A
অগ্ন্যাশয় হতে
B
প্যানক্রিয়াস হতে
C
লিভার হতে
D
পিটুইটারী গ্লান্ড হতে
উত্তরের বিবরণ
প্যানক্রিয়াস এর বাংলা অর্থ অগ্ন্যাশয়। তাই অপশনে ক) অগ্ন্যাশয় ও খ) প্যানক্রিয়াস দ্বৈত উত্তর থাকায় প্রশ্নটি বাতিল করা হয়েছে।
ইনসুলিন:
- ইনসুলিন একটি হরমোন।
- ইহা অগ্ন্যাশয়ের Islets of langerhans এর বিটা কোষ থেকে নিঃসৃত হয় যা রক্তে বিদ্যমান গ্লুকোজকে দেহ কোষে প্রবেশে সাহায্য করে।
- এর ফলে গ্লুকোজের উচ্চ মাত্রা হ্রাসপ্রাপ্ত হয়ে স্বাভাবিক মাত্রায় ফিরে আসে।
- কোন কারণে অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন নিঃসৃত না হলে বা কম নিঃসৃত হলে অথবা নিঃসৃত ইনসুলিন অকার্যকর হলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায় অর্থাৎ ডায়াবেটিস রোগ হয়।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি এবং প্রাণীবিজ্ঞান, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago
ফল পাকানোর জন্য দায়ী কী?
Created: 4 weeks ago
A
ইথিলিন
B
প্রপিন
C
লাইকোপেন
D
মিথিলিন
ফল (Fruit)
-
ফুলের গর্ভাশয় পরিপক্ক হয়ে ফল তৈরি করে।
-
বীজপাতার সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে ফলকে দুই ভাগ করা হয়:
— একবীজপত্রী ফল (যেমন আম)
— বহু বীজপত্রী ফল (যেমন বরই) -
পরাগায়নের ধরন অনুযায়ী ফল দুই রকম:
— স্ব-পরাগী ফল
— পর-পরাগী ফল
— কখনও কখনও স্ব ও পর-পরাগী উভয় ধরণের ফলও হয়। -
গাছের জীবনকালের ওপর ভিত্তি করে ফলকে ভাগ করা হয়:
— স্বল্পমেয়াদী ফল
— দীর্ঘমেয়াদী ফল -
ফল দেওয়ার প্রকৃতির ওপর ভিত্তি করে:
— মনোকারপিক ফল (একটি গর্ভাশয় থেকে)
— পলিকারপিক ফল (একাধিক গর্ভাশয় থেকে) -
উৎপত্তির দিক থেকে ফল দুই রকম:
— প্রকৃত ফল (ফুলের গর্ভাশয় থেকে তৈরি)
— অপ্রকৃত ফল (ফুলের অন্য অংশ থেকে তৈরি) -
ফল পাকানোর জন্য প্রধান হরমোন হলো ইথিলিন।
-
ফলের লাল রঙের জন্য দায়ী রঞ্জক হলো লাইকোপেন।
-
ফুলের মঞ্জরীর গঠন অনুযায়ী ফলকে ভাগ করা হয়:
— সরল ফল
— যৌগিক ফল
— গুচ্ছফল -
ফলের বাইরের খোলস বা পেরিকার্পের বুনট অনুযায়ী:
— নিরস ফল
— সরস ফল
উৎস: স্কুল অব এগ্রিকালচার এন্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 4 weeks ago
জোয়ারের কত সময় পর ভাঁটার সৃষ্টি হয়?
Created: 1 month ago
A
৬ ঘণ্টা ১৩ মি.
B
৮ ঘণ্টা
C
১২ ঘণ্টা
D
১৩ ঘণ্টা ১৫ মি.
জোয়ার-ভাঁটা
-
সমুদ্রের একই জায়গায় প্রতিদিন দুইবার পানি বাড়ে (জোয়ার) এবং দুইবার কমে (ভাঁটা)।
-
পানি যখন ফুলে উঠে উপরে ওঠে, তাকে জোয়ার বলা হয়। আর যখন নিচে নামে, তখন তাকে ভাঁটা বলে।
-
একটি জোয়ারের প্রায় ৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট পর ভাঁটা হয়।
-
আবার, পরপর দুটি জোয়ার বা দুটি ভাঁটার মাঝে সময়ের পার্থক্য হয় প্রায় ১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট।
-
চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণ শক্তি এবং পৃথিবীর ঘুর্ণনের (কেন্দ্রাতিক) প্রভাবে নির্দিষ্ট সময় পর পর সমুদ্রের পানি ফুলে ওঠে ও নেমে যায়।
-
উপকূলীয় এলাকায় সমুদ্রের পানি নদীর উজানের দিকে কয়েক কিলোমিটার পর্যন্ত ওঠানামা করে, অর্থাৎ জোয়ার-ভাঁটার প্রভাব পড়ে।
-
সমুদ্রের গভীর জায়গার তুলনায় উপকূলের কাছে যেখানে পানি কম গভীর, সেখানে জোয়ারের সময় পানির উচ্চতা বেশি দেখা যায়।
-
তবে যখন সমুদ্রের পানি নদীপথে দেশের ভেতরে প্রবেশ করে এবং আবার সরে যায়, তখন সেটাকে সাধারণভাবে জোয়ার-ভাঁটা বলা হয় না।
সমুদ্রের একই জায়গায় প্রতিদিন দুইবার পানি বাড়ে (জোয়ার) এবং দুইবার কমে (ভাঁটা)।
পানি যখন ফুলে উঠে উপরে ওঠে, তাকে জোয়ার বলা হয়। আর যখন নিচে নামে, তখন তাকে ভাঁটা বলে।
একটি জোয়ারের প্রায় ৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট পর ভাঁটা হয়।
আবার, পরপর দুটি জোয়ার বা দুটি ভাঁটার মাঝে সময়ের পার্থক্য হয় প্রায় ১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট।
চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণ শক্তি এবং পৃথিবীর ঘুর্ণনের (কেন্দ্রাতিক) প্রভাবে নির্দিষ্ট সময় পর পর সমুদ্রের পানি ফুলে ওঠে ও নেমে যায়।
উপকূলীয় এলাকায় সমুদ্রের পানি নদীর উজানের দিকে কয়েক কিলোমিটার পর্যন্ত ওঠানামা করে, অর্থাৎ জোয়ার-ভাঁটার প্রভাব পড়ে।
সমুদ্রের গভীর জায়গার তুলনায় উপকূলের কাছে যেখানে পানি কম গভীর, সেখানে জোয়ারের সময় পানির উচ্চতা বেশি দেখা যায়।
তবে যখন সমুদ্রের পানি নদীপথে দেশের ভেতরে প্রবেশ করে এবং আবার সরে যায়, তখন সেটাকে সাধারণভাবে জোয়ার-ভাঁটা বলা হয় না।

0
Updated: 1 month ago
ইউরিয়া সার থেকে উদ্ভিদ কী খাদ্য উপাদান গ্রহন করে?
Created: 1 week ago
A
ফসফরাস
B
নাইট্রোজেন
C
পটাশিয়াম
D
সালফার
ইউরিয়া সার
-
বাংলাদেশের ব্যবহৃত নাইট্রোজেনজাতীয় সারগুলির মধ্যে ইউরিয়া সবচেয়ে জনপ্রিয়।
-
ইউরিয়াতে নাইট্রোজেনের পরিমাণ সর্বাধিক থাকে, যা উদ্ভিদের বৃদ্ধি ও পুষ্টির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
-
প্রকৃতিতে, গৃহপালিত পশুর মূত্রেও ইউরিয়া থাকে এবং এটি মাটিতে প্রাকৃতিকভাবে যোগ হতে পারে।
-
উদ্ভিদ মূলত ইউরিয়া থেকে সরাসরি নাইট্রোজেন গ্রহণ করে।
-
জমিতে ইউরিয়া প্রয়োগ করলে, অনেক ফসল এটি রাসায়নিক বিক্রিয়ার প্রয়োজন ছাড়াই সরাসরি শোষণ করতে পারে।
-
যদি উদ্ভিদের পত্রে নাইট্রোজেনের অভাব দেখা যায়, তবে ইউরিয়ার দ্রবণ তৈরি করে সিঞ্চন পদ্ধতিতে পাতায় প্রয়োগ করলে উদ্ভিদ তা পত্র-রন্ধ্রের মাধ্যমে শোষণ করতে পারে।
-
এর ফলে, রোগাক্রান্ত বা দুর্বল শিকড়যুক্ত উদ্ভিদও দ্রুত সতেজ এবং সুস্থ হয়ে ওঠে।
উৎস: উদ্ভিদ পুষ্টি ও সার ব্যবস্থাপনা, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago