ইউরিয়া সার থেকে উদ্ভিদ কী খাদ্য উপাদান গ্রহন করে?
A
ফসফরাস
B
নাইট্রোজেন
C
পটাশিয়াম
D
সালফার
উত্তরের বিবরণ
ইউরিয়া সার
-
বাংলাদেশের ব্যবহৃত নাইট্রোজেনজাতীয় সারগুলির মধ্যে ইউরিয়া সবচেয়ে জনপ্রিয়।
-
ইউরিয়াতে নাইট্রোজেনের পরিমাণ সর্বাধিক থাকে, যা উদ্ভিদের বৃদ্ধি ও পুষ্টির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
-
প্রকৃতিতে, গৃহপালিত পশুর মূত্রেও ইউরিয়া থাকে এবং এটি মাটিতে প্রাকৃতিকভাবে যোগ হতে পারে।
-
উদ্ভিদ মূলত ইউরিয়া থেকে সরাসরি নাইট্রোজেন গ্রহণ করে।
-
জমিতে ইউরিয়া প্রয়োগ করলে, অনেক ফসল এটি রাসায়নিক বিক্রিয়ার প্রয়োজন ছাড়াই সরাসরি শোষণ করতে পারে।
-
যদি উদ্ভিদের পত্রে নাইট্রোজেনের অভাব দেখা যায়, তবে ইউরিয়ার দ্রবণ তৈরি করে সিঞ্চন পদ্ধতিতে পাতায় প্রয়োগ করলে উদ্ভিদ তা পত্র-রন্ধ্রের মাধ্যমে শোষণ করতে পারে।
-
এর ফলে, রোগাক্রান্ত বা দুর্বল শিকড়যুক্ত উদ্ভিদও দ্রুত সতেজ এবং সুস্থ হয়ে ওঠে।
উৎস: উদ্ভিদ পুষ্টি ও সার ব্যবস্থাপনা, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক যোগাযোগ কৃত্রিম উপগ্রহ কোনটি?
Created: 2 months ago
A
আর্লিবার্ড হল
B
এস্ট্রোলার হল
C
ওবেরী হল
D
কসমস
পৃথিবীর প্রথম বাণিজ্যিক যোগাযোগের কৃত্রিম উপগ্রহ ছিল ইনটেলসেট-১, যেটি আর্লি বার্ড (Early Bird) নামেও পরিচিত।
এই উপগ্রহটি ১৯৬৫ সালের ৬ এপ্রিল মহাশূন্যে পাঠানো হয়।
নাসা এটি পৃথিবীর উপরে একটি নির্দিষ্ট কক্ষপথে (geosynchronous orbit) স্থাপন করে।
উৎস: নাসার ওয়েবসাইট

0
Updated: 2 months ago
কোন মাধ্যমে শব্দের গতি সর্বাপেক্ষা কম?
Created: 2 months ago
A
শূন্যতায়
B
কঠিন পদার্থে
C
তরল পদাবায়বীয় পদার্থের্থে
D
বায়বীয় পদার্থে
শব্দের গতি:
- বায়বীয় পদার্থে শব্দের গতি সবচেয়ে কম।
- শব্দ এক প্রকার যান্ত্রিক তরঙ্গ। তাই শব্দ চলার জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন হয়।
- কঠিন পদার্থে শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি। যেমন- ইস্পাত, লোহা ইত্যাদি।
- তরলে পদার্থে শব্দের গতি কঠিন পদার্থের চেয়ে কম। যেমন- পানি।
- বায়বীয় পদার্থে শব্দের গতি সবচেয়ে কম।
- শূন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ শূন্য।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago
অপটিক্যাল ফাইবারে আলোর কোন ঘটনাটি ঘটে?
Created: 2 months ago
A
প্রতিসরণ
B
বিচ্ছুরণ
C
অপবর্তন
D
অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন
অপটিক্যাল ফাইবারে আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন
অপটিক্যাল ফাইবার হলো খুবই সরু ও চিকন কাঁচের সুতো, যা মানুষের চুলের মতো দেখতে এবং সহজে বাঁকানো যায়। এর কাজ হলো আলোক রশ্মি এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌঁছে দেওয়া।
যখন আলো ফাইবারের ভেতরে প্রবেশ করে, তখন তা কাঁচতন্তুর দেয়ালে লেগে বারবার পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ঘটায়। এভাবে প্রতিফলিত হতে হতে আলো শেষ প্রান্তে গিয়ে বের হয়।
👉 এই প্রক্রিয়ার জন্য আলো মাঝপথে বাইরে বের হয়ে যায় না এবং অনেক দূর পর্যন্ত একই শক্তি নিয়ে পৌঁছাতে পারে।
অপটিক্যাল ফাইবারের ব্যবহার
-
চিকিৎসা ক্ষেত্রে: ডাক্তাররা শরীরের ভেতরের অংশ যেমন পাকস্থলী, কোলন ইত্যাদি দেখার জন্য যে আলোক নল ব্যবহার করেন, সেটি অনেকগুলো অপটিক্যাল ফাইবার দিয়ে তৈরি।
-
টেলিযোগাযোগে: টেলিফোন বা ইন্টারনেট সিগন্যাল বহনে অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহার হয়। এর মাধ্যমে একসাথে অসংখ্য সংকেত পাঠানো যায় এবং সংকেত দুরত্বে গেলেও শক্তি হারায় না।
উৎস: বিজ্ঞান, অষ্টম শ্রেণি

0
Updated: 2 months ago