‘পদ্ম-গোখরো’ গল্পটি কোন গল্পগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত?
A
রিক্তের বেদন
B
ঝিলিমিলি
C
ব্যথার দান
D
শিউলিমালা
উত্তরের বিবরণ
শিউলিমালা
-
প্রকাশ: ১৩৩৮ বঙ্গাব্দ, কার্তিক (১৯৩১)
-
গল্পগুলো:
-
পদ্ম-গোখরো
-
জিনের বাদশা
-
অগ্নি-গিরি
-
শিউলিমালা
-
অন্যান্য গল্পগ্রন্থ
-
ব্যথার দান
-
রিক্তের বেদন
উল্লেখ্য
-
ঝিলিমিলি: নজরুল রচিত তিনটি ছোট নাটকের সংকলন

0
Updated: 1 month ago
"এসো যুগ-সারথি নিঃশঙ্ক নির্ভয়।
এসো চির-সুন্দর অভেদ অসংশয়।" - কবিতাংশটুকুর রচয়িতা কে?
Created: 3 weeks ago
A
আল মাহমুদ
B
সুকান্ত ভট্টাচার্য
C
কাজী নজরুল ইসলাম
D
ফররুখ আহমদ
• স্বরসন্ধির নিয়ম (ও-কারের রূপান্তর):
বাংলা ভাষায় দুটি স্বরের সংযোগে বিশেষ ধ্বনিগত পরিবর্তন ঘটে। সাধারণভাবে, প্রথম পদের শেষ অ/আ ধ্বনি এবং দ্বিতীয় পদের প্রথম উ/ঊ ধ্বনির সংযোগে ও-কার (ও-ধ্বনি) তৈরি হয়।
নিয়ম ও উদাহরণ:
-
অ + উ = ও
-
সর্ব + উচ্চ → সর্বোচ্চ
-
সূর্য + উদয় → সূর্যোদয়
-
দীর্ঘ + উচ্চারণ → দীর্ঘোচ্চারণ
-
প্রশ্ন + উত্তর → প্রশ্নোত্তর
-
অ + ঊ = ও
-
নব + ঊঢ়া → নবোঢ়া
-
সর্ব + ঊর্ধ্ব → সর্বোর্ধ্ব
-
আ + উ = ও
-
যথা + উচিত → যথোচিত
-
কথা + উপকথন → কথোপকথন
-
যথা + উপযুক্ত → যথোপযুক্ত
-
আ + ঊ = ও
-
গঙ্গা + ঊর্মি → গঙ্গোর্মি
-
মহা + ঊর্মি → মহোর্মি
-
মহা + ঊর্ধ্ব → মহোর্ধ্ব
সংক্ষেপে: প্রথম পদের অ/আ + দ্বিতীয় পদের উ/ঊ = ও-কার।
এটি বাংলা শব্দসংযোগে স্বরসন্ধির অন্যতম নিয়ম।

0
Updated: 2 weeks ago
'বকেয়া' এর বিপরীতার্থক শব্দ কোনটি?
Created: 3 weeks ago
A
গ্রহণ
B
প্রসারণ
C
হৃদ্যতা
D
অগ্রিম
বাংলা ভাষায় বিভিন্ন শব্দের বিপরীতার্থক শব্দ জানা পরীক্ষার জন্য অত্যন্ত জরুরি। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ শব্দের বিপরীতার্থক রূপ দেওয়া হলো।
-
‘বকেয়া’ এর বিপরীতার্থক শব্দ: অগ্রিম
-
‘বর্জন’ এর বিপরীতার্থক শব্দ: গ্রহণ
-
‘আকুঞ্চন’ এর বিপরীতার্থক শব্দ: প্রসারণ
-
‘হৃদ্যতা’ এর বিপরীতার্থক শব্দ: কপটতা
আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিপরীত শব্দ:
-
‘গৃহী’ ↔ ‘সন্ন্যাসী’
-
‘নির্মীলিত’ ↔ ‘উন্মীলিত’
-
‘সিক্ত’ ↔ ‘শুষ্ক’
-
‘সুলভ’ ↔ ‘দুর্লভ’
-
‘সন্ধি’ ↔ ‘বিবাদ’, ‘বিগ্রহ’
-
‘হরদম’ ↔ ‘কদাচিৎ’
-
‘হাজির’ ↔ ‘গরহাজির’

0
Updated: 2 weeks ago
"জন্ম > জনম" - কোন ধরনের ধ্বনি পরিবর্তন ঘটেছে?
Created: 3 weeks ago
A
অপিনিহিতি
B
আদি স্বরাগম
C
বিপ্রকর্ষ
D
অন্ত্যস্বরাগম
• “জন্ম → জনম” — এটি বিপ্রকর্ষ (Anaptyxis / স্বরভক্তি) এর উদাহরণ।
স্বরাগমের প্রকারভেদ:
-
মধ্য স্বরাগম / বিপ্রকর্ষ / স্বরভক্তি (Anaptyxis):
-
সংযুক্ত ব্যঞ্জনধ্বনির মধ্যে উচ্চারণের সুবিধার জন্য স্বরধ্বনি যুক্ত করা হয়।
-
উদাহরণ:
-
অ: রত্ন → রতন, ধর্ম → ধরম, স্বপ্ন → স্বপন, হর্ষ → হরষ
-
ই: প্রীতি → পিরীতি, ক্লিপ → কিলিপ, ফিল্ম → ফিলিম
-
উ: মুক্তা → মুকুতা, তুর্ক → তুরুক, ভূ → ভুরু
-
এ: গ্রাম → গেরাম, প্রেক → পেরেক, স্রেফ → সেরেফ
-
ও: শ্লোক → শোলোক, মুরগ → মুরোগ → মোরগ
-
-
-
অপিনিহিতি (Apenthesis):
-
পরের ই-কার আগে বা সংযুক্ত ব্যঞ্জনের আগে ই/উ-কার উচ্চারিত হলে।
-
উদাহরণ: আজি → আইজ, সাধু → সাউধ, রাখিয়া → রাইখ্যা, বাক্য → বাইক্য, সত্য → সইত্য, চারি → চাইর, মারি → মাইর
-
-
আদি স্বরাগম (Prothesis):
-
শব্দের আদিতে স্বরধ্বনি যুক্ত হওয়া উচ্চারণের সুবিধার জন্য।
-
উদাহরণ: স্কুল → ইস্কুল, স্টেশন → ইস্টিশন
-
-
অন্ত্যস্বরাগম (Apothesis):
-
শব্দের শেষে অতিরিক্ত স্বরধ্বনি যুক্ত হওয়া।
-
উদাহরণ: দিশ → দিশা, পোখত্ → পোক্ত, বেঞ্চ → বেঞ্চি, সত্য → সত্যি
-
সংক্ষেপে, “জন্ম → জনম” মধ্য স্বরাগম বা বিপ্রকর্ষের পরিচিত উদাহরণ।

0
Updated: 2 weeks ago