বিদ্যাপতি কোন রাজ্যের রাজসভার কবি ছিলেন?
A
রোসাঙ্গ
B
আরাকান
C
মিথিলা
D
গৌড়
উত্তরের বিবরণ
বিদ্যাপতি (কবি)
-
কাল ও স্থিতি: পঞ্চদশ শতকের কবি, মিথিলার রাজসভায় কর্মরত
-
রাজার সান্নিধ্য: মিথিলার রাজা শিবসিংহের প্রিয় কবি
-
উপাধি: কবিকন্ঠহার
-
খ্যাতি: মৈথিল কোকিল
-
কোকিলের সুললিত সুরের মতো মৈথিলি ভাষায় পদাবলি ও গীতিকবিতা রচনা
-
-
ধারা: বৈষ্ণব কবি, পদসঙ্গীত ধারার রূপকার
-
স্রেষ্ঠ কীর্তি: ব্রজবুলিতে রচিত রাধাকৃষ্ণ বিষয়ক পদ
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জ্ঞান, বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago
‘কালিকলম’ পত্রিকার সাথে যুক্ত ছিলেন না কে?
Created: 6 days ago
A
মুরলীধর বসু
B
প্রেমেন্দ্র মিত্র
C
আবুল হোসেন
D
শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়
বাংলা আধুনিক সাহিত্যচর্চায় ‘কালিকলম’ ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যপত্রিকা, যা বিশ শতকের প্রথম ভাগে সাহিত্য-আন্দোলনে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এটি ‘কল্লোল’ পত্রিকার সমকালীন ও সমমনা একটি পত্রিকা হিসেবে পরিচিত।
মূল তথ্যসমূহ:
-
‘কালিকলম’ ছিল একটি সচিত্র মাসিক সাহিত্য পত্রিকা।
-
পত্রিকাটির প্রথম প্রকাশ হয় বৈশাখ ১৩৩৩ বঙ্গাব্দে (১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে)।
-
এটি প্রকাশিত হতো কলকাতার কলেজ স্ট্রিট মার্কেটের বরদা এজেন্সি থেকে।
-
পত্রিকাটি সম্পাদনা করতেন মুরলীধর বসু, শৈলেজানন্দ মুখোপাধ্যায় ও প্রেমেন্দ্র মিত্র।
-
প্রথম সংখ্যার প্রথম রচনা ছিল শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়ের ধারাবাহিক বড় গল্প ‘মহাযুদ্ধের ইতিহাস’।
-
‘কালিকলম’ ও ‘কল্লোল’ পত্রিকা একে অপরের সঙ্গে সমসাময়িকভাবে চললেও, তাদের ভাবাদর্শ ছিল প্রায় অভিন্ন এবং লেখকরাও অনেকাংশে একই ছিলেন।
-
উল্লেখযোগ্যভাবে, আবুল হোসেন ‘কালিকলম’ পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না।

0
Updated: 6 days ago
জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন প্রতিবেদন- ২০২৫ এ বাংলাদেশের অবস্থান কততম? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 2 months ago
A
১০৪তম
B
১১৪তম
C
১২৪তম
D
১৩৪তম
টেকসই উন্নয়ন প্রতিবেদন ২০২৫
-
প্রতিবেদনের শিরোনাম: Sustainable Development Report 2025
-
প্রকাশকাল: জুলাই, ২০২৫
-
প্রকাশক: জাতিসংঘের Sustainable Development Solutions Network (SDSN)
-
অন্তর্ভুক্ত দেশ: ১৬৭টি
শীর্ষ ৩ দেশ:
১. ফিনল্যান্ড
২. সুইডেন
৩. ডেনমার্ক
সর্বনিম্ন ৩ দেশ:
১৬৫. শাদ
১৬৬. মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র
১৬৭. দক্ষিণ সুদান

0
Updated: 2 months ago
'মহাজন' নামে পরিচিত ছিলেন কোন কাব্যধারার পদকর্তারা?
Created: 3 weeks ago
A
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
B
মঙ্গলকাব্য
C
চর্যাপদ
D
বৈষ্ণব পদাবলি
বৈষ্ণব পদাবলি মধ্যযুগে রচিত এক গুরুত্বপূর্ণ কাব্যধারা, যা বৈষ্ণব ধর্ম ও দর্শনকে কেন্দ্র করে রাধা-কৃষ্ণের প্রেমলীলা অবলম্বনে গড়ে উঠেছে। এটি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম গৌরবময় সৃষ্টি।
-
বৈষ্ণব সাহিত্য মূলত বৈষ্ণব ধর্ম ও দর্শনকে কেন্দ্র করে রচিত।
-
রাধা-কৃষ্ণের প্রেমলীলা এই সাহিত্যধারার মূল উপজীব্য।
-
জয়দেবের গীতগোবিন্দম্ (১২শ শতকে সংস্কৃতে রচিত) এ ধারার প্রথম কাব্য হিসেবে বিবেচিত।
-
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধানতম গৌরব হলো বৈষ্ণব পদাবলি সাহিত্য।
-
পদাবলি সাহিত্য বৈষ্ণব তত্ত্বের রসভাষ্য হিসেবে কাজ করে। বৈষ্ণব সমাজে মহাজন পদাবলি রচয়িতা ও পদকর্তাদের মহাজন নামে পরিচিত।
-
বৈষ্ণব মতে, স্রষ্টা ও সৃষ্টির মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক বিদ্যমান এবং এটি রাধা-কৃষ্ণের প্রেমলীলার মাধ্যমে উপলব্ধি করা হয়।
-
বাংলাদেশে শ্রীচৈতন্যদেবের প্রচারিত বৈষ্ণব মতবাদের সম্প্রসারণে বৈষ্ণব পদাবলি ব্যাপকভাবে বিকশিত হয়।
-
মধ্যযুগের সাহিত্যধারাগুলোর মধ্যে বৈষ্ণব সাহিত্যধারা পরিমাণে ও গুণে সর্বাধিক সমৃদ্ধ।
বৈষ্ণব সাহিত্য তিন প্রকার:
১. জীবনীকাব্য
২. বৈষ্ণব শাস্ত্র
৩. বৈষ্ণব পদাবলি

0
Updated: 3 weeks ago