'বিপজ্জনক বর্জ্যের আন্তর্জাতিক পরিবহন ও নিষ্পত্তি' কোন কনভেনশন-এর আলোচ্য বিষয়?
A
ভিয়েনা কনভেনশন
B
বাসেল কনভেনশন
C
স্টকহোম কনভেনশন
D
জেনেভা কনভেনশন
উত্তরের বিবরণ
বাসেল কনভেনশন (Basel Convention)
-
পূর্ণ নাম: Basel Convention on the Control of Transboundary Movements of Hazardous Wastes and Their Disposal
-
আলোচ্য বিষয়: বিপজ্জনক বর্জ্যের আন্তঃসীমান্ত চলাচল নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবস্থাপনা।
-
গৃহীত হয়: ২২ মার্চ, ১৯৮৯, বাসেল, সুইজারল্যান্ড।
-
কার্যকর হয়: ৫ মে, ১৯৯২।
-
সদস্য সংখ্যা: ১৯১টি দেশ।
-
স্বাক্ষরকারী: ৫৩টি দেশ।
-
মূল উদ্দেশ্য:
-
উন্নত দেশ থেকে অনুন্নত দেশে বিপজ্জনক বর্জ্য স্থানান্তর রোধ করা।
-
বিপজ্জনক বর্জ্যের সঠিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা।
-
সম্পর্কিত কনভেনশনসমূহ
-
ভিয়েনা কনভেনশন (Vienna Convention): ওজোন স্তরের সুরক্ষা বিষয়ে আন্তর্জাতিক চুক্তি।
-
জেনেভা কনভেনশন (Geneva Convention): দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে যুদ্ধ-পরবর্তী প্রতিক্রিয়া ও মানবিক সুরক্ষা বিষয়ক আন্তর্জাতিক চুক্তি।
উৎস: Rotterdam Convention ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
“In which year was the 'Basel Convention' signed?”
Created: 2 weeks ago
A
1992
B
1989
C
1990
D
1987
বাসেল কনভেনশন হলো একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি, যা বিপজ্জনক বর্জ্য এবং অন্যান্য ধরনের বর্জ্যের এক দেশ থেকে অন্য দেশে, বিশেষ করে উন্নত দেশ থেকে অনুন্নত বা উন্নয়নশীল দেশে, স্থানান্তর ও ব্যবস্থাপনাকে নিয়ন্ত্রণ করে।
-
পূর্ণ নাম: Basel Convention on the Control of Transboundary Movements of Hazardous Wastes and Their Disposal
-
চুক্তি স্বাক্ষর তারিখ: ২২ মার্চ ১৯৮৯
-
কার্যকর হওয়ার তারিখ: ৫ মে ১৯৯২
-
স্থান: বাসেল, সুইজারল্যান্ড
উদ্দেশ্য:
-
বিপজ্জনক বর্জ্যের আন্তর্জাতিক পরিবহন নিয়ন্ত্রণ করা
-
বিপজ্জনক বর্জ্যের নিরাপদ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা
-
পরিবেশ ও মানব স্বাস্থ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করা
বাংলাদেশের অবদান:
-
বাংলাদেশ ১৯৯৩ সালে বাসেল কনভেনশনে যোগ দেয়
-
এর মাধ্যমে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিকভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রতিশ্রুতিশীল অবস্থান গ্রহণ করে

0
Updated: 2 weeks ago