A
সোমেশ্বরী
B
আত্রাই
C
নিতাই
D
বাঙালি
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
গারো পাহাড়
-
বাংলাদেশের বৃহত্তম ও সর্বোচ্চ পাহাড়।
-
অবস্থান: উত্তর-পূর্ব বাংলাদেশ, পূর্ব-পশ্চিম বরাবর বিস্তৃত।
-
পাদদেশে অবস্থিত জেলা: ময়মনসিংহ, নেত্রকোণা, কিশোরগঞ্জ।
-
মোট আয়তন: প্রায় ৮,১৬৭ বর্গকিমি।
-
সর্বোচ্চ শৃঙ্গ: নকরেক (ভারত অংশে)।
-
উচ্চতা: ৪,৬৫২ ফুট ≈ ১,৪০০ মিটার।
-
প্রধান শহর: তুরা।
-
প্রধান নদী: সোমেশ্বরী/সিমসাং নদী।
সোমেশ্বরী/সিমসাং নদী
-
উৎপত্তি: ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গারো পাহাড় থেকে।
-
প্রধান ঝর্ণাধারা: বিঞ্চুরীছড়া, বাঙাছড়া; পশ্চিম দিক থেকে রমফা নদী এর স্রোতধারা যুক্ত।
-
বাংলাদেশের প্রবেশ: নেত্রকোণার দুর্গাপুরে।
-
মোড়ল নদীতে মিলন: সুনামগঞ্জের জামালগঞ্জে বাউলাই নদী।
-
প্রাচীন নাম: সিমসাং।
অন্যান্য নদী
-
নিতাই নদী: ভারতের পশ্চিম ও দক্ষিণ গারো পাহাড় থেকে উৎপন্ন, বাংলাদেশের ময়মনসিংহ ও নেত্রকোণা দিয়ে প্রবাহিত।
-
বাঙালি নদী: উৎপত্তি নীলফামারী জেলার তিস্তা নদী, পরে গাইবান্ধা ও বগুড়া দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বাঙালি নাম ধারণ।

0
Updated: 1 week ago
ওডারনীস নদী -
Created: 3 months ago
A
পূর্ব জার্মানি ও পোল্যান্ডের মধ্যে সীমা নির্ধারক
B
পশ্চিম জার্মানি ও চেক প্রজাতন্ত্রের মধ্যে সীমা নির্ধারক
C
পশ্চিম জার্মানি ও পোল্যান্ডের মধ্যে সীমা নির্ধারক
D
সংযুক্ত জার্মান ও ফ্রান্সের মধ্যে সীমা নির্ধারক
ওডারনীস নদী পূর্ব জার্মানি ও পোল্যান্ডের মধ্যে সীমা নির্ধারক।
🔹 ওডার নদী
-
ওডার উত্তর-মধ্য ইউরোপের একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী ও পরিবহন পথ।
-
এটি চেক প্রজাতন্ত্রের ওলোমুকের কাছে উৎপত্তি লাভ করে এবং উত্তর-পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়ে পোল্যান্ডে প্রবেশ করে।
-
রাসিবর্জ, ওপোলে, রোকলভ, কোস্ত্রজিন হয়ে সজেসিনের কাছে বাল্টিক সাগরে পতিত হয়।
-
নদীটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৯১২ কিলোমিটার এবং রাসিবর্জ পর্যন্ত এটি নাব্য।
-
এটি খালপথের মাধ্যমে পূর্ব জার্মানির স্প্রে, হাভেল ও লাবে নদীর সঙ্গে সংযুক্ত।
🔹 ওডার-নীস লাইন
-
ওডার ও নীস নদীকে কেন্দ্র করে গঠিত এই সীমারেখা জার্মানি ও পোল্যান্ডের আন্তর্জাতিক সীমা নির্ধারণ করে।
-
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী পটসডাম সম্মেলনে এই সীমারেখা নির্ধারণ করা হয় (১৯৪৫)।
-
যুদ্ধের আগে ওডার নদী সম্পূর্ণভাবে জার্মান ভূখণ্ডে প্রবাহিত ছিল।
-
জার্মানির পরাজয়ের পর সীমারেখাটি সাময়িকভাবে কার্যকর হয় এবং পশ্চিম জার্মানি ১৯৭০ সালে এটিকে স্বীকৃতি দেয়।
-
১৯৯০ সালে পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানির একত্রীকরণের পর এই সীমারেখা স্থায়ীভাবে কার্যকর হয়।
উৎস: Britannica

0
Updated: 3 months ago
বাংলাদেশের কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায়?
Created: 1 month ago
A
লুসাই পাহাড়
B
সিকিমের পাবর্ত্য অঞ্চল
C
তিব্বতের মানোস সরোবর
D
নাগা-মনিপুর অঞ্চলের বোরাক নদী
কর্ণফুলী নদী
-
কর্ণফুলী নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী।
-
এটি ভারতের মিজোরাম রাজ্যের লুসাই পাহাড় থেকে শুরু হয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রাম শহরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে চট্টগ্রামের পতেঙ্গার কাছে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে মিশেছে।
-
এই নদীর মোহনায় চট্টগ্রাম বন্দর অবস্থিত, যা বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর।
-
নদীটির মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ৩২০ কিলোমিটার।
-
এটি চট্টগ্রাম ও রাঙামাটির অন্যতম প্রধান নদী।
-
কর্ণফুলী হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে খরস্রোতা (দ্রুতগামী ও স্রোতস্বীনি) নদী।
কর্ণফুলীর উপনদী
-
ইছামতি, হালদা, তুইলিয়ান পুই (সাজাল লুই), থেগা (কাওপুই), শুভলং-মরম ছড়া, ভান্দরজুরি খাল, শাইলক খাল, হীরার ছড়া।
শাখা নদী
-
কর্ণফুলীর কোনো শাখা নদী নেই।
কাপ্তাই বাঁধ
-
১৯৬৪ সালে কর্ণফুলী নদীর ওপর একটি বাঁধ তৈরি করা হয়, যার নাম কাপ্তাই বাঁধ। এটি রাঙামাটি জেলার কাপ্তাই উপজেলায় অবস্থিত।
-
এই বাঁধের পানির মাধ্যমে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
বিভিন্ন নদীর উৎপত্তিস্থল
-
পদ্মা নদী: ভারতের হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে গঙ্গা নামে উৎপন্ন হয়ে বাংলাদেশে এসে পদ্মা নামে পরিচিত।
-
মেঘনা নদী: ভারতের আসামের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন।
-
যমুনা নদী: ভারতের কৈলাশ শৃঙ্গের মানস সরোবর হ্রদ থেকে ব্রহ্মপুত্র নামে উৎপন্ন হয়ে বাংলাদেশে যমুনা নামে পরিচিত।
-
করতোয়া নদী: ভারতের সিকিম রাজ্যের পার্বত্য অঞ্চল থেকে উৎপন্ন।
-
সাঙ্গু নদী: মিয়ানমার ও বাংলাদেশের সীমান্তে অবস্থিত আরাকান পাহাড় থেকে উৎপন্ন।
-
হালদা নদী: বাংলাদেশের খাগড়াছড়ি জেলার বাদানাতলী পাহাড় থেকে উৎপন্ন।
-
মহানন্দা নদী: ভারতের দার্জিলিং জেলার মহালড্রীম এলাকা থেকে উৎপন্ন।
তথ্যসূত্র: জাতীয় তথ্য বাতায়ন (Bangladesh National Information Portal)

0
Updated: 1 month ago
পুনর্ভবা, নাগর ও টাঙ্গন কোন নদীর উপনদী?
Created: 1 month ago
A
মহানন্দা
B
ভৈরব
C
কুমার
D
বড়াল
পুনর্ভবা, নাগর ও টাঙ্গন মহানন্দার উপনদী
• মহানন্দা (Mahananda):
- হিমালয়ের পাদদেশে দার্জিলিং এর নিকটবর্তী মহালড্রীম পর্বত হতে মহানন্দা নদী উৎপত্তি হয়েছে।
- ভারতের জলপাইগুড়ি জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে পঞ্চগড় জেলার তেঁতুলিয়া উপজেলার সীমান্ত এলাকা দিয়ে প্রবাহিত হয়ে পুনরায় ভারতে প্রবেশ করে। অত:পর ভারতের পূর্ণিয়া ও মালদহ জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে চাপাইনবাবগঞ্জের নিকট বাংলাদেশে পুনরায় প্রবেশ করে গোদাগাড়ির কাছে পদ্মার মিলিত হয়েছে।
- পুনর্ভবা, নাগর ও টাঙ্গন এর উপনদী।
সূত্র: ভূগোল ও পরিবেশ, নবম-দশম শ্রেণি, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 1 month ago