Who founded the Tamaddun Majlish?
A
Professor Abul Kashem
B
Professor ASM Nurul Haque Bhuiyan
C
Kazi Motahar Hossain
D
Abul Mansoor Ahmad
উত্তরের বিবরণ
ভাষা আন্দোলন (প্রথম পর্যায়)
-
তমদ্দুন মজলিশ প্রতিষ্ঠা:
-
১৯৪৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আবুল কাসেম সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন।
-
-
পুস্তিকা প্রকাশ:
-
১৯৪৭ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানিয়ে একটি পুস্তিকা প্রকাশ করা হয়।
-
পুস্তিকার নাম: “পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা বাংলা না উর্দু”।
-
-
ভূমিকা:
-
তমদ্দুন মজলিশ ছাত্র-শিক্ষক মহলে বাংলাভাষা বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করে।
-
একই বছরের মধ্যেই বহু প্রখ্যাত ও অখ্যাত লেখক বাংলা রাষ্ট্রভাষার প্রতি সমর্থন জানান।
-
-
বঞ্চনা:
-
পাকিস্তানের পাবলিক সার্ভিস কমিশনের বিষয়তালিকা থেকে বাংলা বাদ দেওয়া হয়।
-
নৌ ও অন্যান্য বিভাগের নিয়োগ পরীক্ষায়ও বাংলা বাদ দেওয়া হয়।
-
পাকিস্তানের গণপরিষদের সরকারি ভাষা হিসেবে কেবল ইংরেজি ও উর্দু নির্বাচিত হয়।
-
-
পরিণতি:
-
এসব ঘটনায় বাঙালিরা বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে, যা পরবর্তীতে ভাষা আন্দোলনের রূপ নেয়।
-

0
Updated: 1 month ago
দেশের প্রথম টানেলের দৈর্ঘ্য কত কিলোমিটার?
Created: 5 months ago
A
২.৪৫
B
৩.৩২
C
৩.৪০
D
৩.৪৩
কর্ণফুলী নদীর তলদেশে অবস্থিত, দেশের প্রথম টানেলের দৈর্ঘ্য ৩.৩২ (২.০৬ মাইল) কিলোমিটার। পুরো নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল, সংক্ষেপে কর্ণফুলী টানেল। প্রস্থঃ১০.৮ মি। টানেলটি নদীর মধ্যভাগে ১৫০ ফুট গভীরে অবস্থিত। ২৮ অক্টোবর ২০২৩ এটি উদ্বোধন করা হয়।

0
Updated: 5 months ago
বর্তমানে দেশে নিরক্ষরতার হার কত? [সেপ্টেম্বর, ২০২৫]
Created: 2 weeks ago
A
প্রায় ১২ শতাংশ
B
প্রায় ১৭ শতাংশ
C
প্রায় ২২ শতাংশ
D
প্রায় ২৮ শতাংশ
সাক্ষরতা অর্জন মানুষকে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতা থেকে মুক্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।
-
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০২৪ অনুযায়ী, দেশের সাত বছর ও তদূর্ধ্ব জনগোষ্ঠীর মধ্যে সাক্ষরতার হার ৭৭.৯ শতাংশ।
-
এর অর্থ, প্রায় ২২ শতাংশ মানুষ এখনো নিরক্ষর।
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাক্ষরতার সংজ্ঞায় ভিন্নতা থাকলেও, ১৯৬৭ সালে ইউনেসকো একটি সর্বজনীন সংজ্ঞা নির্ধারণ করে। তখন শুধুমাত্র নাম লিখতে পারলেই কাউকে সাক্ষর ধরা হতো।
-
পরবর্তীতে প্রায় প্রতি দশকেই এই সংজ্ঞায় পরিবর্তন আনা হয়েছে।
-
১৯৯৩ সালের সংজ্ঞা অনুযায়ী কাউকে সাক্ষর বলে গণ্য করতে হলে তিনটি শর্ত পূরণ করতে হবে:
১. ব্যক্তি নিজ ভাষায় সহজ ও ছোট বাক্য পড়তে পারবে।
২. ব্যক্তি নিজ ভাষায় সহজ ও ছোট বাক্য লিখতে পারবে।
৩. ব্যক্তি দৈনন্দিন জীবনের সাধারণ হিসাব-নিকাশ করতে পারবে।

0
Updated: 2 weeks ago
ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্পের সার্বিক তত্ত্বাবধানে রয়েছে কোন সংস্থা?
Created: 5 months ago
A
ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ
B
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সংস্থা
C
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড
D
সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তর
ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্পের সার্বিক তত্ত্বাবধানে রয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (DMTCL)। এটি একটি শতভাগ সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান, যা বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় মেট্রোরেল নেটওয়ার্কের পরিকল্পনা, বাস্তবায়ন ও পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে। ডিএমটিসিএল বর্তমানে এমআরটি লাইন-১, লাইন-৫ (উত্তর) এবং লাইন-৬-এর কাজ পরিচালনা করছে।
অন্য বিকল্পগুলোর ভূমিকা:
ক. ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (DTCA): ঢাকার পরিবহন ব্যবস্থার কৌশলগত পরিকল্পনা ও সমন্বয়ের দায়িত্বে রয়েছে।
খ. বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সংস্থা (BRTC): সরকারি বাস ও পরিবহন সেবা প্রদান করে।
ঘ. সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তর (RHD): সড়ক ও মহাসড়ক নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে রয়েছে।
সারাংশ: ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্পের সার্বিক তত্ত্বাবধানে রয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।

0
Updated: 5 months ago