ইউরি গ্যাগারিন মহাশূন্যে যান-
A
১৯৫৬ সালে
B
১৯৬১ সালে
C
১৯৬৪ সালে
D
১৯৬৯ সালে
উত্তরের বিবরণ
ইউরি গ্যাগারিন
-
ইউরি গ্যাগারিন ছিলেন মহাকাশে যাওয়া পৃথিবীর প্রথম মানুষ।
-
তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের একজন মহাকাশ অভিযাত্রী।
-
১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল (উল্লেখযোগ্য: কিছু জায়গায় ভুলবশত ১৯ এপ্রিল লেখা হয়) তিনি মহাকাশ ভ্রমণ করেন।
-
ভস্টক–১ নামের নভোযানে তিনি পৃথিবীর কক্ষপথে প্রবেশ করেন।
-
তার মহাকাশযাত্রা স্থায়ী হয়েছিল প্রায় ১০৮ মিনিট।
-
এই স্বল্প সময়ে তিনি মাত্র দেড় ঘণ্টার মতো সময় নিয়ে পুরো পৃথিবীকে একবার প্রদক্ষিণ করেন।
উৎস: ব্রিটানিকা

0
Updated: 1 month ago

Created: 1 month ago
A
৮
B
১৭
C
৯
D
২৫
আইসোটোপ হলো এমন পরমাণু, যাদের প্রোটন সংখ্যা সমান হলেও ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়ে থাকে। এ ধরনের পরমাণু একে অপরের থেকে সামান্য ভৌত বৈশিষ্ট্যে ভিন্নতা প্রদর্শন করে। নিচে বিষয়গুলো পয়েন্ট আকারে তুলে ধরা হলো।
-
আইসোটোপ: যেসব পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন, তাদেরকে আইসোটোপ বলা হয়।
-
ভারী আইসোটোপের স্ফুটনাঙ্ক ও গলনাঙ্ক সাধারণত কিছুটা বেশি হয়, তবে এ পার্থক্য অনেকক্ষেত্রে উপেক্ষাযোগ্য।
-
বর্তমানে মোট আইসোটোপের সংখ্যা প্রায় ১৩০০।
ভর সংখ্যা সম্পর্কিত তথ্য:
-
কোনো পরমাণুর ভর সংখ্যা (A) = প্রোটন সংখ্যা (Z) + নিউট্রন সংখ্যা (n)।
-
ভর সংখ্যা থেকে প্রোটন সংখ্যা বাদ দিলে নিউট্রন সংখ্যা পাওয়া যায়।
উদাহরণ:
-
অক্সিজেন (O)-এর ভর সংখ্যা = ১৭, প্রোটন সংখ্যা = ৮
-
নিউট্রন সংখ্যা = ১৭ – ৮ = ৯

0
Updated: 1 month ago
প্রােটিন তৈরি হয়-
Created: 1 month ago
A
ফ্যাটি অ্যাসিড দিয়ে
B
নিউক্লিক অ্যাসিড দিয়ে
C
অ্যামিনাে অ্যাসিড দিয়ে
D
উপরের কোনটিই নয়
আমিষ বা প্রোটিন
-
প্রোটিন মূলত অ্যামিনো অ্যাসিড দিয়ে তৈরি হয়।
-
এগুলোতে কার্বন, হাইড্রোজেন, অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন থাকে।
-
প্রোটিনের মৌলিক একক হলো অ্যামিনো অ্যাসিড।
-
যখন আমাদের শরীরে প্রোটিন হজম হয়, তখন তা ভেঙে অ্যামিনো অ্যাসিডে রূপ নেয়।
-
এখন পর্যন্ত মানুষের শরীরে মোট ২০ ধরনের অ্যামিনো অ্যাসিড শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৮টি অ্যামিনো অ্যাসিড অপরিহার্য বা অত্যাবশ্যকীয়, কারণ এগুলো শরীর নিজে তৈরি করতে পারে না, তাই খাবার থেকেই পেতে হয়।
মানবদেহের জন্য এ ৮টি অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিড হলো:
১. লাইসিন
২. লিউসিন
৩. আইসোলিউসিন
৪. মিথিওনিন
৫. ট্রিপটোফ্যান
৬. ভ্যালিন
৭. ফেনাইল অ্যালানিন
৮. থ্রিওনিন
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 month ago
বৈদ্যুতিক হিটার ও ইস্ত্রিতে কোন ধাতুর তার ব্যবহার করা হয়?
Created: 2 months ago
A
তামা
B
নাইক্রোম
C
স্টেনিয়াম
D
প্লাটিনাম
নাইক্রোম তার
-
নাইক্রোম হলো এক ধরনের তার, যেটা অনেক বৈদ্যুতিক যন্ত্রে ব্যবহার করা হয়, যেমন হিটার, ইস্ত্রি ইত্যাদি।
-
বৈদ্যুতিক হিটারের ভিতরে একটি গোল চাকতির মতো জিনিস থাকে, যা বিদ্যুৎ না চললে ঠান্ডা থাকে।
-
এই চাকতির ওপর নাইক্রোম তার পেঁচিয়ে রাখা হয়।
-
যখন বিদ্যুৎ চালানো হয়, তখন নাইক্রোম তার গরম হয়ে যায় এবং তাপ ছড়ায়।
-
ইস্ত্রির ভেতরেও এমন নাইক্রোম তার থাকে, যা নিচের লৌহের পাতাটিকে গরম করে তোলে।
-
এই তাপ বিদ্যুৎ প্রবাহের ওপর নির্ভর করে — যত বেশি বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয়, তত বেশি গরম হয় ইস্ত্রি বা হিটার।
উৎস: পদার্থ বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago