কোপেনহেগেন কোন দেশের রাজধানী?
A
ডেনমার্ক
B
বেলজিয়াম
C
ভিয়েতনাম
D
আর্মেনিয়া
উত্তরের বিবরণ
ডেনমার্ক
ডেনমার্ক ইউরোপের উত্তর-পশ্চিম অংশে অবস্থিত একটি দেশ। এটি স্ক্যান্ডিনেভিয়ার গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং নর্ডিক দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। সরকারিভাবে দেশটির নাম “কিংডম অফ ডেনমার্ক”। রাজধানী হল কোপেনহেগেন, আর বৃহত্তম শহরগুলোর মধ্যে আরহুস এবং আলব্রোগা রয়েছে। ডেনমার্কের সরকারি ভাষা হলো ডেনিশ, এবং দেশের জাতীয় পতাকা ১২১৯ সাল থেকে ব্যবহৃত হচ্ছে।
অন্য দেশের উদাহরণ:
-
বেলজিয়ামের রাজধানী: ব্রাসেলস
-
ভিয়েতনামের রাজধানী: হানয়
-
আর্মেনিয়ার রাজধানী: ইয়েরেভান
উৎস: Britannica

0
Updated: 1 month ago
Almond ও Powel চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠীকে বিভক্ত করেছেন-
Created: 1 month ago
A
৩ ভাগে
B
৪ ভাগে
C
৫ ভাগে
D
৬ ভাগে
চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী
রাষ্ট্রবিজ্ঞানে চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী বলতে কী বোঝায়, তা নিয়ে পণ্ডিতদের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন মত পাওয়া যায়।
-
কেউ একে স্বার্থকামী গোষ্ঠী বলেছেন,
-
কেউ আবার রাজনৈতিক গোষ্ঠী বা মনোভাবকেন্দ্রিক গোষ্ঠী বলেও উল্লেখ করেছেন।
🔹 অধ্যাপক ফাইনার চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠীকে লবি (Lobby) হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন।
🔹 অধ্যাপক এলান পটার একে সুসংবদ্ধ গোষ্ঠী বলে আখ্যায়িত করেছেন।
যেমন: শিক্ষক সমিতি, ব্যবসায়ী সমিতি, ট্রেড ইউনিয়ন, শ্রমিক সংঘ ইত্যাদি।
অধ্যাপক এলান আর. বল এর মতে, চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী গড়ে ওঠে সমমনোভাবাপন্ন সদস্যদের মিলিত প্রচেষ্টায়। তিনি এ ধরনের গোষ্ঠীকে দুই ভাগে ভাগ করেছেন—
-
স্বার্থকারী গোষ্ঠী (Interest Group)
-
সমদৃষ্টিসম্পন্ন গোষ্ঠী (Attitude Group)
অধ্যাপক মাইরন উহনার বলেছেন—
চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী হলো এমন এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, যা সরকারী কাঠামোর বাইরে থেকে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করে। এর উদ্দেশ্য হলো সরকারি কর্মকর্তা নির্বাচন, নিয়োগ কিংবা সরকারি নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে প্রভাব ফেলা।
অধ্যাপক অ্যালমন্ড ও পাওয়েল চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠীকে এক ধরণের স্বার্থকামী গোষ্ঠী হিসেবে দেখেছেন। তাঁদের মতে, সমাজে বিদ্যমান এসব গোষ্ঠীকে চার ভাগে ভাগ করা যায়—
-
স্বতঃস্ফূর্ত স্বার্থকামী গোষ্ঠী,
-
সংগঠনভিত্তিক স্বার্থকামী গোষ্ঠী,
-
অসংগঠিত স্বার্থকামী গোষ্ঠী,
-
প্রাতিষ্ঠানিক স্বার্থকামী গোষ্ঠী।
উৎস: রাষ্ট্রবিজ্ঞান-৩, স্নাতক শ্রেণি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 month ago
কোনটি জাতিসংঘের সহযোগী নয়?
Created: 1 month ago
A
আইএলও
B
হু (WHO)
C
ASEAN (আশিয়ান)
D
উপরের সবকটি
ASEAN
-
ASEAN এর পূর্ণরূপ: Association of Southeast Asian Nations।
-
এটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর একটি অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক জোট।
-
প্রতিষ্ঠার তারিখ: ৮ আগস্ট, ১৯৬৭।
-
সদরদপ্তর: জাকার্তা, ইন্দোনেশিয়া।
-
বর্তমান সদস্য দেশ সংখ্যা: ১০টি।
-
সদস্য দেশগুলো:
-
মালয়েশিয়া
-
থাইল্যান্ড
-
ফিলিপাইন
-
সিঙ্গাপুর
-
ইন্দোনেশিয়া
-
ব্রুনাই
-
ভিয়েতনাম
-
লাওস
-
মিয়ানমার
-
কম্বোডিয়া
-
-
বর্তমান ASEAN সভাপতি দেশ: ইন্দোনেশিয়া।
-
ASEAN আঞ্চলিক ফোরাম (ARF) এর সদস্য সংখ্যা: ২৭টি দেশ।
-
উল্লেখযোগ্য: বাংলাদেশ ARF-এর সদস্য।
-
অন্যান্য তথ্য:
-
ILO (International Labour Organization) এবং WHO (World Health Organization) হলো জাতিসংঘের সহযোগী সংস্থা।
উৎস: ASEAN অফিসিয়াল ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
IUCN এর কাজ হলাে বিশ্বব্যাপী-
Created: 1 month ago
A
পানি সম্পদ রক্ষা করা
B
সন্ত্রাস দমন করা
C
প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষা করা
D
পরিবেশ দূষণ রােধ করা
IUCN বা International Union for the Conservation of Nature হলো একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা যা বিশ্বের জীববৈচিত্র্য এবং প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণে কাজ করে। এই সংস্থার লক্ষ্য হলো প্রাকৃতিক সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার ও সংরক্ষণ নিশ্চিত করা এবং প্রজাতির অস্তিত্ব রক্ষা করা।
-
প্রতিষ্ঠা: ৫ অক্টোবর, ১৯৪৮, ফ্রান্সের ফন্টেইনব্লিউতে।
-
সদর দপ্তর: গ্লান্ড, সুইজারল্যান্ড।
-
কার্যক্রম: বিশ্বের ১৭০টির অধিক দেশে কাজ করছে।
-
উদ্দেশ্য: বিশ্বব্যাপী প্রাকৃতিক সম্পদ এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ।
-
প্রজাতির বিভাগ: IUCN প্রজাতিকে নয়টি বিভাগে ভাগ করে—মূল্যায়ন করা হয়নি, ডেটার ঘাটতি, ন্যূনতম উদ্বেগ, কাছাকাছি হুমকির মুখে, ঝুঁকিপূর্ণ, বিপন্ন, গুরুতরভাবে বিপন্ন, বন্য অঞ্চলে বিলুপ্ত এবং বিলুপ্ত।
-
প্রথম অধিবেশন: ১৯৪৮ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ৭ অক্টোবর ফ্রান্সের ফন্টেইনব্লিউতে।
-
দ্বিতীয় অধিবেশন: বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে অনুষ্ঠিত।

0
Updated: 1 month ago