ড. মুহাম্মদ ইউনূস কত সালে স্বাধীনতা পদক লাভ করেন?
A
১৯৮২ সালে
B
১৯৮৭ সালে
C
১৯৮৯ সালে
D
১৯৯৮ সালে
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
ড. মুহাম্মদ ইউনূস
-
বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধান উপদেষ্টা।
-
নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদ।
-
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক ছিলেন।
-
ক্ষুদ্রঋণ (Microcredit) ব্যবস্থার জনক।
-
গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা।
-
২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেছেন মুহাম্মদ ইউনূস ও গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে।
-
১৯৮৭ সালে স্বাধীনতা পদক লাভ করেন।

0
Updated: 1 week ago
বাংলাদেশের কোন স্থপতি যুক্তরাষ্ট্রের সিয়ার্স টাওয়ারের নকশা প্রণয়ন করেন?
Created: 1 week ago
A
তানভীর কবির
B
এহসান খান
C
রোহানি বাহারিন
D
ফজলুর রহমান খান
ফজলুর রহমান খান (এফ. আর. খান)
-
পূর্ণ নাম: ফজলুর রহমান খান
-
জন্ম: ৩ এপ্রিল, ১৯২৯ — ঢাকা
-
মৃত্যু: ২৬ মার্চ, ১৯৮২ — জেদ্দা
-
পরিচিতি: বাংলাদেশি-আমেরিকান স্থপতি ও পুরকৌশলী, বিংশ শতকের শ্রেষ্ঠ প্রকৌশলীদের অন্যতম। তাঁকে বলা হয় “স্থাপত্যশিল্পের আইনস্টাইন”।
প্রধান অবদানসমূহ
-
আকাশচুম্বী ভবনের নকশা:
-
শিকাগোর সিয়ার্স টাওয়ার (বর্তমানে উইলিস টাওয়ার)
-
শিকাগোর জন হ্যানকক সেন্টার
-
সৌদি আরবের বাদশাহ আব্দুল আজিজ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের হজ টার্মিনাল
-
বাদশাহ আব্দুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য মডেল
-
-
প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন:
-
“Tube in Tube” পদ্ধতির উদ্ভাবক → এতে একশত তলা বা তার বেশি উঁচু ভবন স্বল্প ব্যয়ে ও অধিক স্থিতিশীলভাবে নির্মাণ করা সম্ভব হয়।
-
পেশাগত জীবন
-
১৯৫৫ সালে শিকাগো শহরের স্কিডমোর, ওউইং ও মেরিল (SOM) নামের বিখ্যাত প্রকৌশল প্রতিষ্ঠানে প্রকল্প প্রকৌশলী হিসাবে যোগদান করেন।
-
১৯৭২ সালে Engineering News Record তাঁকে “Man of the Year” ঘোষণা করে।
-
পাঁচবার স্থাপত্যশিল্পে সর্বাধিক অবদানকারী ব্যক্তিত্ব হিসেবে স্বীকৃতি পান।
-
১৯৭৪ সালে Newsweek ম্যাগাজিন তাঁকে মার্কিন স্থাপত্যের শীর্ষ ব্যক্তিত্ব হিসেবে প্রচ্ছদ কাহিনিতে স্থান দেয়।
সম্মাননা
-
১৯৯৮ → শিকাগোর সিয়ার্স টাওয়ারের পাদদেশে একটি সড়কের নামকরণ হয় “Fazlur R. Khan Way”।
-
১৯৯৯ → বাংলাদেশ সরকার তাঁকে মরণোত্তর স্বাধীনতা পদক প্রদান করে।
-
একইসাথে তাঁর স্মরণে একটি স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করা হয়।

0
Updated: 1 week ago
হামহাম জলপ্রপাত বাংলাদেশের কোন জেলায় অবস্থিত?
Created: 1 week ago
A
সিলেট
B
রাঙামাটি
C
বান্দরবান
D
মৌলভীবাজার
হামহাম জলপ্রপাত
-
অবস্থান: মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার রাজকান্দি সংরক্ষিত বনাঞ্চলের কুরমা বন বিটে।
-
ধরণ: প্রাকৃতিক জলপ্রপাত, যা "চিতা ঝর্ণা" নামেও পরিচিত।
-
উচ্চতা: ১৩৫–১৭০ ফুট।
-
আবিষ্কার: ২০১০ খ্রিস্টাব্দের শেষাংশে পর্যটক ও গাইড শ্যামল দেববর্মার দ্বারা।
যাত্রাপথ ও পরিবেশ
-
প্রবেশপথ: কুড়মা বন বিটের চম্পারায় চা বাগান হয়ে জলপ্রপাত পর্যন্ত প্রায় ৭ কিমি পথ।
-
পথের বৈশিষ্ট্য: খাড়া টিলা, ঝিরিপথ, ছড়ার কাদামাটি।
-
প্রকৃতি:
-
বনাঞ্চলে কলাগাছ, জারুল, চিকরাশি, কদম গাছ।
-
রঙিন প্রজাপতি উড়ে বেড়ায়।
-
ডুমুর ও বেত বাগানে অসংখ্য চশমাপড়া হনুমান।
-
বাঁশের বিভিন্ন প্রজাতি যেমন ডলু, মুলি, মির্তিঙ্গা, কালি ইত্যাদি।
-

0
Updated: 1 week ago