রক্তে হিমোগ্লোবিনের কাজ কী?
A
অক্সিজেন পরিবহন করা
B
রোগ প্রতিরোধ করা
C
রক্ত জমাট বাধতে সাহায্য করা
D
উপরে উল্লিখিত সব কয়টিই
উত্তরের বিবরণ
হিমোগ্লোবিনের কাজ
-
রক্তের হিমোগ্লোবিন প্রধানত শরীরে অক্সিজেন পৌঁছে দিতে সাহায্য করে।
-
এটি ফুসফুস থেকে অক্সিজেন সংগ্রহ করে শরীরের প্রত্যেকটি কোষে পৌঁছে দেয়, যাতে কোষগুলো স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে পারে।
-
হিমোগ্লোবিন কার্বন ডাই-অক্সাইডও বের করতে সাহায্য করে, যা কোষের বর্জ্য হিসেবে তৈরি হয়।
-
এছাড়া, হিমোগ্লোবিন রক্তকে লাল রঙ প্রদান করে।

0
Updated: 1 day ago
জারণ বিক্রিয়ায় কী ঘটে?
Created: 2 months ago
A
ইলেক্ট্রন গ্রহণ
B
ইলেক্ট্রন আদান-প্রদান
C
ইলেক্ট্রন বর্জন
D
শুধু তাপ উৎপন্ন হয়
রেডক্স বিক্রিয়া
-
জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় ইলেকট্রন এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যায়।
-
এই ধরনের বিক্রিয়াকে রেডক্স (Redox) বিক্রিয়া বলা হয়।
-
'রেডক্স' শব্দটি এসেছে দুইটি শব্দ থেকে—'রেডাকশন' (বিজারণ) ও 'অক্সিডেশন' (জারণ)।
-
বিজারণ অর্থ হলো ইলেকট্রন গ্রহণ করা, আর জারণ অর্থ ইলেকট্রন হারানো বা ছেড়ে দেওয়া।
-
জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় পরমাণুর জারণ সংখ্যা পরিবর্তিত হয়।
-
সব রেডক্স বিক্রিয়াই ইলেকট্রনের আদান-প্রদানের মাধ্যমে ঘটে।
উৎস: রসায়ন প্রথম পত্র, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 months ago
আল্ট্রাসনোগ্রাফিতে ব্যবহৃত শব্দের কম্পাঙ্ক কত?
Created: 3 weeks ago
A
০.০১-০১ মেগাহার্জ
B
০১-১০ মেগাহার্জ
C
১০-২০ মেগাহার্জ
D
২০-৩০ মেগাহার্জ
আল্ট্রাসনোগ্রাফি হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যা উচ্চ কম্পাঙ্কের শব্দের প্রতিফলনের উপর নির্ভরশীল, এবং এটি মূলত শরীরের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ বা টিস্যুর ছবি দেখার জন্য ব্যবহৃত হয়।
এই পদ্ধতিতে উচ্চ কম্পাঙ্কের শব্দ শরীরের ভেতরের অঙ্গ বা পেশি থেকে প্রতিফলিত হয় এবং প্রতিফলিত তরঙ্গের মাধ্যমে ঐ অঙ্গের একটি প্রতিবিম্ব (image) মনিটরের পর্দায় তৈরি করা হয়। আল্ট্রাসনোগ্রাফিতে সাধারণত শব্দের কম্পাঙ্ক 1-10 মেগাহার্টজ থাকে।
-
আল্ট্রাসনোগ্রাফির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিজ্ঞানে লক্ষ্য করা যায়।
-
এর মাধ্যমে ভ্রুণের আকার, পূর্ণতা, এবং স্বাভাবিক বা অস্বাভাবিক অবস্থান নির্ধারণ করা যায়।
-
প্রসূতিবিজ্ঞানে এটি একটি দ্রুত, নিরাপদ এবং নির্ভরযোগ্য কৌশল হিসেবে বিবেচিত।
-
আল্ট্রাসনোগ্রাফি ব্যবহার করে পিত্তপাথর, জরায়ুর টিউমার এবং অন্যান্য পেলভিক মাস সনাক্ত করা সম্ভব।
-
এক্স-রে বা অন্যান্য পদ্ধতির তুলনায় এটি অধিকতর নিরাপদ। তবে আল্ট্রাসাউন্ড ব্যবহার শুধুমাত্র সীমিত সময়ের জন্য করা উচিত।

0
Updated: 3 weeks ago
পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি ধাতু কোনটি?
Created: 2 months ago
A
লোহা
B
সিলিকন
C
পারদ
D
তামা
পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে পাওয়া যাওয়া ধাতুটি হলো অ্যালুমিনিয়াম।
ভূপৃষ্ঠে বিভিন্ন ধাতুর মধ্যে অ্যালুমিনিয়াম সবচেয়ে বেশি (প্রায় ৮.১%), এরপর রয়েছে লোহা (প্রায় ৫%) এবং ক্যালসিয়াম (প্রায় ৩.৬%)।
অ্যালুমিনিয়াম সাধারণত অন্যান্য মৌলিক পদার্থের সঙ্গে মিশে যৌগ তৈরি করে থাকে। এই যৌগগুলোকে অ্যালুমিনিয়ামের আকরিক বলা হয়। যেমন: বক্সাইট, ক্রায়োলাইট ও কোরানডাম।
তবে যদি কোনো প্রশ্নে অ্যালুমিনিয়াম অপশনে না থাকে, তাহলে পরবর্তী সর্বাধিক প্রচলিত ধাতু হিসেবে লোহা-কেই সঠিক উত্তর হিসেবে ধরা হবে।
তথ্যসূত্র: সাধারণ বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 months ago