কাজী নজরুল ইসলাম জন্মগ্রহণ করেন -
A
২৪ মে, ১৮৯৯
B
২০ মার্চ, ১৮৮৯
C
২৬ সেপ্টেম্বর, ১৮৯৯
D
১৫ ডিসেম্বর, ১৮৯৯
উত্তরের বিবরণ
কাজী নজরুল ইসলাম
-
জাতীয় পরিচয়: বাংলাদেশের জাতীয় কবি; অবিভক্ত বাংলার সাহিত্য, সমাজ ও সংস্কৃতিতে প্রধান ব্যক্তিত্ব
-
জন্ম: ১৩০৬ বঙ্গাব্দ, ১১ জ্যৈষ্ঠ (২৪ মে, ১৮৯৯), চুরুলিয়া, বর্ধমান, পশ্চিমবঙ্গ
-
খ্যাতি:
-
সাহিত্যে: ‘বিদ্রোহী কবি’
-
সঙ্গীতে: ‘বুলবুল’
-
-
বাংলাদেশে আসা ও নাগরিকত্ব:
-
১৯৭২ সালের ২৪ মে বাংলাদেশে সপরিবারে আনা হয়
-
১৯৭৬ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশ সরকার নাগরিকত্ব প্রদান এবং ২১ ফেব্রুয়ারি ‘একুশে পদক’ প্রদান
-
-
মৃত্যু: ২৯ আগস্ট ১৯৭৬ (১২ ভাদ্র ১৩৮৩), পিজি হাসপাতাল, ঢাকা
উৎস: বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস, বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago
‘অগ্নিবীণা’ কাব্যগ্রন্থের প্রথম প্রকাশিত কবিতা কোনটি?
Created: 2 weeks ago
A
বিদ্রোহী
B
প্রলয়োল্লাস
C
ধূমকেতু
D
কামাল পাশা
অগ্নিবীণা হলো কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ, যা বাংলা সাহিত্যে নতুন ধারার সূচনা করে। এ গ্রন্থের প্রথম কবিতা হলো প্রলয়োল্লাস এবং এর জনপ্রিয়তম কবিতা হলো বিদ্রোহী। বিদ্রোহী কবিতার জন্যই তিনি চিরকাল ‘বিদ্রোহী কবি’ নামে পরিচিত। এই কাব্যগ্রন্থটি তিনি বিপ্লবী বারীন্দ্রকুমার ঘোষকে উৎসর্গ করেছিলেন।
অগ্নিবীণা কাব্যের কবিতাসমূহ:
-
প্রলয়োল্লাস
-
বিদ্রোহী
-
রক্তাম্বর-ধারিণী মা
-
আগমণী
-
ধূমকেতু
-
কামাল পাশা
-
আনোয়ার
-
রণভেরী
-
শাত-ইল-আরব
-
খেয়াপারের তরণী
-
কোরবানী
-
মহররম
অতিরিক্ত তথ্য: অগ্নিবীণা কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয় ১৯২২ সালে। এ গ্রন্থের কবিতাগুলোতে কবির বিপ্লবী চেতনা, সাম্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও মানবমুক্তির আহ্বান স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। এজন্যই একে বাংলা সাহিত্যে বিদ্রোহ ও স্বাধীনতার প্রতীকধর্মী কাব্যগ্রন্থ হিসেবে গণ্য করা হয়।

0
Updated: 2 weeks ago
শুকুর মাহমুদ রচিত কাব্যের নাম কী?
Created: 1 month ago
A
ময়নামতির গান
B
গোপীচন্দ্রের সন্যাস
C
মীনচেতন
D
গোরাক্ষ বিজয়

0
Updated: 1 month ago
মধ্যযুগের ব্যতিক্রমী সাহিত্যধারা-
Created: 4 weeks ago
A
জীবনী সাহিত্য
B
বৈষ্ণব সাহিত্য
C
লোক সাহিত্য
D
মঙ্গলকাব্য
মধ্যযুগের ব্যতিক্রমী সাহিত্যধারা হলো লোকসাহিত্যধারা। বাংলা সাহিত্যে ১২০১ থেকে ১৮০০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্তকালকে মধ্যযুগ বলা হয়। এই সময়ের সাহিত্যের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো ধর্মকেন্দ্রিকতা, যেখানে মানবতার গুরুত্ব তুলনামূলকভাবে গৌণ।
মধ্যযুগের প্রধান সাহিত্যধারা:
-
বৈষ্ণব সাহিত্য
-
মঙ্গলকাব্য
-
শাক্তপদ
-
অনুবাদ সাহিত্য
-
নাথ সাহিত্য
-
জীবনী সাহিত্য বা চরিত সাহিত্য
-
লোকসাহিত্যধারা
বৈশিষ্ট্য:
-
বৈষ্ণব সাহিত্যধারা পরিমাণ ও গুণের দিক থেকে সমৃদ্ধ।
-
লোকসাহিত্যধারা ব্যতিক্রমী, কারণ এতে ধর্ম বা দেব-দেবীর চেয়ে মানুষের গুরুত্ব বেশি এবং মানবিক প্রণয় ও কামনাকে প্রধান বিবেচনা করা হয়েছে।
উৎস:

0
Updated: 4 weeks ago