'তাহরির স্কয়ার' কোথায় অবস্থিত?
A
সিউল
B
আম্মান
C
কায়রো
D
তেহরান
উত্তরের বিবরণ
তাহরির স্কয়ার (Tahrir Square)
-
মিশরের রাজধানী কায়রোতে অবস্থিত।
-
এটি কায়রোর একটি প্রধান জনসমাগমস্থল, যেখানে বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড হয়।
রেড স্কয়ার (Red Square)
-
রাশিয়ার রাজধানী মস্কোর কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত।
-
এটি একটি ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থান, যেখানে সমৃদ্ধ স্থাপত্য নিদর্শন দেখা যায়।
-
রাশিয়ার প্রশাসনিক ক্ষমতার মূল কেন্দ্র ক্রেমলিন এই স্কয়ারের পশ্চিম পাশে অবস্থিত।
-
রেড স্কয়ারে শায়িত রয়েছেন রুশ বিপ্লবের নেতা ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিন।
তাকসিম স্কয়ার (Taksim Square)
-
তুরস্কের ইস্তাম্বুল শহরে অবস্থিত।
-
এখানে প্রধানত ইস্তাম্বুলের অমুসলিম সম্প্রদায়ের বসবাস।
-
তাকসিম স্কয়ারের মাধ্যমে সেক্যুলার তুরস্কের প্রতীক হিসেবে পরিচিত।
উৎস: Britannica

0
Updated: 1 month ago
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?
Created: 2 months ago
A
লন্ডন
B
ব্রাসেলস
C
বন
D
প্যারিস
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (EU)
-
ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা EU হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক জোট।
-
এটি গঠিত হয়েছে ১ নভেম্বর, ১৯৯৩ সালে।
-
এর প্রধান কার্যালয় বেলজিয়ামের ব্রাসেলস শহরে।
-
শুরুতে এই জোটে ছিল ৬টি দেশ।
-
বর্তমানে EU-ভুক্ত দেশের সংখ্যা ২৭টি।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য দেশগুলো হলো
অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, বুলগেরিয়া, ক্রোয়েশিয়া, সাইপ্রাস, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রীস, হাঙ্গেরি, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, লুক্সেমবার্গ, মাল্টা, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, রোমানিয়া, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, স্পেন এবং সুইডেন।
আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
-
EU-এর একক মুদ্রার নাম ইউরো।
-
ইউরো মুদ্রার ধারণা দিয়েছিলেন অর্থনীতিবিদ রবার্ট মুন্ডেল।
-
ইউরো চালু হয় ১ জানুয়ারি, ১৯৯৯ সালে।
-
EU দেশগুলোর সীমান্ত রক্ষার জন্য একটি বাহিনী রয়েছে, যার নাম FRONTEX।
তথ্যসূত্র: ইউরোপীয় ইউনিয়নের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট

0
Updated: 2 months ago
মিয়ানমারের নির্বাসিত সরকারের নাম -
Created: 1 month ago
A
এনএলডি সরকার
B
ন্যাশনাল ইউনিটি সরকার
C
বার্মিজ গভর্নমেন্ট ইন এক্সাইল
D
অং সান সু চি সরকার
ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট (NUG) হলো মিয়ানমারের একটি বেসরকারি প্রশাসন, যা মূলত সেনা অভ্যুত্থানের বিরোধী অ্যাক্টিভিস্ট ও রাজনীতিবিদদের দ্বারা গঠিত। এর পক্ষে জনসমর্থন রয়েছে এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন এই প্রশাসনকে স্বীকৃতি দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় এদের প্রতিনিধিত্বমূলক অফিস রয়েছে। ইউনাইটেড ইন্সটিটিউট অব পিসের তথ্য অনুযায়ী, কারেন, কাচিন, কারেন্নি ও শিন জাতিগত গোষ্ঠীর প্রতিনিধিরা গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত প্রশাসন হিসেবে এনইউজির সঙ্গে সম্পৃক্ত।
-
ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট হচ্ছে মিয়ানমারের এক ধরনের ‘নির্বাসিত সরকার’।
-
বিভিন্ন জাতিগত গোষ্ঠীর সমন্বয়ে গঠিত এই সরকার রাষ্ট্র ক্ষমতায় না থাকলেও জান্তা সরকারের বিরোধীপক্ষ হিসেবে কাজ করে।
-
পূর্বে নির্বাচিত কিছু সংসদ সদস্য ও আইনপ্রণেতা ২০২১ সালের সেনা অভ্যুত্থানের পর এই সরকার গঠন করেন।
-
থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স (3BHA) গঠন করেছে কোকাং এমএনডিএএ (মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি), তাং টিএনএলএ (তাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি) এবং আরাকান আর্মি।
-
এই তিনটি সশস্ত্র গোষ্ঠী ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্টকে সমর্থন প্রদান করছে।

0
Updated: 1 month ago
২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত জি-সেভেন শীর্ষ সম্মেলনের পর যৌথ ঘোষণার স্বাক্ষর প্রদানে কোন দেশ বিরত ছিল?
Created: 1 month ago
A
যুক্তরাষ্ট্র
B
ফ্রান্স
C
জার্মানি
D
ইতালি
২০১৮ সালে কানাডার কুইবেক অঙ্গরাজ্যের লা মালাবে অনুষ্ঠিত জি-৭ এর ৪৪তম শীর্ষ সম্মেলনের যৌথ ঘোষণায় যুক্তরাষ্ট্র স্বাক্ষর করতে অনড় ছিল।
জি-৭ (G-7) সংক্রান্ত তথ্য:
-
পূর্ণরূপ: Group of Seven।
-
এটি বিশ্বের শিল্পোন্নত ৭টি দেশের একটি আন্তঃরাষ্ট্রীয় জোট।
-
প্রতিষ্ঠিত: ১৫ নভেম্বর ১৯৭৫, ফ্রান্সের প্রস্তাবিত উদ্যোগে।
-
বর্তমান সদস্য দেশ: যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান ও কানাডা।
-
এদের মধ্যে একমাত্র এশীয় দেশ: জাপান।
-
আগে G-7 এর সদস্য সংখ্যা ৮টি ছিল, কিন্তু ২০১৪ সালে রাশিয়ার সদস্যপদ স্থগিত হওয়ায় বর্তমানে এটি G-7 নামে পরিচিত।
৫০তম জি-৭ শীর্ষ সম্মেলন (২০২৪, ইতালি):
-
আলোচনার প্রধান বিষয়বস্তু ছিল: ইউক্রেনকে সহায়তা, গাজায় যুদ্ধবিরতি, অভিবাসন নীতি, আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক নিরাপত্তা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), এবং চীনের বাণিজ্য নীতি।
-
এছাড়া আফ্রিকা এবং ভূমধ্যসাগর অঞ্চলের নিরাপত্তা বিষয়ক বিষয়ও আলোচিত হয়েছে।
-
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সহ অন্যান্য দেশগুলোর (জাপান, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, কানাডা, যুক্তরাজ্য) রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানেরা সবুজ প্রযুক্তি ও ন্যায্য ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে আলোচনায় অংশ নিয়েছেন।
-
সম্মেলনে রাশিয়ার সামরিক সম্প্রসারণ নীতির প্রতি চীনের সমর্থন বিষয়ক আলোচনা ও হয়েছে।
উৎস: G-7 ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago