নিচের কোনটি প্রেমেন্দ্র মিত্র রচিত উপন্যাস?
A
পঞ্চশর
B
প্রথমা
C
কুয়াশা
D
মৃত্তিকা
উত্তরের বিবরণ
প্রেমেন্দ্র মিত্র
-
তিনি একাধারে কবি, কথাসাহিত্যিক, সাংবাদিক ও সম্পাদক।
-
জন্ম: ১৯০৪ সালের সেপ্টেম্বর, কাশিতে।
-
তিনি কল্লোল পত্রিকায় কাজ করতেন।
-
কলকাতার সাউথ সাবার্বন স্কুল থেকে ম্যাট্রিক (১৯২০) পাস করে সাহিত্য-সাধনায় মনোযোগী হন।
-
১৯২৩ সালে প্রবাসীতে ‘শুধু কেরাণী’ ও ‘গোপন চারিণী’ নামে দুটি গল্প প্রকাশিত হয়, এবং গল্প দুটি নিয়ে কল্লোল পত্রিকা গুরুত্বের সঙ্গে আলোচনা করে।
-
সাহিত্য-সাধনার প্রথমপর্বে তিনি ‘কৃত্তিবাস ভদ্র’ ছদ্মনামে লিখতেন।
তাঁর রচিত উপন্যাস
-
পাঁক
-
কুয়াশা
-
মিছিল
-
উপনয়ন
-
আগামীকাল
-
প্রতিশোধ
-
প্রতিধ্বনি ফেরে ইত্যাদি
তাঁর রচিত গল্পগ্রন্থ
-
পঞ্চশর
-
বেনামী বন্দর
-
পুতুল ও প্রতিমা
-
মৃত্তিকা ইত্যাদি
তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থ
-
প্রথমা
-
সম্রাট
-
ফেরারী ফৌজ
-
সাগর থেকে ফেরা
-
হরিণ চিতা চিল
-
কখনো মেঘ ইত্যাদি
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর, বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago
প্রদীপ নিবিয়া গেল!'-এ বিখ্যাত বর্ণনা কোন উপন্যাসের?
Created: 1 month ago
A
বঙ্কিমচন্দ্রের 'বিষবৃক্ষ
B
রবীন্দ্রনাথের 'চোখের বালি'
C
বঙ্কিমচন্দ্রের কপালকুণ্ডলা
D
রবীন্দ্রনাথের ‘যোগাযোগ’
‘কপালকুণ্ডলা’ উপন্যাস
-
প্রকাশকাল ও বৈশিষ্ট্য:
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের দ্বিতীয় উপন্যাস ‘কপালকুণ্ডলা’ প্রকাশিত হয় ১৮৬৬ সালে। রহস্যময় আবহ ও গভীর ভাবসম্প্রক্তির কারণে একে রোমান্সধর্মী উপন্যাস বলা হয়। -
কাহিনি সংক্ষেপ:
অরণ্যে এক কাপালিকের আশ্রয়ে বেড়ে ওঠা কন্যা কপালকুণ্ডলা। সমাজজীবন ও সংস্কারের সঙ্গে অপরিচিত এই কন্যার সঙ্গে নবকুমারের বিবাহকে কেন্দ্র করেই কাহিনি গড়ে ওঠে। কিন্তু সমাজজীবনের সঙ্গে কপালকুণ্ডলার অমিল ও দ্বন্দ্বই গল্পকে নিয়ে যায় করুণ পরিণতির দিকে। -
উপন্যাসের বৈশিষ্ট্য:
কাহিনিতে একদিকে আছে সম্রাট জাহাঙ্গিরের আমলের আগ্রার স্থাপত্য ও নগরজীবন, অন্যদিকে অরণ্য ও সমুদ্রের রহস্যময় পরিবেশ। প্রকৃতির সৌন্দর্য, কপালকুণ্ডলার রহস্যময় চরিত্র, এবং ট্র্যাজিক সমাপ্তিই এই উপন্যাসকে বঙ্কিমচন্দ্রের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রচনা হিসেবে চিহ্নিত করেছে। -
জনপ্রিয়তা:
বঙ্কিমচন্দ্র জীবিত থাকতেই এ উপন্যাসের আটবার সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছিল। অনেক সমালোচকের মতে, এটি তাঁর সেরা উপন্যাসগুলির একটি। -
উল্লেখযোগ্য চরিত্র:
-
কপালকুণ্ডলা
-
নবকুমার
-
কাপালিক
-
-
বিখ্যাত উক্তি:
-
“পথিক, তুমি পথ হারাইয়াছ।” — কপালকুণ্ডলার নবকুমারকে উদ্দেশ্য করে বলা সংলাপ।
-
“তুমি অধম, তাই বলিয়া আমি উত্তম না হইব কেন?”
-
“প্রদীপ নিবিয়া গেল।”
-
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর এবং বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কপালকুণ্ডলা উপন্যাস।

0
Updated: 1 month ago
'পদ' এর প্রকারভেদ এর অন্তর্ভুক্ত নয় কোনটি?
Created: 2 weeks ago
A
বিশেষ্য
B
অনুসর্গ
C
বিভক্তি
D
যােজক
বাংলা ভাষায় পদ বলতে বাক্যে ব্যবহৃত বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতুকে বোঝানো হয়। অন্যভাবে বলা যায়, শব্দ যখন বাক্যে ব্যবহৃত হয় তখন তার নাম হয় পদ।
বাক্যের অন্তর্গত এসব পদকে মোট আটটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। সেগুলো হলো—
-
বিশেষ্য
-
সর্বনাম
-
বিশেষণ
-
ক্রিয়া
-
ক্রিয়াবিশেষণ
-
অনুসর্গ
-
যোজক
-
আবেগ
(উৎস:

0
Updated: 2 weeks ago
আল মাহমুদ রচিত উপন্যাস -
Created: 2 weeks ago
A
পলাশ রাঙ্গা গাঁও
B
আগুনের মেয়ে
C
বখতিয়ারের ঘোড়া
D
পানকৌড়ির রক্ত
‘আগুনের মেয়ে’ আল মাহমুদ রচিত একটি উল্লেখযোগ্য উপন্যাস, যেখানে মানবজীবনের সংগ্রাম, সমাজবাস্তবতা এবং নারীর অবস্থান গভীরভাবে চিত্রিত হয়েছে। তাঁর উপন্যাসগুলোয় যেমন বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা ও ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটের প্রতিফলন দেখা যায়, তেমনি ফুটে ওঠে মানবিক মূল্যবোধ ও প্রেমের জটিলতা।
আল মাহমুদ ছিলেন আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রথিতযশা কবি, গল্পকার ও ঔপন্যাসিক। তাঁর জন্ম ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মোড়াইল গ্রামে। তাঁর প্রকৃত নাম মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ। সাহিত্যজীবনে তিনি শুধু কবিতা নয়, উপন্যাস ও গল্পের মাধ্যমেও তাঁর চিন্তা, আদর্শ ও সমাজদর্শন প্রকাশ করেছেন। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে তিনি ‘দৈনিক গণকণ্ঠ’ পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন। তাঁর সর্বাধিক পরিচিত কাব্যগ্রন্থ ‘সোনালী কাবিন’ (১৯৭৩), যা বাংলা আধুনিক কবিতার এক মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত।
আল মাহমুদের প্রধান কাব্যগ্রন্থসমূহ
-
লোক লোকান্তর
-
সোনালী কাবিন
-
কালের কলস
-
অদৃষ্টবাদীদের রান্নাবান্না
-
পাখির কাছে ফুলের কাছে
-
দোয়েল ও দয়িতা
-
দ্বিতীয় ভাঙন
-
বখতিয়ারের ঘোড়া
-
প্রেমের কবিতা
আল মাহমুদের প্রধান উপন্যাসসমূহ
-
কাবিলের বোন
-
চেহারার চতুরঙ্গ
-
উপমহাদেশ
-
ডাহুকী
-
আগুনের মেয়ে
আল মাহমুদের প্রধান গল্পগ্রন্থসমূহ
-
পানকৌড়ির রক্ত
-
ময়ূরীর মুখ
-
গন্ধবণিক
-
সৌরভের কাছে পরাজিত

0
Updated: 2 weeks ago