোলিয়াম)
-
নিউক্লিয় শক্তি
-
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 month ago