A
তামা
B
দস্তা
C
ক্রোমিয়াম
D
এলুমিনিয়াম
উত্তরের বিবরণ
স্টেইনলেস স্টীলের অন্যতম উপাদান হলো ক্রোমিয়াম।
সংকর ধাতু
- বিভিন্ন ধাতু একত্রে মিশিয়ে সংকর ধাতু তৈরি করা হয়।
- এই সংকর ধাতু তৈরিতে সকল ধাতুকে সমান পরিমাণে মেশানো হয় না।
- সংকর ধাতুর মধ্যে একটি থাকে প্ৰধান ধাতু এবং অন্য এক বা একাধিক পদার্থ থাকে অপ্রধান ধাতু বা অধাতু।
যেমন - পিতলের মধ্যে প্রধান ধাতু কপার থাকে 65% এবং জিংক 35% থাকে।
- প্রধান ধাতুর নাম অনুসারে সংকর ধাতুর নামকরণ করা হয়।
যেমন-
• স্টিলের মধ্যে লোহা প্রধান ধাতু এবং কার্বন অপ্রধান অধাতু। স্টিলে লোহা থাকে 99% এবং কার্বন থাকে 1% এজন্য স্টিলকে লোহার সংকর ধাতু বলা হয়।
• কাঁসার মধ্যে প্রধান ধাতু কপার থাকে 90%, টিন থাকে 10%। এজন্য কাঁসা কপারের সংকর ধাতু।
• আবার, পিতলে প্রধান ধাতু কপার থাকে 65% এবং অপ্রধান ধাতু জিংক থাকে 35%। এজন্য পিতলও কপারের সংকর ধাতু।
- কপারের দুইটি সংকর ধাতু আছে। যথা: পিতল (ব্রাস) ও কাঁসা (ব্রোঞ্জ)।

উৎস: রসায়ন, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 weeks ago
রক্তে হিমোগ্লোবিনের কাজ কী?
Created: 1 week ago
A
অক্সিজেন পরিবহন করা
B
রোগ প্রতিরোধ করা
C
রক্ত জমাট বাধতে সাহায্য করা
D
উপরে উল্লিখিত সব কয়টিই
হিমোগ্লোবিনের কাজ
-
রক্তের হিমোগ্লোবিন প্রধানত শরীরে অক্সিজেন পৌঁছে দিতে সাহায্য করে।
-
এটি ফুসফুস থেকে অক্সিজেন সংগ্রহ করে শরীরের প্রত্যেকটি কোষে পৌঁছে দেয়, যাতে কোষগুলো স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে পারে।
-
হিমোগ্লোবিন কার্বন ডাই-অক্সাইডও বের করতে সাহায্য করে, যা কোষের বর্জ্য হিসেবে তৈরি হয়।
-
এছাড়া, হিমোগ্লোবিন রক্তকে লাল রঙ প্রদান করে।
উৎস: National Library of Medicine Website.

0
Updated: 1 week ago
মানবদেহে শক্তি উৎপাদনের প্রধান উৎস-
Created: 1 week ago
A
পরিপাক
B
খাদ্য গ্রহণ
C
শ্বসন
D
রক্ত সংবহন
শ্বসন
শ্বসন হলো সেই প্রক্রিয়া যেখানে জটিল খাদ্যদ্রব্য যেমন শর্করা, প্রোটিন, এবং চর্বি এনজাইমের সাহায্যে অক্সিজেনের উপস্থিতিতে ভেঙ্গে সহজ যৌগে পরিণত হয়। এই প্রক্রিয়ার সময় কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO₂) ও পানি (H₂O) উৎপন্ন হয়।
শ্বসনের মাধ্যমে যে শক্তি তৈরি হয়, তা জীবের বিভিন্ন কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়। তাই মানবদেহে শক্তি উৎপাদনের মূল উৎস হলো শ্বসন।
শ্বসন প্রধানত কোষের মাইটোকন্ড্রিয়া ও সাইটোপ্লাজমে ঘটে, তবে মূলভাবে এটি মাইটোকন্ড্রিয়াতেই সংঘটিত হয়।
অক্সিজেনের প্রয়োজন অনুযায়ী শ্বসনকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়:
-
সবাত শ্বসন (Aerobic respiration): যেখানে অক্সিজেন প্রয়োজন।
-
অবাত শ্বসন (Anaerobic respiration): যেখানে অক্সিজেনের প্রয়োজন নেই।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 week ago
ডেঙ্গু জ্বরের বাহক কোন মশা?
Created: 4 weeks ago
A
কিউলেক্স
B
এডিস
C
অ্যানোফিলিস
D
সব ধরনের মশা
ডেঙ্গু জ্বর
-
ডেঙ্গু জ্বর ছড়ায় এডিস মশার মাধ্যমে।
-
মূলত দুই ধরনের এডিস মশা ডেঙ্গু ছড়ায়:
-
Aedes aegypti (এডিস এজিপটাই)
-
Aedes albopictus (এডিস এলবোপিকটাস)
-
-
এই মশার কামড়ের পর ৩ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে ডেঙ্গুর লক্ষণ দেখা যায়।
-
ডেঙ্গুর সাধারণ উপসর্গ হলো:
-
জ্বর
-
মাথাব্যথা
-
বমি
-
পেশি ও গাঁটে ব্যথা
-
ত্বকে ফুসকুড়ি
-
-
সাধারণত ২ থেকে ৭ দিনের মধ্যে রোগী সেরে ওঠে।
তবে কিছু ক্ষেত্রে রোগ মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে
-
ডেঙ্গু রক্তক্ষরী জ্বর:
-
এতে রক্তপাত হয়
-
রক্তের অনুচক্রিকা (platelet) কমে যায়
-
রক্ত থেকে প্লাজমা বের হতে থাকে
-
-
ডেঙ্গু শক সিনড্রোম:
-
এতে রক্তচাপ অনেক কমে যায়
-
রোগী খুব বিপজ্জনক অবস্থায় পড়ে
-
অন্যদিকে
-
ম্যালেরিয়া রোগ ছড়ায় অ্যানোফিলিস (Anopheles) মশার মাধ্যমে।
-
ফাইলেরিয়া বা গোদ রোগ ছড়ায় কিউলেক্স (Culex) মশার মাধ্যমে।
উৎস: জীববিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র (একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি) এবং WHO ওয়েবসাইট

0
Updated: 4 weeks ago