A
নিউট্রন ও প্রোটন
B
ইলেকট্রন ও প্রোটন
C
নিউট্রন ও পজিট্রন
D
ইলেকট্রন ও পজিট্রন
উত্তরের বিবরণ
মৌলিক কণিকা (Elementary Particles)
-
পরমাণু তৈরি হয় সূক্ষ্ম কণিকাগুলো দিয়ে। এই কণিকাগুলোকে মৌলিক কণিকা বলা হয়।
-
পরমাণুর মধ্যে প্রধানত তিন ধরনের মৌলিক কণিকা থাকে:
১. ইলেকট্রন (Electron)
২. প্রোটন (Proton)
৩. নিউট্রন (Neutron) -
পরমাণুর কেন্দ্রে থাকে নিউক্লিয়াস (Nucleus)।
-
নিউক্লিয়াসে প্রোটন ও নিউট্রন অবস্থান করে।
-
ইলেকট্রন নিউক্লিয়াসের বাইরে ঘূর্ণায়মান অবস্থায় থাকে।
-
একটি পরমাণু আধান নিরপেক্ষ (Electrically Neutral), কারণ এতে প্রোটনের সংখ্যা = ইলেকট্রনের সংখ্যা।
উৎস: রসায়ন প্রথম পত্র, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 week ago
মহাজাগতিক রশ্মির আবিস্কারক-
Created: 2 weeks ago
A
হেস
B
আইনস্টাইন
C
টলেমি
D
হাবল
মহাজাগতিক রশ্মি ও আবিষ্কার
-
আবিষ্কারক: মহাজাগতিক রশ্মি (Cosmic rays) প্রথম আবিষ্কার করেন ভিক্টর ফ্রান্সিস হেস।
-
মহাজাগতিক রশ্মি কী?
পৃথিবীর বাইরের মহাশূন্য থেকে আসা উচ্চ শক্তিসম্পন্ন কণাগুলো যখন বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে, তখন তাদেরকেই মহাজাগতিক রশ্মি বলা হয়। -
কোথা থেকে আসে?
ধারণা করা হয়, ছায়াপথের বাইরে নক্ষত্র বিস্ফোরণ (Supernova) থেকে উৎপন্ন কণাই মূলত মহাজাগতিক রশ্মির প্রধান উৎস। -
গবেষণা ও আবিষ্কার:
ভিক্টর ফ্রান্সিস হেস বেলুনে যন্ত্রপাতি নিয়ে আকাশে পরীক্ষা চালান। তিনি দেখান যে, যে বিকিরণ বায়ুমণ্ডলকে আয়নিত করছে তার উৎস পৃথিবী নয়, বরং মহাশূন্য। এভাবেই মহাজাগতিক রশ্মির উপস্থিতি প্রমাণিত হয়। -
নোবেল পুরস্কার:
এই অসাধারণ আবিষ্কারের জন্য হেস ১৯৩৬ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পান। তিনি এই পুরস্কারটি আরেক বিজ্ঞানী কার্ল ডেভিড অ্যান্ডারসন-এর সাথে যৌথভাবে লাভ করেন। -
হেস সম্পর্কে তথ্য:
ভিক্টর ফ্রান্সিস হেস ছিলেন একজন অস্ট্রীয়-মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী।
উৎস: এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা, নোবেল প্রাইজ অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।

0
Updated: 2 weeks ago
কোন বিজ্ঞানী রোগজীবাণু তত্ত্ব উদ্ভাবন করেন?
Created: 1 month ago
A
ডারউইন
B
লুই পাস্তুর
C
প্রিস্টলী
D
ল্যাভয়সিয়ে
লুই পাস্তুর ছিলেন একজন ফরাসি রসায়নবিদ ও অণুজীববিজ্ঞানী।
তিনি রোগজীবাণু তত্ত্ব আবিষ্কার করেন, যা রোগের কারণ বোঝার ক্ষেত্রে বড় পরিবর্তন আনে।
১৮৮৫ সালে তিনি জলাতঙ্ক রোগের টিকা তৈরি করেন এবং টিকার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধে নতুন দিগন্তের সূচনা করেন।
এছাড়া, তিনি মুরগির কলেরা, গবাদি পশুর অ্যানথ্রাক্স রোগের টিকা তৈরি করেন এবং দুধ বা পানীয়কে জীবাণুমুক্ত করার জন্য ‘পাস্তুরাইজেশন’ নামের একটি পদ্ধতি উদ্ভাবন করেন।
উৎস: ব্রিটানিকা।

0
Updated: 1 month ago
এক গ্রাম পানির তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি হতে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে বৃদ্ধির জন্যে কত তাপের প্রয়োজন?
Created: 1 month ago
A
১০ ক্যালরি
B
২ ক্যালরি
C
৩ ক্যালরি
D
৪ ক্যালরি
তাপ
-
তাপ হলো এমন একটি শক্তি যা কোনো বস্তুর বা পদার্থের ভেতরের অণুগুলোর গতি থেকে তৈরি হয়। এই তাপই আমাদের কাছে ঠাণ্ডা বা গরম লাগার অনুভূতি দেয়।
-
তাপ হলো শক্তির একটি ধরনের রূপ।
-
তাই, তাপের পরিমাপের এককও শক্তির এককের মতোই হয়।
-
আধুনিক বিজ্ঞান অনুযায়ী, তাপের SI একক হলো জুল (J)।
-
আগে তাপ পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হতো ক্যালরি নামের একক।
-
১ গ্রাম পানির তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়াতে বা কমাতে যে পরিমাণ তাপ লাগে, তাকে ১ ক্যালরি বলা হয়।
-
আর ১ ক্যালরি তাপ শক্তি প্রায় ৪.২ জুল শক্তির সমান।
-
অর্থাৎ,
১ ক্যালরি = ৪.২ জুল -
উদাহরণস্বরূপ, ১ গ্রাম পানি ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস গরম করতে ৪.২ জুল তাপ দরকার।
-
আবার, যদি পানি ২০ ডিগ্রি থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে গরম হয়, অর্থাৎ ১০ ডিগ্রি বেড়ে যায়, তখন মোট ১০ ক্যালরি তাপ দরকার হয়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago