A
আইনস্টাইন
B
জি. ল্যামেটার
C
স্টিফেন হকিং
D
গ্যালিলিও
উত্তরের বিবরণ
বিগ ব্যাং তত্ত্ব
-
মহাবিশ্ব প্রথমে একটি ক্ষুদ্র বিন্দুর মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। পরে আকস্মিক এক মহা বিস্ফোরণ থেকে এর সৃষ্টি হয়। এই ব্যাখ্যাকেই বিগ ব্যাং তত্ত্ব বলা হয়।
-
এই তত্ত্বের প্রবক্তা ছিলেন বেলজিয়ান বিজ্ঞানী জি. ল্যামেটার (১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে)।
অন্যদিকে,
-
পরবর্তীতে স্টিফেন হকিং আধুনিকভাবে এই তত্ত্বকে ব্যাখ্যা করেন।
-
তাঁর বিখ্যাত বই “A Brief History of Time”-এ বিগ ব্যাং তত্ত্বের বিস্তারিত আলোচনা পাওয়া যায়।
তাই, বিগ ব্যাং তত্ত্বের মূল প্রবর্তক ছিলেন জি. ল্যামেটার, আর এর আধুনিক ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেছেন স্টিফেন হকিং।
উৎস: এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা

0
Updated: 2 weeks ago
লাল আলোতে নীল রঙের বস্তু কেমন দেখায়?
Created: 1 month ago
A
বেগুনী
B
সবুজ
C
হলুদ
D
কালো
লাল আলোতে নীল বা হলুদ রঙের জিনিসগুলো কালো দেখায়।
-
কারণ, কোনো বস্তুর রঙ তার নিজের রঙের আলো ছাড়া অন্য রঙের আলো শোষণ করে নেয়।
-
তাই, লাল আলোতে হলুদ রঙের বস্তু লাল আলো শোষণ করে নেয়।
-
এতে করে কোনো আলো প্রতিফলিত হয় না।
-
ফলে, লাল আলোতে হলুদ বস্তু কালো দেখায়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 month ago
ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যবহৃত গামা বিকিরণের উৎস হলো-
Created: 5 days ago
A
আইসোটোন
B
আইসোটোপ
C
আইসোবার
D
রাসায়নিক পদার্থ
ক্যান্সারের চিকিৎসায় গামা রশ্মি ব্যবহার করা হয়, আর এ রশ্মির উৎস হলো তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ।
আইসোটোপ বলতে সেই সব পরমাণুকে বোঝায় যাদের প্রোটন সংখ্যা সমান, কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন।
চিকিৎসায় সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত আইসোটোপ হলো কোবাল্ট-৬০ (⁶⁰Co)।
এটি থেকে নির্গত গামা রশ্মি টিউমারের অবস্থান নির্ণয় ও ক্যান্সারের ক্ষতিকর কোষ ধ্বংস করতে সাহায্য করে।
অর্থাৎ, ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত গামা রশ্মির উৎস হলো কোবাল্ট-৬০ আইসোটোপ।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান (দ্বিতীয় পত্র, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি) এবং রসায়ন (নবম-দশম শ্রেণি)।

0
Updated: 5 days ago
কোনটি জৈব অম্ল?
Created: 2 weeks ago
A
নাইট্রিক এসিড
B
হাইড্রোক্লোরিক এসিড
C
এসিটিক এসিড
D
সালফিউরিক এসিড
দুর্বল এসিড
-
সাধারণভাবে বেশিরভাগ জৈব এসিড দুর্বল প্রকৃতির হয়।
-
এগুলো নানা রকম ফল, সবজি ও খাদ্যদ্রব্যে স্বাভাবিকভাবে পাওয়া যায়।
-
তাই এগুলো সাধারণত খাওয়ার উপযোগী ও নিরাপদ।
-
উদাহরণ: ইথানয়িক এসিড (ভিনেগারে), টারটারিক এসিড (আঙুরে), এসিটিক এসিড, সাইট্রিক এসিড (লেবুতে), এসকরবিক এসিড (ভিটামিন–সি), ম্যালিক এসিড (আপেলে) ইত্যাদি।
শক্তিশালী এসিড
-
সাধারণত বেশিরভাগ অজৈব এসিড শক্তিশালী হয়ে থাকে।
-
এগুলো মানুষের শরীরের জন্য ক্ষতিকর ও বিষাক্ত।
-
তাই এসব এসিড খাওয়া যায় না।
-
উদাহরণ: হাইড্রোক্লোরিক এসিড, সালফিউরিক এসিড, নাইট্রিক এসিড ইত্যাদি।
উৎস: রসায়ন প্রথম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 weeks ago