হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কত সালে নেপালের রাজগ্রন্থাগার থেকে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন?
A
১৯১৭ সালে
B
১৯০৭ সালে
C
১৯১৬ সালে
D
১৯০৫ সালে
উত্তরের বিবরণ
চর্যাপদ
-
বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের একমাত্র নির্ভরযোগ্য ঐতিহাসিক নিদর্শন।
-
১৮৮২ সালে Sanskrit Buddhist Literature in Nepal গ্রন্থে রাজা রাজেন্দ্রলাল মিত্র নেপালের বৌদ্ধতান্ত্রিক সাহিত্যের কথা প্রথম প্রকাশ করেন।
-
মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজগ্রন্থাগার থেকে চর্যাপদের কতকগুলো পদ আবিষ্কার করেন।
-
তাঁর সম্পাদনায় বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ ১৯১৬ সালে (১৩২৩ বঙ্গাব্দ) চারটি পুঁথি একত্রে ‘হাজার বছরের পুরাণ বাংলা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা’ নামে প্রকাশ করে।
উৎস: বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস, মাহবুবুল আলম

0
Updated: 1 month ago
'কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিল, সে মরে নাই' - উক্তিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন গল্প থেকে নেয়া?
Created: 1 month ago
A
কাবুলিওয়ালা
B
পোস্টমাস্টার
C
নষ্টনীড়
D
জীবিত ও মৃত
‘জীবিত ও মৃত’ (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)
-
রচনাকাল: ১৮৯২ খ্রি.
-
বাংলা ছোটগল্প; রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত।
-
অন্তর্ভুক্ত: ‘গল্পগুচ্ছ’।
-
বৈশিষ্ট্য:
-
অতিপ্রাকৃত গল্প ও ব্যঙ্গাত্মক উপমার মিশ্রণ।
-
যদিও এটি নিখুঁত অতিপ্রাকৃত গল্প নয়।
-
-
প্রধান চরিত্র: কাদম্বিনী।
-
কাদম্বিনীর অস্তিত্ব অতিপ্রাকৃতভাবে চিত্রিত।
-
জীবন ও মৃত্যুর মাঝখানে আটকে থাকার রহস্যই গল্পের মূল বিষয়।
-
-
উল্লেখযোগ্য উক্তি:
“কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিল, সে মরে নাই।”

0
Updated: 1 month ago
অক্ষয়কুমার অবসর নিলে 'তত্ত্ববোধিনী' পত্রিকার সম্পাদক হন কে?
Created: 1 month ago
A
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
B
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
C
দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর
D
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
✦ তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা
-
প্রকাশকাল: ১৬ আগস্ট, ১৮৪৩ খ্রিস্টাব্দে।
-
প্রতিষ্ঠাতা পৃষ্ঠপোষক: দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
-
প্রথম সম্পাদক: অক্ষয়কুমার দত্ত।
-
সম্পাদনা দায়িত্বকাল: অক্ষয়কুমার দত্ত ১৮৪৩ – ১৮৫৫ পর্যন্ত।
-
বৈশিষ্ট্য:
-
উদার, বিজ্ঞানমনস্ক ও দেশসচেতন পত্রিকা।
-
বাঙালি সমাজে জাগরণ ও আধুনিক চিন্তার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
-
-
পরবর্তী সম্পাদক: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
-
বিশেষ তথ্য: অক্ষয়কুমারের সম্পাদনা-কালকে পত্রিকার স্বর্ণযুগ বলা হয়।

0
Updated: 1 month ago
‘শূন্যপুরাণ’ কাব্যগ্রন্থটি কীসের নিদর্শন?
Created: 1 month ago
A
গদ্য কাব্য
B
মহাকাব্য
C
চম্পুকাব্য
D
নাট্যকাব্য
'শূন্যপুরাণ':
- রামাই পণ্ডিত রচিত বৌদ্ধ ধর্মের তত্ত্বীয় গ্রন্থের নাম ‘শূন্যপুরাণ’।
- মূল গ্রন্থে ধর্মপূজার যে বিবরণ আছে তাতে বৌদ্ধধর্মের শূন্যবাদ ও হিন্দু লোকধর্মের মিশ্রণ ঘটেছে।
- শূন্যপুরাণ বিশেষভাবে ধর্মপূজা পদ্ধতি।
- কাব্যগ্রন্থটি ৫১ টি অধ্যায়ে বিভক্ত।
- শূন্যপুরাণ চম্পুকাব্যের নিদর্শন।
- গদ্য ও পদ্য মিশ্রিত কাব্যকে চম্পুকাব্য বলে।
- বিশ্বকোষ প্রণেতা নগেন্দ্রনাথ বসু তিনটি পুথির পাঠ সংগ্রহ করে ১৩১৪ বঙ্গাব্দে ‘বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ’ থেকে শূন্যপুরাণ নামকরণ করে প্রকাশ করে।

0
Updated: 1 month ago