চর্যাপদের ভাষাকে কী বলা হয়?
A
পালি ভাষা
B
সান্ধ্য ভাষা
C
প্রাকৃত ভাষা
D
সাধুভাষা
উত্তরের বিবরণ
চর্যাপদ
-
ভাষা: ‘সন্ধ্যা’ বা ‘সান্ধ্য ভাষা’ (আলো-আঁধারি ভাষা)
-
স্পষ্ট ও অস্পষ্ট মিলিত
-
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মন্তব্য করেছেন:
"আলো আঁধারি ভাষা, কতক আলো, কতক অন্ধকার, খানিক বুঝা যায়, খানিক বুঝা যায় না। যাঁহারা সাধন-ভজন করেন, তাঁহারাই সে কথা বুঝিবেন, আমাদের বুঝিয়া কাজ নাই।"
-
-
ছন্দ: প্রাচীন ছন্দের রচনা; আধুনিক বিচারে মাত্রাবৃত্ত ছন্দের অধীনে বিবেচ্য
-
বিশেষত্ব: বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের একমাত্র নির্ভরযোগ্য ঐতিহাসিক নিদর্শন

0
Updated: 1 month ago
মাইকেল মধুসূদন রচিত ‘ওড’ জাতীয় কাব্য কোনটি?
Created: 1 month ago
A
ব্রজাঙ্গনা
B
মেঘনাদবধ
C
তিলোত্তমাসম্ভব
D
বীরাঙ্গনা
'ব্রজাঙ্গনা' কাব্য
-
রচয়িতা: মাইকেল মধুসূদন দত্ত
-
প্রকাশকাল: ১৮৬১
-
বিষয়: রাধা-কৃষ্ণ বিষয়ক গীতিকাব্য
-
ধরণ ও রচনা:
-
'ওড্' জাতীয় গীতিকবিতা
-
দুই খণ্ডে রচনার পরিকল্পনা: বিরহ ও মিলন (মিলন খণ্ড অসম্পূর্ণ)
-
-
নায়িকা: রাধা
-
মধুসূদন দত্তের মন্তব্য: ‘Poor Old Mrs. Radha of Braja’
-
মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত অন্যান্য কাব্য
-
তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য
-
মেঘনাদবধ কাব্য
-
ব্রজাঙ্গনা কাব্য
-
বীরাঙ্গনা কাব্য
-
চতুর্দশপদী কবিতাবলী
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago
কাজী নজরুল ইসলাম জন্মগ্রহণ করেন -
Created: 1 month ago
A
২৪ মে, ১৮৯৯
B
২০ মার্চ, ১৮৮৯
C
২৬ সেপ্টেম্বর, ১৮৯৯
D
১৫ ডিসেম্বর, ১৮৯৯
কাজী নজরুল ইসলাম
-
জাতীয় পরিচয়: বাংলাদেশের জাতীয় কবি; অবিভক্ত বাংলার সাহিত্য, সমাজ ও সংস্কৃতিতে প্রধান ব্যক্তিত্ব
-
জন্ম: ১৩০৬ বঙ্গাব্দ, ১১ জ্যৈষ্ঠ (২৪ মে, ১৮৯৯), চুরুলিয়া, বর্ধমান, পশ্চিমবঙ্গ
-
খ্যাতি:
-
সাহিত্যে: ‘বিদ্রোহী কবি’
-
সঙ্গীতে: ‘বুলবুল’
-
-
বাংলাদেশে আসা ও নাগরিকত্ব:
-
১৯৭২ সালের ২৪ মে বাংলাদেশে সপরিবারে আনা হয়
-
১৯৭৬ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশ সরকার নাগরিকত্ব প্রদান এবং ২১ ফেব্রুয়ারি ‘একুশে পদক’ প্রদান
-
-
মৃত্যু: ২৯ আগস্ট ১৯৭৬ (১২ ভাদ্র ১৩৮৩), পিজি হাসপাতাল, ঢাকা
উৎস: বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস, বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago
’নীতিশাস্ত্র’ কোন প্রকার সমাস?
Created: 1 month ago
A
কর্মধারয়
B
বহুব্রীহি
C
অব্যয়ীভাব
D
তৎপুরুষ
বাংলা ভাষায় ধাতুর সংমিশ্রণে যে সমাস গঠিত হয় তার মধ্যে কর্মধারয় সমাস গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষভাবে, মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস এক ধরনের কর্মধারয় সমাস, যেখানে সমাসের মধ্যপদ লোপিত হয়।
-
মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস
ব্যাসবাক্যের মধ্যপদের লোপ হয়ে যে সমাস গঠিত হয় তাকে মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস বলে।
উদাহরণ:-
সিংহ চিহ্নিত আসন → সিংহাসন
-
সাহিত্য বিষয়ক সভা → সাহিত্যসভা
-
স্মৃতি রক্ষার্থে সৌধ → স্মৃতিসৌধ
-
নীতি বিষয়ক শাস্ত্র → নীতিশাস্ত্র
-
-
কর্মধারয় সমাস
যেখানে বিশেষণ বা বিশেষণভাবাপন্ন পদের সাথে বিশেষ্য বা বিশেষ্যভাবাপন্ন পদের সমাস ঘটে এবং পরপদের অর্থ প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে কর্মধারয় সমাস বলা হয়। -
কর্মধারয় সমাসের প্রকারভেদ
কর্মধারয় সমাসকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়—-
মধ্যপদলোপী
-
উপমান
-
উপমিত
-
রূপক কর্মধারয় সমাস
-
উৎস:

0
Updated: 1 month ago