শ্রাবণ বিদ্রোহ তথ্যচিত্রটি কোন ঘটনার প্রেক্ষাপটে নির্মিত?
A
ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান
B
ভাষা আন্দোলন
C
মুক্তিযুদ্ধ
D
জুলাই গণঅভ্যুত্থান
উত্তরের বিবরণ
শ্রাবণ বিদ্রোহ
-
‘শ্রাবণ বিদ্রোহ’ একটি তথ্যচিত্র।
-
এটি নির্মিত হয়েছে বাংলাদেশের ২০২৪ সালের জুলাই মাসে সংঘটিত কোটা সংস্কার আন্দোলন ও অসহযোগ আন্দোলনের মধ্যে ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানকে কেন্দ্র করে।
-
এ তথ্যচিত্রে জুলাই মাসের গণঅভ্যুত্থানের ঘটনাপ্রবাহ তুলে ধরা হয়েছে।
উৎস: বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বিএসএস)

0
Updated: 1 month ago
পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কোথায় আত্মসমর্পণ করেন?
Created: 3 weeks ago
A
পল্টনে
B
টিএসসি
C
ঢাকা সেনানিবাসে
D
রেসকোর্স ময়দানে
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাধ্যমে। যৌথ বাহিনীর কঠোর আক্রমণের পর পাকিস্তানি সেনারা অবশেষে আত্মসমর্পণে সম্মত হন।
-
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তান বাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ডার প্রধান লে. জেনারেল আমীর আবদুল্লাহ খান নিয়াজী ৯৩ হাজার সৈন্যসহ আত্মসমর্পণ করেন।
-
পাকিস্তানের পক্ষে নিয়াজী এবং যৌথ বাহিনীর পক্ষে লে. জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা স্বাক্ষর করেন।
-
বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ. কে. খন্দকার আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

0
Updated: 3 weeks ago
ঢাকার বাহিরে অপারেশন সার্চলাইটের দায়িত্বে ছিলেন কে?
Created: 5 months ago
A
রাও ফরমান আলী
B
টিক্কা খান
C
খাদিম হোসেন রাজা
D
মোহাম্মদ নিয়াজী
অপারেশন সার্চলাইটের পরিকল্পনা:
- পাকিস্তানি সেনারা ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে পূর্ব পাকিস্তানে যে গণহত্যামূলক অভিযান চালিয়েছিল তার নাম দিয়েছিল ‘অপারেশন সার্চ লাইট’।
- পাকিস্তান বাহিনীর ১৪ ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল খাদিম হোসেন রাজা এবং ৫৭ ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী খান ১৯৭১ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি অপারেশন সার্চলাইট নামে একটি সামরিক অভিযানের বিষয়ে সিদ্ধান্তে পৌঁছেন।
- ১৭ মার্চ চীফ অব স্টাফ জেনারেল আবদুল হামিদ খানের নির্দেশে জেনারেল রাজা পরদিন ঢাকা সেনানিবাসে জিওসি অফিসে অপারেশন সার্চলাইট পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেন।
- এই অপারেশন সার্চ লাইট অনুযায়ী ঢাকা শহরের গণহত্যার মূল দায়িত্ব দেওয়া হয় জেনারেল রাও ফরমান আলীকে।
- ঢাকার বাহিরে এ অপারেশনের দায়িত্ব পান জেনারেল খাদিম হোসেন রাজা।
- এ পরিকল্পনার সার্বিক তত্ত্বাবধান অর্থাৎ মূল দায়িত্বে ছিলেন জেনারেল টিক্কা খান।
তথ্যসূত্র - বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, নবম-দশম শ্রেণি এবং বিবিসি।

0
Updated: 5 months ago
মুক্তিযুদ্ধকালীন পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা কত নং সেক্টরের অধীনে ছিল?
Created: 3 weeks ago
A
২নং সেক্টর
B
১নং সেক্টর
C
৪নং সেক্টর
D
৮নং সেক্টর
১নং সেক্টর বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা এবং নোয়াখালি জেলার মুহুরী নদীর পূর্বাংশের সমগ্র এলাকা নিয়ে গঠিত ছিল।
-
সেক্টরের হেডকোয়ার্টার ছিল হরিনাতে।
-
প্রথম সেক্টর প্রধান ছিলেন মেজর জিয়াউর রহমান, পরে দায়িত্ব গ্রহণ করেন মেজর রফিকুল ইসলাম।
-
এই সেক্টরের পাঁচটি সাব-সেক্টর এবং কমান্ডাররা:
-
ঋষিমুখ: ক্যাপ্টেন শামসুল ইসলাম
-
শ্রীনগর: ক্যাপ্টেন মতিউর রহমান, পরে ক্যাপ্টেন মাহফুজুর রহমান
-
মনুঘাট: ক্যাপ্টেন মাহফুজুর রহমান
-
তবলছড়ি: সুবেদার আলী হোসেন
-
ডিমাগিরী: জনৈক সুবেদার
-
-
এই সেক্টরে প্রায় দশ হাজার মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধ করেছেন।
-
এর মধ্যে প্রায় দুই হাজার নিয়মিত সৈন্য ছিলেন (ই.পি.আর, পুলিশ, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী) এবং প্রায় আট হাজার ছিলেন গণবাহিনীর সদস্য।
-
-
এ বাহিনীর গেরিলাদের ১৩৭টি গ্রুপে দেশের অভ্যন্তরে পাঠানো হয়।

0
Updated: 3 weeks ago